Close
  • Look inside image 1
  • Look inside image 2
  • Look inside image 3
  • Look inside image 4
  • Look inside image 5
ফটিকচাঁদ image

ফটিকচাঁদ (হার্ডকভার)

সত্যজিৎ রায়

Total: TK. 540

down-arrow
ফটিকচাঁদ

ফটিকচাঁদ (হার্ডকভার)

বইটি বিদেশি প্রকাশনী বা সাপ্লাইয়ারের নিকট থেকে সংগ্রহ করে আনতে আমাদের ৩০ থেকে ৪০ কর্মদিবস সময় লেগে যেতে পারে।

পাঠকেরা একত্রে কিনে থাকেন

plus icon plus icon equal icon
Total Amount: TK. 1228

Save TK. 112

এই ই-বুক গুলোও দেখতে পারেন

বইটই

বইটির বিস্তারিত দেখুন

Title ফটিকচাঁদ
Author
Publisher
ISBN 9788170668732
Edition 26th Edition, 2011
Number of Pages 77
Country ভারত
Language বাংলা

Sponsored Products Related To This Item

Reviews and Ratings

4.92

13 Ratings and 3 Reviews

5

12

4

1

3

0

2

0

1

0

sort icon

'ছু উ উ উ উ উ!

ছু মন্তর যন্তর ফন্তর

হর বিমারি দূর করন্তর

ছু উ উ উ উ উ!'


এভাবেই প্রতি রোববারে, শহিদ মিনারের ধারে এক ফালি ঘাসের উপর, চকরা বকরা আসনে বসে সাতবার বাঁশি বাজায় আর হাঁক দেয় হারুনদা। হারুনদা মানে হারুন অর রশিদ, 'বাগদাদের খলিফা - জাগলিং এর বাদশা!' পিতলের বল, লাট্টু-লেত্তি, রঙ্গিন পালক লাগানো বাঁশের কঞ্চি দিয়ে চোখ ধাঁধানো ভোজবাজির খেলা দেখায়।


হারুনদার সাথে তার চেনা ট্রেনে। যখন চোখ খুলেছিল, জানতো না সে কে? শুধু মাথার নিচে ছিল ঘাস, ঠান্ডা পাথর, উপরে কালো আকাশে জ্বলজ্বলে তারা আর মাথায় অনেক ব্যাথা। বনের ধারে জোনাকি আর তোবড়ানো একটা গাড়িতে দুটো মানুষ মরে পড়ে আছে।


এক বাঙালি ভদ্রলোক তাকে খুঁজে পেলেন। নাম ঠিকানা বলতে পারে না দেখে, তাকে নিতে চেয়েছিলেন পুলিশের কাছে। তাই সে পালালো। ভোঁ বাজিয়ে স্টেশনের প্ল্যাটফর্ম ছাড়ছিলো যে গাড়িটা, দৌড়ে উঠে পড়লো তাতে। পা ফসকায়নি, দুটো হাত টেনে তুললো তাকে কামরায়। হারুনদার হাত। বারবার সবাইকে 'নাম জানি না' বলতে ভালো লাগছিলো না, তাই এবার দোকানের বোর্ডে দেখা নামটা বলে দিল নিজের করে 'ফটিকচাঁদ'।


হারুনদা তাকে কিছু মনে করার জন্য চাপ দেয়নি। বলেছে এমনিতেই মনে পড়বে। উপেনবাবুর চায়ের দোকানে কাজ জুটিয়ে দিয়েছে, যদিও পোশাক আর চুলের ছাঁট পরীক্ষা করে  বলেছে 'তুমি সাহেববাড়ির ছেলে!' দুটো কাঠের বলও দিয়েছে, রাতে খেল প্র্যাকটিস করে ফটিক।


কিন্তু চায়ের দোকানে মামলেট আর চা খেতে আসা ষন্ডা লোকটা ফটিককে এতো প্রশ্ন করলো কেন? বে-পাড়ার পা বাঁকানো শ্যামলাল ফটিকের পিছু নিয়েছে কেন? হারুনদা কি পারবে ফটিককে শ্যামলালের হাত থেকে বাঁচাতে? ফটিকের আসল পরিচয় কি?


#মন্তব্যঃ ছোটবেলায় কতরকম অলীক ইচ্ছে থাকে আমাদের, বাড়ি থেকে পালাবো, বাস ড্রাইভার হবো! জঙ্গলে যদি ডাকাত দলের সাথে ভীড়ে যাই? বা চায়ের দোকানের বয় হয়ে কাটিয়ে দিলে কেমন লাগবে?

এক বালক তেমনি ঘটনাচক্রে হারিয়ে গিয়েছে বাড়ি থেকে। মাথায় আঘাত পেয়ে নিজের অতীত ভুলে গেছে সে, জানে না কি তার পরিচয়। শুধু বলের খেলা দেখানো প্রিয় হারুনদা, উনুনের ধোঁয়ায় মোড়ানো বস্তিতে হারুনদার আজব ঘরটা, উপেনদার চায়ের দোকানের হরেকরকম খদ্দের আর শহিদ মিনারে বাঁশি বাজিয়ে খেলা দেখানোই তার কাছে বর্তমান। সেই জীবনে বাড়তি উত্তেজনা নিয়ে আসে ধাওয়া করা গুন্ডার দল। যে উত্তেজনার স্বাদ আমরা পাওয়ার আশা করেছি শিশুবয়সে - তাকেই ফটিকের জীবনের পাতায় নিয়ে এসেছেন সত্যজিৎ রায়।

Read More

Was this review helpful to you?

ফটিকচাঁদ
সত্যজিৎ রায়

সত্যজিৎ রায়ের সুন্দর একটা বই ′ফটিকচাঁদ′। বইটির নাম গল্পের মূলচরিত্র থেকেই এসেছে। গল্পের শুরু জঙ্গলের কাছে খোলা মাঠে, ফটিক একটা পাথরের উপর অজ্ঞান হয়ে পড়ে আছে। যখন তার জ্ঞান ফিরলো তার কিছুই মনে নেই, এমনি তার নামও! চারদিকে ভালো করে লক্ষ্য করে বুঝতে পারলো আকাশ ভরা তারা, একটু দূরে জোনাকির আলো এবং একটা গাড়ি দুমড়ে মুচড়ে পড়ে আছে। সেখানে গিয়ে দেখলো গাড়ির ভেতর দুইজন আছে, তাও মৃত। তারপর তাকে একজন ডাক্তারের কাছে নিয়ে গেল, ক্ষত স্থান পরিষ্কার করে দিল কিন্তু যখন শুনছে তাকে পুলিশে দেওয়া হবে তখন থেকে সে ভয় পেয়েছে৷ তাই ফটিক সেই জায়গা থেকে পালায় গেছে৷ উঠে পড়ে ট্রেনে, সেইখানে দেখা হয় হারুনদার সাথে। তিনি সার্কাসের মতো খেলা দেখান, তিনি ভালো মানুষ। ফটিকের সাথে কথা বলে সব কিছু শোনার পর ফটিককে সাথে নিয়ে যান এবং একটা কাজের ব্যবস্থা করে দেয়। এরপর ঘটে যায় অনেক ঘটনা!

ফটিকের স্মৃতি ফিরে এসেছিল? সে কি পেরেছিল তার ঠিকানা বলতে? তাহলে বইটি পড়ুন উত্তর পেয়ে যাবেন!

আমরা ছোট বেলায় কত কি হতে ভাবতাম! বাসা থেকে পালিয়ে যাবো। পাইলট, ড্রাইভার, খেলোয়ার, বাবুর্চি হবো আরো কত কি! কিন্তু ঘটনাক্রমে এক বালক স্মৃতি শক্তি হারিয়ে বাড়ির বাইরে থাকে আর কাজ করে চায়ের দোকনে।

কি সব কল্পনা, কত ভাবনা তারই এক অংশ ফটিকের জীবনের পাতায় লিখছেন সত্যজিৎ রায়। তার লেখার মাধ্যমে শিশুবয়সের অপূর্ণ কল্পনা একটু হলেও পূর্ণতা পেয়েছে।

Read More

Was this review helpful to you?

সত্যজিৎ রায়ের দারুণ একটি বই "ফটিকচাঁদ"। ফটিকচাঁদ নামটি মূলত দেওয়া হয়েছে গল্পের মূল চরিত্রের নামে (যদিও সেটা তার আসল নাম নয়)। কাহিনীর শুরুটা হয় জঙ্গলের ধারে একটা খোলা মাঠে। ফটিকচাঁদ সেখানে ঘাসের উপর অজ্ঞান হয়েছিল। যখন জ্ঞান ফিরে তখন সে তার নিজের নামটাও মনে করতে পারছিল না। শুধু মাথার পেছনে ঠান্ডা পাথরের পরশ পায় উপরে তাকিয়ে দেখে তারা ভরা রাতের আকাশ, গাছের উপর জোনাকির আলো আর রাস্তার পাশে একটি গাড়ি দুমড়ে মুচড়ে রয়েছে। গাড়িতে ছিল দুটো লোকের মৃতদেহ। এরপর তাকে একজন বাঙালি খুঁজে পায়। লোকটি যখন দেখতে পেল যে ছেলেটার মেমরি লস হয়েছে তখন সে তাকে পুলিশকে দিয়ে দিতে চাইল যেন তারা তার পরিচয় খুঁজে বের করতে পারে। কিন্তু ছেলেটার এই ব্যাপারটা পছন্দ হল না। তাই সে পালাল আর ট্রেনে দেখা হল গল্পের আরেক মজার চরিত্র হারুনদার সাথে। হারুনদা তার নাম জিজ্ঞেস করলে সে একটা ডাক্তারের সাইনবোর্ড দেখে সেটা তার নাম বলে চালিয়ে দেয়। নামটি ছিল "ফটিকচাঁদ"। সে জানতে পারে হারুনদা জাগলিং করে আর নানা রকম খেলা দেখিয়ে রোজগার করে। হারুনদা তাকে একটা চায়ের দোকানে চাকরি পাইয়ে দেয়। এরপর ঘটতে থাকে নানা মজার ঘটনা। আর হ্যাঁ, 'ফটিকচন্দ্র' কি তার স্মৃতি ফিরে পাবে? জানতে হলে পড়ুন সত্যজিৎ রায়ের কিশোর ক্লাসিক "ফটিকচাঁদ"।

Read More

Was this review helpful to you?

Product Q/A

Have a question regarding the product? Ask Us

Customers Also Bought

loading

Similar Category Best Selling Books

prize book-reading point
Superstore
Up To 65% Off

Recently Viewed

cash

Cash on delivery

Pay cash at your doorstep

service

Delivery

All over Bangladesh

return

Happy return

7 days return facility

0 Item(s)

Subtotal:

Customers Also Bought

Are you sure to remove this from bookshelf?

Write a Review

ফটিকচাঁদ

সত্যজিৎ রায়

৳ 540 ৳540.0

Please rate this product