সূচিপত্র প্রথম অধ্যায় মৌমাছি-পালনের গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা দ্বিতীয় অধ্যায় প্রসঙ্গ মৌমাছি তৃতীয় অধ্যায় আমাদের দেশে মৌমাছিদের শ্রেণীবিভাগ চতুর্থ অধ্যায়... See more
সূচিপত্র প্রথম অধ্যায় মৌমাছি-পালনের গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা দ্বিতীয় অধ্যায় প্রসঙ্গ মৌমাছি তৃতীয় অধ্যায় আমাদের দেশে মৌমাছিদের শ্রেণীবিভাগ চতুর্থ অধ্যায় মৌমাছি পালনের পরিবেশ তথা স্থান নির্বাচন পঞ্চম অধ্যায় মৌমাছি পালনের সরঞ্জাম এবং ব্যবহারি বিধি ষষ্ঠ অধ্যায় মৌমাছি পালন আরম্ভ সপ্তম অধ্যায় বিভিন্ন ঋতুতে পরিচালন-ব্যবস্থা অষ্টম অধ্যায় পরিচালন-ব্যবস্থার অন্যান্য দিক নবম অধ্যায় মৌমাছিদের নানান ধরণের শত্রু দশম অধ্যায় মৌমাছিদের বিভিন্ন রোগ একাদশ অধ্যায় মধু এবং মোম
মােহাম্মদ তাজুল ইসলাম। কুমিল্লা জেলার লাকসাম থানার বেলঘর ইউনিয়ন -যা বর্তমানে কুমিল্লা সদর (দক্ষিণ) উপজেলার সীমানায় ন্যস্ত চাউল ভান্ডার গ্রামে জন্ম ১৯৫৬ সালে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে এম, এ ডিগ্রী লাভ করেন কয়েকবছর অধ্যাপনার পর প্রথম শ্রেণীর কর্মকর্তা হিসাবে বিদ্যুৎ উন্নয়ন বাের্ডে চাকুরীর ধারাবাহিকতায় বর্তমানে পিজিসিবি লি: এর উপ-মহাব্যবস্থাপক। স্কুল জীবনে প্রথম লেখা মুদ্রিত হওয়ার অনুপ্রেরণায় অব্যাহতভাবে ব্যস্ত আছেন বহুমাত্রিক সাহিত্যকর্মে। বাংলাদেশ বেতার ঢাকা কেন্দ্র এবং বিটিভি’র গীতিকার। বের হয়েছে ঈদের গানের এলবাম-যা বাঙলা ভাষায় প্রথম। বিভিন্ন ধারার এক হাজার গানের পাশাপাশি প্রবন্ধ, রম্য-রচনা, ছড়া, কবিতা, গল্প রচনায় এবং একাধিক অভিধান সম্পাদনায় ইতিমধ্যে প্রতিষ্ঠিত লেখক ও বিদগ্ধ পাঠকের দৃষ্টি আকর্ষণে সক্ষম হয়েছেন। নতুনত্বের সাথে মৌলিকত্বের গর্বিত উপস্থাপনায় খুব শীঘ্রই প্রসিদ্ধ জনদের মাঝে স্থান পাবেন। ‘অনুপ্রাস অভিধান' এর হাত ধরে কবিদের অনিবার্য শ্রদ্ধা তার প্রাপ্য। দীর্ঘতম কবিতার বইটি (১৩৩ পৃষ্ঠা) হবে দুই বাঙলায় অপরিহার্য ঈর্ষার কারণ।
ভাল একটা বই, সংক্ষেপে আধুনিক মৌমাছি পালনের সব তথ্য এই বইতে আছে।
Read More
Was this review helpful to you?
By murad,
18 Jun 2017
Verified Purchase
আধুনিক পদ্ধতিতে মৌমাছি পালন বইটি কৃষিবিদ মোহাম্মদ তাজুল ইসলামের লেখা একটি বই। ভাল একটা বই, সংক্ষেপে আধুনিক মৌমাছি পালনের সব তথ্য এই বইতে আছে। মৌমাছিকে তাদের প্রাকৃতিক পরিবেশ থেকে এনে মৌচাকের উপযোগী পরিবেশ সৃষ্টি করে আধুনিক ও বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে পালন করাকেই বলা হয় মৌমাচি পালন। পালনের জন্য ভারতীয় জাতের মৌমাছি সবচেয়ে উপযোগী। ছোট সেনালি বর্ণের ও সাদা ডোরাকাটা এ মৌমাছিরা গাছের গর্তে বা অন্য কো গহবরে একাধিক সমান্তরাল চাক তৈরি করে বসবাস করে। গর্তে প্রবেশ পথের সঙ্গে চাকগুলো সমান্তরালভাবে সাজানো থাকে। মৌমাছিদের এরূপ বাসস্থানের সাথে সামঞ্জস্য রেখে তৈরি করা হয় কাঠের বাক্স। কাঠের মৌবাক্স মৌমাছি পালনই আধুনিক ব্যবস্থা। লোকালয় ও বিভিন্ন বনাঞ্চলের মৌচাক থেকেই তো এই মধু আর মোম সংগ্রহ করা সম্ভব । একবার মৌ-খামার স্থাপন করলে পরে আর নতুন করে বিনিয়োগ করতে হয় না। অথচ লাভ পাওয়া যায় বছরের পর বছর। তবে নিরাপত্তা আর সাবধানতাই এই ব্যবসার মূল মাধ্যম। দেশে আধুনিক পদ্ধতিতে মৌচাষের মাধ্যমে মধু উৎপাদন বেড়েছে। এটিকে এখন লাভজনক ব্যবসা হিসেবে বেছে নিচ্ছেন অনেকে। বাংলাদেশ ক্ষুদ্র কুটির শিল্প করপোরেশন-বিসিক থেকে প্রশিক্ষণ নিয়ে অনেকে এ পেশায় আসছেন বলে জানা যায় গতকাল রোববার বিসিক চত্বরে উদ্বোধনী মধুমেলায়। কাঠের বাক্সে আধুনিক ও বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে পালন করা যায় মৌমাছি। মৌচাক থেকে সংগ্রহ করা যায় মধু। মৌচাক থেকে পাওয়া মোম অনেক শিল্পের কাঁচামাল ও বিকল্প জ্বালানি তৈরিতে বেশ কাজে লাগে।
সরিষা, তিল, লিচু, কুলসহ বিভিন্ন ফুল, ফল ও ফসল বেশি আবাদ হয়- এমন এলাকা মৌচাকের জন্য সবচেয়ে উপযোগী। উপযুক্ত সময় শীতকালের শুরু থেকে বসন্ত পর্যন্ত।