বেলা ফুরাবার আগে,নবি জীবনের গল্প, প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ ২,জীবন যেখানে যেমন,মা, মা, মা এবং বাবা,এবার ভিন্ন কিছু হোক,প্রত্যাবর্তন,আরজ আলী সমীপে,জবাব,গল্পগুলো অন্যরকম
বেলা ফুরাবার আগে,br নবি জীবনের গল্প,br প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ ২,br জীবন যেখানে যেমন,br মা, মা, মা এবং বাবা,br এবার ভিন্ন কিছু হোক,br প্রত্যাবর্তন,br আরজ আলী সমীপে,br জবাব,br গল্পগুলো অন... See more
বেলা ফুরাবার আগে,br নবি জীবনের গল্প,br প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ ২,br জীবন যেখানে যেমন,br মা, মা, মা এবং বাবা,br এবার ভিন্ন কিছু হোক,br প্রত্যাবর্তন,br আরজ আলী সমীপে,br জবাব,br গল্পগুলো অন্যরকমbr
আরিফ আজাদ একজন জীবন্ত আলোকবর্তিকা- লেখক আরিফ আজাদকে বর্ণনা করতে গিয়ে একথাই বলেছেন ডঃ শামসুল আরেফিন। গার্ডিয়ান প্রকাশনী আরিফ আজাদের পরিচয় দিতে গিয়ে লিখেছে, “তিনি বিশ্বাস নিয়ে লেখেন, অবিশ্বাসের আয়না চূর্ণবিচুর্ণ করেন।” আরিফ আজাদ এর বই মানেই একুশে বইমেলায় বেস্ট সেলার, এতটাই জনপ্রিয় এ লেখক। সাম্প্রতিককালে বাংলাদেশের সাহিত্য অঙ্গনে সবচেয়ে আলোড়ন তোলা লেখকদের একজন আরিফ আজাদ। চট্টগ্রামে জন্ম নেয়া এ লেখক মাধ্যমিক শিক্ষাজীবন শেষ করে চট্টগ্রাম জিলা স্কুলে। একটি সরকারি কলেজে উচ্চ মাধ্যমিক পাস করে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন এবং সেখানে উচ্চশিক্ষা সম্পন্ন করেন। লেখালেখির ক্যারিয়ারের শুরু থেকেই আরিফ আজাদ এর বই সমূহ পাঠক মহলে ব্যাপক সাড়া ফেলে। তার প্রথম বই ‘প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ’ ২০১৭ সালের একুশে বইমেলায় প্রকাশ পায়। বইটির কেন্দ্রীয় চরিত্র সাজিদ বিভিন্ন কথোপকথনের মধ্যে তার নাস্তিক বন্ধুর অবিশ্বাসকে বিজ্ঞানসম্মত নানা যুক্তিতর্কের মাধ্যমে খণ্ডন করে। আর এসব কথোপকথনের মধ্য দিয়েই বইটিতে অবিশ্বাসীদের অনেক যুক্তি খণ্ডন করেছেন লেখক। বইটি প্রকাশের পরপরই তুমুল জনপ্রিয়তা পায়। এটি ইংরেজি ও অসমীয়া ভাষায় অনূদিতও হয়েছে। ২০১৯ সালের একুশে বইমেলায় ‘প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ - ২’ প্রকাশিত হয়ে এবং এটিও বেস্টসেলারে পরিণত হয়। সাজিদ সিরিজ ছাড়াও আরিফ আজাদ এর বই সমগ্রতে আছে ‘আরজ আলী সমীপে’ এবং ‘সত্যকথন’ (সহলেখক) এর মতো তুমুল জনপ্রিয় বই।
সবগুলো বই অসাধারণ, আলহামদুলিল্লাহ, বইগুলো পড়লে ইসলামের অনেক জ্ঞান বাড়বে, ইনশাআল্লাহ। লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ, আমাদের এরকম আরো সুন্দর সুন্দর বই উপহার দেওয়ার জন্য।
Read More
Was this review helpful to you?
By Najib Manjur,
23 Oct 2021
Verified Purchase
ভালো
Read More
Was this review helpful to you?
By Jahurul Islam Jihan,
16 Apr 2021
Verified Purchase
yes
Read More
Was this review helpful to you?
By Arefin shobuj,
20 Apr 2021
Verified Purchase
(y)
Read More
Was this review helpful to you?
By Masud Rana,
09 Mar 2021
Verified Purchase
৪
Read More
Was this review helpful to you?
By Ravi,
31 May 2021
Verified Purchase
?বই: বেলা ফুরাবার আগে ?পাঠক: ফাহিম ইনতিশার রাভি ✒️লেখক: আরিফ আজাদ ⏱️ প্রকাশ কাল- ২০২০ ✅ ক্যাটাগরি-আত্মউন্নয়ন #rokomari_book_club_review_competition #বেলা ফুরাবার আগে আসসালামু আলাইকুম?।আশা করি মহান আল্লাহর রহমতে সবাই ভাল আছেন?।
জীবনের কতকগুলো বসন্ত পার হয়ে গেছে, ম্লান হয়ে গেছে কতশত কাকডাকা ভোর। আবছা স্মৃতির মতো জীবন আস্তে আস্তে আচ্ছন্ন হয় ধূসরতায়। সময়ের পরিমাণ কমে আসছে। ধীরে ধীরে সব পাখি নীড়ে ফেরে। সব নদী ফিরে যায় মোহনায়।তবু কিছু মানুষ ভ্রান্তির মায়া জাল ভেদ করে ফিরে আসতে চায়না। আর মায়ার বাঁধন ছিন্ন করে তারা ছুটতে পারে না দিগন্ত অনন্তের পথে ।তবুও ফিরতে হবে বেলা ফুরাবার আগে, চিনে নিতে হবে সঠিক পথ।
পৃথিবীর বিখ্যাত একজন ফ্যাশন ডিজাইনার কিরজেইডা রডরিগেজ। অর্থকরী, বিত্ত-বৈভব কিংবা যশ-খ্যাতি একজীবনে অপ্রাপ্তি বলে সম্ভবত কোন কিছুই নেই তার ঝুলিতে। এই সফল মানুষ সম্প্রতি ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে মারা যান। মৃত্যুর আগে বলে জান জীবনের কিছু শেষ অনুভূতি। "পৃথিবীর দামি ব্রান্ডের গাড়ি পড়ে আছে আমার গ্যারেজে। তো কী আশ্চর্য সেই গাড়িতে আমি আর চলতে পারছি না! নিত্যনতুন ডিজাইনের কাপড়ের ভর্তি আমার ড্রয়ার। কিন্তু আজ সেগুলো আর আমার গায়ে তোলা সম্ভব নয়। আমার সংগ্রহে থাকে পৃথিবীর দামি ব্র্যান্ডের জুতো। সবচেয়ে দামি ব্যাগটাই থাকে আমার দখলে। কিন্তু ভাগ্যের কি নির্মম পরিহাস আজ সেগুলো নিতান্তই অকেজো আমার ঘরে।টাকায় ভর্তি আমার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট অথচ সেই টাকা আমার আজ কোনো কাজেই লাগছে না। আমার অত্যাধুনিক বাড়িটা দামি দামি আসবাবপত্রে ভরপুর কিন্তু সেই আসবাবপত্রে শুয়ে আমি যে একটু আরাম করব সে সুযোগ আর কই? হাসপাতালে ছোট্ট এক বিছানায় আজ আমি কাতর এবং মুমূর্ষ। অথচ এমন এমন সময় ছিল পৃথিবীর যেকোনো প্রান্তে মন চাইলে আমি আমার ব্যক্তিগত প্লেনে চেপে দিব্যি চলে যেতে পারতাম। জীবনে কোন কিছুর অভাব নেই। কিন্তু আমার হৃদয় জুড়ে চলছে হাহাকার । সব কিছুই আছে কিন্তু সব থেকেও আজ আমি কেমন যেন নিঃস্ব।"
জীবনে অর্থ-বিত্ত ,যশ-খ্যাতি অর্জনের পিছনে যে পুরো জীবন ব্যয় করল , আজ তার জীবনের এক পর্যায়ে গিয়ে এসব আর কোনো তার কাজে লাগছিল না।জীবনের অর্থ যশ খ্যাতি প্রতিপত্তি জীবনের মূল উদ্দেশ্য নয়। জীবন আসলে মরীচিকা মাত্র যেখানে মৃত্যুই হল ধ্রুবসত্য। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছিলেন, "এই দুনিয়ার উপমা হল এমন এক মুসাফির এর মতো, যে তার ভ্রমণে বের হয়েছে ।পথিমধ্যে ক্লান্ত লাগছিল বলে সে একটা গাছের ছায়ায় একটু বিশ্রাম নিয়ে আবার পথ চলা আরম্ভ করেছে।" পথিকের দীর্ঘ সফর টা কিন্তু দুনিয়ার জীবন নয় কেবল গাছের ছায়ার নিচে সে যতটুকু সময় ব্যয় করেছে ওইটুকুই হলো দুনিয়ার জীবন! সুদীর্ঘ সময়ের যাত্রায় খুব অল্প কিছু সময়ের বিশ্রামের নামই হল দুনিয়া। মৃত্যুর মতো নির্মম সত্য আর কিছুই নেই। দুনিয়া হলো আখিরাতের শস্যক্ষেত্র। দুনিয়ার জীবনের সকল কৃতকর্মের ফল আমরা আখিরাত এ দেখতে পাবো। যদি আজ আমার সত্যিই মৃত্যু হয়, ১.আমি কি আল্লাহর সামনে দাড়ানোর জন্য প্রস্তুত?? ২. মৃত্যুর আগে শেষ ওয়াক্ত সালাতে আমি কি হাজির ছিলাম?? ৩. মৃত্যুর আগের সময়টাতে কতবার আমার কন্ঠে আল্লাহর যিকির গুঞ্জরিত হয়েছে আর কতবার অহেতুক আলাপে মজ-মাস্তি করে আমি সময় কাটিয়েছি?? ৪. মৃত্যুর পরবর্তী অনন্ত জীবন এর জন্য কতটুকু প্রস্তুতি গ্রহণ করেছি??
আখিরাতের জন্য প্রস্তুতির সময় এই দুনিয়ার জীবন। দুনিয়াবী জীবন হলো এক পরীক্ষাক্ষেত্র। এই পরীক্ষাক্ষেত্রে মহান আল্লাহর উপর ভরসা রেখে ধৈর্যের সাথে উত্তীর্ণ হতে হবে। বিপদে হতাশাগ্রস্ত না হয়ে আল্লাহর উপর ভরসা রাখতে হবে।দুনিয়াবী কষ্ট গুলোতে, না পাওয়া, হারিয়ে ফেলা গুলোতে কখনোই হতাশ হওয়া যাবে না। মহান আল্লাহর উপর আন্তরিক সবর ও তাওয়াক্কুল করতে হবে। মহান আল্লাহ ও তাঁর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের দেখানো পথে হালাল পন্থায় জীবন পরিচালিত করতে হবে এবং সমস্ত হারাম ও ইসলামী শরীয়ত বিরোধী কর্মকাণ্ড থেকে বিরত থাকতে হবে। আমাদের শরীর ও এর অঙ্গ প্রতঙ্গ সমূহ মহান আল্লাহর নিকট আমানতস্বরূপ। আমাদের এই আমানতের হেফাজত করতে হবে। বেশি বেশি মহান আল্লাহর জিকির ও ইবাদত করতে হবে। জীবনের সফলকাম হলে আল্লাহর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করতে হবে এবং ব্যর্থ ও বিপদে পড়লে ধৈর্য সহকারে আল্লাহর উপর ভরসা রাখতে হবে। আল্লাহ তা'আলা বলেন - " তাকে তার ধারণাতীত জায়গা থেকে রিযিক দেবেন। যে ব্যক্তি আল্লাহর উপর ভরসা করে তার জন্যে তিনিই যথেষ্ট। আল্লাহ তার কাজ পূর্ণ করবেন। আল্লাহ সবকিছুর জন্যে একটি পরিমাণ স্থির করে রেখেছেন। "(সূরা আত তালাক, আয়াত: ৩) অশ্রুসিক্ত নয়নে সকল মুমিনের উচিত মহান আল্লাহর নিকট দু'হাত ? তুলে দুনিয়া ও আখিরাতের জন্য সর্বোচ্চ কল্যাণ কামনা করা। ক্রমশ আসন্ন হচ্ছে আল্লাহর প্রতিশ্রুতি ও সময়। মহান আল্লাহ বলেছেন - " মানুষের হিসাব নিকাশের সময় আসন্ন অথচ তারা উদাসীনতায় মুখ ফিরিয়ে রেখেছে। "(সূরা আল আম্বিয়া, আয়াত:১) কুরআনকে আঁকড়ে ধরে, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের আদর্শ অনুসরণ করে, মহান আল্লাহ কর্তৃক আরোপিত দায়িত্ব ও কর্তব্য পালন করতে পারলে জীবনের বেলা একেবারে ফুরিয়ে যাওয়ার আগে আমরা, আমাদের জীবনতরীকে নির্বিঘ্নে কূলে ভেড়াতে পারব। সেই কূল,যেই কূলে নেই কোনো দুশ্চিন্তা, নেই কোনো মন খারাপের গল্প। আরিফ আজাদ স্যারের "বেলা ফুরাবার আগে" বইটি সাহিত্য ও আত্ম-উন্নয়নের মিলবন্ধন।সত্যিকার অর্থে সেরা গ্রন্থ?। পাঠক আপনাকে অনেক ধন্যবাদ,এতক্ষণ ধরে বই এর রিভিউটি পড়ার জন্য।মহান আল্লাহ আমাদের সকলকে সুস্থ থাকার তৌফিক দান করুক। (আমিন)
Read More
Was this review helpful to you?
By Md RobiulAowal ,
14 Apr 2020
Verified Purchase
আলহামদুলিল্লাহ, আরিফ আজাদ ভাইয়ের লেখা মানেই রোমাঞ্চকর নতুন কিছু। তবে হ্যাঁ বেলা ফুরাবার আগে বইটা কিন্তু কোনো নাস্তিক ঐ জাতীয় কারো বিরুদ্ধে লিখা নয়!! বইটি বেলা ফুরাবার আগে নিজেকে গড়ে তোলার জন্যে, সাজিদ হওয়ার জন্যে। প্রথমেই একটা চমৎকার কবিতা আছে,
শুরুর আগেই বইটি ঠিক কেন লেখা হয়েছে তা স্পষ্ট করেছেন লেখক, বইটি মূলত রিমাইন্ডার হিসে কাজ করবে। হঠাৎ পথ ভূলে গেলে বইটি মনে করিয়ে দিবে যে এ পথ ভুল, ইনশাআল্লাহ।
এবং তার পরই শুরু হলো আমাদের জীবনের নিত্যদিনের সমস্যা, ভুল ও অভাব নিয়ে আলোচনা। মন খারাপের দিনে। মন খারাপ আর থাকবে না, কারন কবি এখানে নবী আলাইহিমুসসাল দের ঘটনা তুলে ধরেছেন যা আপনাকে মন খারপ থাকতেই দিবে না! দুঃখে ভরা জীবন আমাদের। আমরা বলি যে আমার এত দুঃখ কেন? কথায় আছে "অন্যের দুঃখ করিলে অন্নেষণ নিজের দুঃখ রহে কতক্ষণ? " এখানে নাবী সাহাবি দের ঘটনা উল্লেখ করা হয়েছে। যা জানলে আপনার দুঃখ নেহাত খাটোই লাগবে!! তার পর পাবেন প্রকৃত সূখের সন্ধান। সূখ কোথাই পাই। আসলে সূখ কোথা পাওয়া যা তার দৃষ্টান্তই দিয়েছেন আরিফ আজাদ।
আমরা জীবনে টাকার পিছনে ছুটি। চাই! আরো চাই! আসলে বাস্তবতাই বা কতটুকু? জানতে হলে পড়তে হবে ?
এবার আসি চোখের রোগে! না এটা ঐ রোগ নয়! এটা এমন রোগ যা আমাদের হৃদয়কে ধ্বংস করে দেয়, ধ্বংস করে আমাদের ইমানকে। আমারা মনে করি কোনো গায়রে মাহরামকে দেখা নেহাত খারাপ নয়৷ আসলে আল্লাহ আমাদেরকে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন৷ আমাদের তরুনদের রোগ এটা, চমৎকার বিশ্লেষণে ভরা অনন্য সুন্দর অধ্যায় এটি। যা বইটিকে করে তোলেছে প্রানবন্ত।
আমরা অনেক সময় বলি যে আমরা তো স্রেফ বন্ধু কেবল৷ আসলে এটি একটি চক্রন্তমূলক কথা, যা কুরআন হাদিস ও বাস্তবতা দ্বারা বোঝ যায় যে এটা সম্ভব নয়। কি কে কিভাবে তা বলেছে আরিফ আজাদ৷ যা তুলনাবিহিন। মৃত্যু হয়ে যাওয়া মানেই সব কিছু শেষ নয়, আমারা রেখে যেতে পারি অনপক কিছু। যা আমাদের মৃত্যুর পরেও কাজে দিবে সাদকায়ে জারিয়াহ ছিসেবে। লৈক বিষয়টি নিয়ে বলেছেন৷ বলেছেন পর্নগ্রাফি মানবতার জন্যে হুমিক কথা। গল্পে গল্পে।
বেলা ফুরাবার আগেই আমাদের য সংগ্রহ করা দরকার তা মজুদ রাখতে হবে৷ কারনে ফুরিয়ে গেলে কিন্তু আর কিছু মিলবে নাহ। ঠিক এমনই মোটিভেশান বিষয়ে বইটির নামকরন হয়েছে বেলা ফুরাবার আগে।
সালাত বা নামাজের সময় আমরা অনেকেই মনোযোগ দিতে পারিনা। এটা নিত্যনৈমিত্তিক ব্যাপার ?। অনেক টিপস আছে পরিত্রনের জন্যে। যা আমাদের জন্যে অনেক কার্যকর।
আমরা সর্বদাই শয়তানের সাথে যুদ্ধ করেই চলেছি করেই চলেছি। এই লড়াই চলবে আমাদের মৃত্যু পর্যন্ত। আমাদের শত্রু তথা শয়তানের সাথে আমাদের যুদ্ধ কৈশল ও প্রতিহত করার বিষয়ে ইফেক্টিভ অধ্যায় এটি!!
এছাড়াও আমারা অনেকেই ফজর সালাত জামাআতে পড়তে পারিনা, অনেকেই তো উঠতেই পারিনা৷ "আমি হব সকাল বেলার পাখি " এখনে লেখক কুরআন ও হাদিস থেকে ফজিলত বর্ননা করেছেন৷ যার ফলে আমরা আর ফজর মিস করব না। লোভনীয় বিষয়!!
আল্লাহর কাছেই চাইতে হবে৷ চাইলেই দিবেন। তুলি দুই হাত করি মুনাজাত। হ্যাঁ এই বিষয়েই অসাধারন বর্ননা করেছেন প্রিয় লেখক।
তার পর আসুন আমরা বদলাই!! বদলানোর গল্পদিয়েই বেলা ফুরাবার আগে শেষ হয়েছে।।
আমাদের নিত্য সনস্যার জন্যে মোটিভেশান ও সাজিদ হওয়ার ফর্মুলাই ভরপুর বইটি৷ আর এজন্যেই বইটি অনন্য, সাহিত্যিক মানের দিক থেকেও। কারন কবি অনেক গল্প দৃষ্টান্ত দিয়েছেন পাতায় পাতায়!! কাজ শুরু করি বেলা ফুরাবার আগেই! ইসলামের প্রতি তরুদের গনজোয়ারকে লেখক কাজে লাগাতে চান৷ বইটির উদ্দেশ্য নিজেকে একজন ভালোমানুষ হিসেবে গড়ে তোলা! বিষেক করে তরুন প্রজন্মের জন্যে বইটি অসাধারণ ও অনন্য একটি বলা যায়!
Read More
Was this review helpful to you?
By Md. Abubokor Siddique,
19 Feb 2020
Verified Purchase
জীবনটা কেমন যেন! ঘড়ির কাটার সাথে সাথে ছন্দ মিলিয়ে টিকটিক শব্দে কেটে যায় একজীবনের রঙিন সব বসন্ত। প্রতিদিন সূর্য উঠে, আবার সূর্য অস্ত যায়! সব পাখি নীড়ে ফিরে আসে, সব নদী ফিরে যায় মোহনায়। তবুও, কিছু মানুষ ফিরে আসে না দ্বীনের পথে। এই জীবনে তাঁদের চোখ মেলে দেখা হয়না সুবহে সাদিকের প্রথম প্রহর। ভোরের পবিত্র হাওয়া গায়ে লাগিয়ে, জীবনের সমস্ত ক্লান্তিকে ঝেড়ে ফেলে ছুটে আসা হয়না মিনার থেকে ধেয়ে আসা আহ্বান পানে, যেখান থেকে ভেসে আসে কল্যাণের ডাক।
তবে কি একটা জীবন ঠিক এভাবেই কেটে যাবে? অন্ধকারের করাল গ্রাসে, একটা জীবন কুরে কুরে হবে নিঃশেষ?
ভুলোমনা একঝাঁক তারুণ্যের জন্য এই বই। যে ভুলের গহ্বরে তারা জীবনের বসন্তগুলোকে পার করছে, সেই ভুল থেকে তাদের ‘বেলা ফুরাবার আগে’ টেনে তুলতেই এই বইটার অবতারণা।
“বেলা ফুরাবার আগে” বইটি মূলত নিজেকে আবিষ্কারের একটি আয়না। দ্বীন পালন করতে গিয়ে একজন যুবক, অথবা একজন মুসলমান যে বাধার সম্মুখীন হয়, সেই বাঁধাগুলো অতিক্রমের গল্পই বলা যায় এই বইটাকে।
বইগুলোর সূচিপত্রে যতগুলো অধ্যায় আপনার চোখে পড়বে সবগুলোই কোনো না কোনোভাবে আমাদের জীবনের সাথে প্রাসঙ্গিক!
বইটির ‘মন খারাপের দিনে’ অধ্যায়টিতে বলা হয়েছে, জীবনে বারবার আমরা হতাশ হয়ে যাই। এমন মন খারাপের দিনে, ইসলাম আমাদের জন্য যে সুন্দর আর চমৎকার দিকনির্দেশনা রেখেছে, তা কি আমরা জানি?
অন্য একটি অধ্যায়ের নাম, ‘আমার এতো দুঃখ কেনো’। দুঃখ তো আমাদের সকলের জীবনে, কম-বেশি সবারই আছে। কিন্তু, মাঝে মাঝে আমরা বলে বসি, ‘আমার সাথেই কেনো বারবার এমন হয়?’ কেনো হয় সেই কারণের সন্ধান লেখক করেছেন এই অধ্যায়টাতে!
আমরা ফযরের সালাতে জাগতে পারিনা। কি বিশাল এক ব্যর্থতা এটা আমাদের জন্য। ফযরের সালাত নিয়ে এই বইতে থাকছে বিশাল এক অধ্যায়, নাম- ‘আমি হবো সকাল বেলার পাখি’।
খুব গুরুত্বপূর্ণ, বিশেষ করে যুবকদের জন্য, যারা হারাম রিলেশানশীপে জড়িয়ে, তাদের জন্য এই বইতে থাকছে সবচেয়ে বড় অধ্যায়টাই। নাম- ‘আমরা তো স্রেফ বন্ধু কেবল’।
আর, আমরা যারা সালাতে অমনোযোগি, সালাতে দাঁড়ালেই যাদের মন আকাশ-পাতাল ঘুরাঘুরি করে, তাদের জন্য এই বইতে দাওয়া হিশেবে আছে, ‘সালাতে আমার মন বসেনা’ অধ্যায়।
বই নিয়ে লেখক নিজেই বলেছেন, “এই বইটি তাঁদের জন্য যারা আমার কাছে ‘সাজিদ হতে চাই’ বলে বিভিন্ন সময়ে আবদার করেন। পরামর্শের আবদার, পথনির্দেশের আবদার। সাজিদ হতে হলে, আমি মনে করি, সবার আগে একটা অন্ধকার বৃত্ত থেকে আমাদের বেরিয়ে আসতে হবে। সাজিদ যেভাবে অন্ধকারের কৃষ্ণগহ্বর ছেড়ে, আলোর ফোয়ারাতে তার জীবন রাঙিয়েছে, সেরকম ঝলমলে আলোর মাঝে নিজেকে মেলে ধরাই ‘সাজিদ’ হবার প্রথম এবং প্রধান শর্ত। কেবল ভারি ভারি বই আর যুক্তির পশরা সাজিয়ে প্রতিপক্ষকে পরাস্ত করার মধ্যেই ‘সাজিদ’ হয়ে উঠার সার্থকতা নেই। সাজিদ হয়ে উঠার সার্থকতা তখনই যখন সাজিদ যে আদর্শের আলো প্রাণে প্রাণে ছড়িয়ে দিতে চায়, তা আমরা জীবনে মেখে নিতে পারবো।”
আরিফ আজাদ ভাইয়া অত্যন্ত চমৎকারভাবেই প্রতিটা বিষয়েই স্পষ্ট ধারণা তুলে ধরেছেন! তুলে ধরেছেন আমাদের দ্বীনে ফিরে আসা নিয়ে সমস্ত সমস্যা ও সমাধান!
আমার মনে হয় ছোট বড় সকলেরই এই বইটি একবার হলেও পড়ে দেখা উচিত! আপনার দ্বীনের পথে ফিরে আসার জন্য বইটি একদি আদর্শ দিকনির্দেশনা হিসেবে কাজ করবে।
ব্যক্তিগত রেটিংঃ ৯/১০
Read More
Was this review helpful to you?
By Arman Khan,
11 Apr 2020
Verified Purchase
আমরা যারা মুসলিম পরিবারের সন্তান কিন্তু দীনী পরিবারের না তাদের জন্য মনে হয় এমন একটা বই খুব দরকার ছিল। আমি যখন বইটা পড়ছিলাম তখন হঠাৎ মনে হল আরে এমন একটা বই তো এত বছর আমি মনে মনে খুজঁছিলাম। পড়ার পর মনে হল বইটার অনেক কথা যেন আমার জন্যই লেখা। তখন কবির মত আমারও বলতে ইচ্ছা হল, "এতদিন কোথায় ছিলে।" আরিফ আজাদ ভাই বেলা ফুরাবার আগে বইটা আমার মত হাজারো মানুষের জীবনে সঠিক পথ দেখিয়েছে।”প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ” সিরিজের বইয়ের লেখক আরিফ আজাদের এবারের বইমেলার চমক “বেলা ফুরাবার আগে”।‘বেলা ফুরাবার আগে’-তে লেখক তার অভিজ্ঞতার ঝুলি থেকে আমাদের জন্য এমন কিছু বিষয় তুলে এনেছেন, যা আমাদের প্রাত্যহিক জীবনের জন্য একান্তভাবে অপরিহার্য। আমাদের ভুলে থাকা মন, ডুবে থাকা হৃদয় আর বুঁদ হয়ে থাকা অন্তরকে তিনি নতুন করে জাগাবার চেষ্টা করেছেন। হৃদয়ের কোণে, সম্ভাবনার যে সুপ্ত আগুন আমরা লুকিয়ে রাখি, সেই আগুনকে জ্বালানোর জন্যে ‘সলতে’ দরকার। আর সলতে সরবরাহের কাজটা লেখক আরিফ আজাদ যুঁতসইভাবে করার চেষ্টা করেছেন এই বইটিতে।বইটি থেকে প্রিয় উক্তি -" জীবনের বেলা একেবারে ফুরিয়ে যাওয়ার আগে আমাদের জীবনতরীকে নির্বিঘ্নে কূলে ভেড়াতে হবে।সেই কূল, যে কূলে আর কোনো দুশ্চিন্তা নেই।নেই কোনো মনখারাপের গল্প।" "মন খারাপের দিনে,আমার এত দু:খ কেন?,বলো সুখ কোথা পাই,জীবনের ইঁদুর -দৌড় কাহিনি,চোখের রোগ,আমরা স্রেফ বন্ধু কেবল,চলে যাওয়া মানে প্রস্থান নয়,বেলা ফুরাবার আগে,মেঘের কোলে রোদ হেসেছে,বসন্ত এসে গেছে,সালাতে আমার মন বসে না,তোমায় হৃদ মাঝারে রাখব,যুদ্ধ মানে শত্রু শত্রু খেলা,মেঘের ওপার বাড়ি" শিরোনামে লেখক আরিফ আজাদ তরুন মনের আকুপাকু করা এবং সমাজে চলমান প্রশ্ন গুলোর সহজ, সরল,যৌক্তিক, বিশ্লেষণী সমাধান এবং ধর্মীয় দৃষ্টিকোণ থেকে ব্যাখ্যা করেছেন। বইটিতে ইসলাম ধর্মের প্রধান গ্রন্থ "আল কুর আন " এর আলোকে ব্যাখা করা হয়েছে তারপরেও আমি প্রতিটা ধর্মের মানুষকে একটু পড়ে দেখার অনুরোধ করব। বইটির উপস্থাপন, যুক্তি আমার ভালোলেগেছে।।বইটির মূল কেন্দ্রে আছে আমাদের যুবকশ্রেণি। তবে, লেখকের ভাষায়, বইটি একইসাথে সকল শ্রেণির মানুষের জন্যও। জীবনে বারংবার হতাশ হয়ে পড়া, আপতিত দুঃখ-কষ্টগুলোতে খেই হারিয়ে ফেলা, নিজের নফসের সাথে সংগ্রাম, কিংবা জীবনকে ঢেলে সাজানোর পদ্ধতি, এককথায় সমস্তকিছুর ‘বাণ্ডেল’ বলা যাবে এই বইটিকে। যারা দ্বীন থেকে দূরে, অবাধ্যতা আর অসংলগ্নতায় যাদের একটা জীবন অবলীলায় কেটে যাচ্ছে, ‘বেলা ফুরাবার আগে’ কীভাবে নিজেকে আবিষ্কার করতে হবে, তা নিয়েই এই আয়োজন। খুব বেশিদিন হয় নি যে বই পড়ি ,মোটামুটি কিছু বই পড়েছি কিন্তু কোনোদিন সাহস হয় নি যে বইয়ের রিভিউ লিখব। তাই ভুল ত্রুটি গুলো ক্ষমা সুন্দরদৃষ্টিতে দেখার অনুরোধ রইল।
Read More
Was this review helpful to you?
By Tushar Ahmed,
08 Apr 2021
Verified Purchase
এই বইটিতে খারাপ লাগার মতো কিছু নেই। ভালো বই। ' আমার এত দুঃখ কেন?, মন খারাপের দিনে, আমরা তো স্রেফ বন্ধু কেবল, বসন্ত এসে গেছে, তোমায় হৃদ মাঝারে রাখব....' ইত্যাদি ইন্টারেস্টিং শিরোনামে বর্তমানে তরুণদের দীনের পথ থেকে দূরে চলে যাওয়া, হতাশা ও নানা সমস্যার কথা তুলে ধরেছেন। আর নবি-রাসূল এবং সাহাবীদের জীবন থেকে উদাহরণ নিয়ে প্রেরণার কথা বলেছেন। স্রষ্টাকে স্মরণ না করে পার্থিব জিনিসের পেছনে ছুটে চলা থেকে শুরু করে তথাকথিত প্রেম সবকিছুই আলোচিত হয়েছে। সময় শেষ হওয়ার আগেই সতর্ক হওয়ার কথা বলা হয়েছে। বইটিকে লেখক রিমাইন্ডার বলেছেন। অনেকটা তা-ই। সবকিছুর ব্যাপারে যখন নির্দিষ্ট করে আঙুল ধরিয়ে দেখানো হয়েছে রিমাইন্ডার না হয়ে আর যায় কোথায়!?
বইটির মূলকথা একই, ঘুরিয়ে ফিরিয়ে একই কথা চলে আসায় একঘেয়ে লেগেছে। আমি ভাবছিলাম একটানা পড়ার কারণে হয়তো এমন মনে হচ্ছে। বইটা পড়ার মাঝে বান্ধবীর সাথে কথা বললাম (সে বই-পত্র তেমন পড়ে না; সাজিদ ১,২ পড়ে খুব মজা পেয়েছে)। তাকে বললাম এই বইটা পড়তেছি এখন। সে নিজে থেকেই বললো বইটা ভাল কিন্তু বড্ড একঘেয়ে হয়ে গেছে, তাই সে মাঝপথে রেখে দিয়েছে (যাক আমি একা না) মোটিভেশন একটা অদ্ভুত ব্যাপার; ধর্মের পথে চলা কিংবা সময়কে কাজে লাগানো; সেটা যে ক্ষেত্রেই হোক না কেন, একই কথা বারবার কেমন যেন লাগে। মোটিভেশন পাওয়ার পর সেই মোটিভেশন অন্তরে ধারণ করে পথ চলতে পারাটাই সবচেয়ে বড় বিষয়।
একটা বিষয় আমার মোটেই ভাল লাগে নি। এটা লেখকের সমস্যা বা অন্য কিছু নাকি আমি বুঝি নি। সাজিদ ১,২ তেও এটা কমন ছিল। কোনো একটা জিনিসের ব্যাপারে ক্লিয়ারলি না জেনে সেইটা নির্দিষ্ট করে বলাটা অন্তত আমার কাছে বিরক্তিকর লাগে। বইটার একটা অধ্যায়ে এক ভার্সিটি নিয়ে কথা বলা আছে। যে ঘটনার উল্লেখ আছে তা আরেক ভার্সিটির। অবশ্য এই ভার্সিটির কাহিনীও কম যায় না! কিন্তু নির্দিষ্ট করেই যখন একটা ঘটনা বলা হচ্ছে তাহলে সেটা নিশ্চিত হয়েই বলা উচিত! আমারটা ১ম মুদ্রণের বই। পরে এটা ঠিক করা হয়েছে কিনা জানি না।
Recommended (to whom it may concern) After all, it's one kind of reminder!
Read More
Was this review helpful to you?
By aminur islam,
11 Apr 2020
Verified Purchase
#রকমারি_রিভিউ_প্রতিযোগিতা
লেখক "আরিফ আজাদ" । তার সম্পর্কে তেমন করে আর কিছুই বলার নেই। তবে তার লেখনি সম্পর্কে যতই বলি না কেন তা অনেক কম হয়ে যাবে। তার পূর্বের লেখা দুটি বই প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ ও প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ ২ , একটি অনন্য যুক্তিতর্কের বই ,যেখানে কুরআনের মাধ্যমে বিজ্ঞান ও উভয়কে দ্বারা নাস্তিক্য বিভিন্ন মতবাদ কে পরাজিত করার কিছু গল্পকথা অনেক সুন্দর ভাবে তুলে ধরেছেন। তেমনি ভাবে তার বর্তমান রচিত একটি বই "বেলা ফুরাবার আগে" যার দ্বারা তিনি আমাদের মত অনেক পথ ভ্রষ্ট তরুণকে নতুন করে পথ দেখাতে শিখিয়েছেন। তার এই বইটিতে তিনি খুব সুন্দর ভাবে কুরআন ও হাদিসের বিভিন্ন ঘটনাকে উল্লেখিত করে আমাদের মতো পথভ্রষ্ট তরুণদের বিভিন্ন সমস্যার সমাধান দিয়েছেন। অবশ্যই এটা লেখক "আরিফ আজাদ" স্যারের জন্য আল্লাহ প্রদত্ত এক বিশেষ জ্ঞান ও নেয়ামত। তার বইয়ের একটি অধ্যায়ে যেখানে হারাম রিলেশনশিপ নিয়ে লেখা হয়েছে। বর্তমান তরুণ সমাজের শতকরা ৯৫ ভাগই এমন হারাম রিলেশনশিপে জড়িত। যেখানে আমরা জেনে বুঝে বিভিন্ন অপকর্ম,অন্যায়,আল্লাহর দেয়া বিধান অমান্য করছি সেখানে প্রিয় লেখক আরিফ আজাদ বিভিন্ন যুক্তির মাধ্যমে আমাদের মত পথভ্রষ্ট তরুণদের হতাশা থেকে মুক্তি, সঠিক ইসলামিক পথ ও আল্লাহর সান্নিধ্য অর্জন করার বিভিন্ন উপায় এই বইটিতে বর্ণনা করেছেন। যারা সত্যিই সকল অপকর্ম সকল অন্যায় সকল পাপ থেকে মুক্তি পেয়ে আল্লাহর পথে ফিরে আসতে চান আল্লাহর সান্নিধ্য অর্জন করতে চান তাদের জন্য এই বইটি একটু হলেও কাজে আসবে। অসংখ্য ধন্যবাদ প্রিয় লেখক আরিফ আজাদ । আরো ধন্যবাদ জানাই সমকালীন প্রকাশনী টিম কে যারা প্রিয় লেখক "আরিফ আজাদ" স্যারের লেখা গুলোকে পুস্তক আকারে প্রকাশ করে আমাদের মত পথভ্রষ্ট তরুণদের মাঝে ছড়িয়ে দিতে সক্ষম হয়েছেন। আল্লাহ সবাইকে হেদায়েত দান করুক ও সুস্থ থাকার তৌফিক দিক।
Read More
Was this review helpful to you?
By Mohammad Yasin,
24 Feb 2020
Verified Purchase
বেলা ফুরাবার আগে কি আমরা আমাদের মহান রবের সন্তুষ্টি অর্জন করতে পারবো.?? পৃথিবী নশ্বর কিন্তু মহান রবের সাক্ষাত লাভের দিন হবে অবিনশ্বর। যে দিনের মালিক হবেন একমাত্র সর্বশক্তিমান মহান প্রভু। তাঁর সম্মুখে দাঁড়াবার সাহস কি আমাদের হবে.? নশ্বর পৃথিবীর লোভে পড়ে আমরা মহান রবকে এক নিমিষে ভুলে যায়। অথচ সেই দিন হবে কঠিন ভয়াবহ, বেলা ফুরাবার আগে থেকে নেয়া কিছু উদ্ধৃতি.... ★★দুনিয়ায় যাদের ফাঁদে পড়ে আখিরাত সম্পর্কে বিস্মৃত হয়েছিলাম, তাদের নামগুলোও সেদিন আমার সামনে উপস্থাপন করা হবে। যে বন্ধুটার প্রলোভনে পড়ে ইন্টারনেটের নিষিদ্ধ সাইটে ঢু মেরেছিলাম, যার প্ররোচনায় অমুক তমুককে উত্যক্ত করেছিলাম, যাদের সাথে সিনেমা, কনসার্ট দেখতে গিয়েছিলাম, তাদের সকলের নাম সেদিন আমাকে দেখানো হবে। আমি অবাক হয়ে বলব__"হায়.! আমি যদি তাকে বন্ধুরূপে গ্রহণ না করতাম"সুরা ফুরকান__২৮। ★★পাপের মধ্যে নিমজ্জিত থাকার দরুন আমরা ভালো কাজ থেকে দূরে সরে যাই। পাপ কাজগুলো কখনোই আমাদের আল্লাহর কাছাকাছি আসতে দেয় না। তখন আমাদের সালাত ভালো লাগে না, সিয়াম ভালো লাগে না। রামাদান মাসকে তখন আমাদের কাছে বাড়তি একটা বোঝা মনে হয়।কেবল চক্ষুলজ্জা এড়াতেই আমরা তখন সিয়াম রাখি আর মসজিদে গিয়ে থাকি। ★★জীবনে তো কত কিছু পাওয়ার সাধ আছে আমাদের, তাই না? জান্নাত পাওয়ার সাধ কি সেই তালিকায় আছে? ★★যারা ঈমান এনেছে তাদের হৃদয় কি আল্লাহর স্মরণে এবং যে সত্য নাযিল হয়েছে তাতে বিগলিত হওয়ার সময় হয়নি? সূরা হাদিদ__১৬। ★★দুনিয়ার প্রাপ্ত বড় একটি নিয়ামত হলো মুসলিম হয়ে জন্মগ্রহ করা। কিন্তু এই নিয়ামত তখনই ফলপ্রসূ হবে, যখন আমরা এর যথার্থ মূল্যায়ন করতে পারব। মুসলিম হয়ে লাভ কী হলো, যদি আমি পদে পদে আল্লাহর অবাধ্যতায় লিপ্ত থাকি? বেলা ফুরাবার আগে। আরিফ আজাদ।
Read More
Was this review helpful to you?
By Mohammad Jakaria,
15 Feb 2020
Verified Purchase
'আপনার ভবিষ্যৎ স্বামীর জন্য আপনার রূপ-লাবণ্যকে হিফাযত করুন। কেবল তার জন্যই নাহয় সাজলেন। তার হাত ধরাধরি করেই বৃষ্টিবিলাস উপভোগ করলেন। বিশ্বাস করুন, আল্লাহর অবাধ্যতার মধ্যে কখনোই সুখ নেই, শান্তি নেই। আল্লাহর বিধান মেনে নিজেকে একটিবার পরিবর্তন করেই দেখুন না! যে নন-মাহরাম ছেলেটার হাত ধরে আছেন, সেই হাত আজকেই ছেড়ে দিন। এই মুহূর্ত থেকে। তাকে সাফ জানিয়ে দিন- তার আর আল্লাহর মাঝে আপনি সবসময় আল্লাহকেই বেছে নিবেন। তাকে আরো জানিয়ে দিন- কেবল আল্লাহর জন্যই আপনি আজ থেকে তার সাথে সমস্ত সম্পর্কের ইতি টেনে দিলেন। দেখবেন, আপনার জন্য আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা সবকিছু কত সহজ করে দিবেন! যে মেয়েটাকে ক্যাম্পাসে না দেখলে আপনার হৃদস্পন্দন থেমে যাওয়ার উপক্রম হয়, তাকে আজকেই জানিয়ে দিন আপনার পরিবর্তনের কথা। তাকে বলে দিন, আজ থেকে আপনি আর তাকে নিয়ে ভাবছেন না। কাউকে নিয়েই আপনি আর ভাবেন না, আল্লাহ ছাড়া। তাকে আরো বলুন, আল্লাহর জন্যই আপনি তাকে ত্যাগ করলেন। তার সাথে কাটানো সকল স্মৃতি, সকল মুহূর্তকে আল্লাহর জন্যই মন থেকে মুছে দিলেন। আল্লাহর দিকে এক বিঘত আগান, তিনি আপনার দিকে এক বাহু অগ্রসর হবেন'। প্রিয় লেখক আরিফ আজাদের 'বেলা ফুরাবার আগে' বই থেকে সামান্য অংশবিশেষ। আর নিচে পুরো #বইটির সূচিপত্রঃ♥♥♥
১। শুরুর আগে। ২। মন খারাপের দিনে। ৩। আমার এতো দূঃখ কেন? ৪। বলো, সুখ কোথা পাই। ৫। জীবনের ইঁদুর-দৌড় কাহিনী। ৬। চোখের রোগ। ৭। আমরা তো স্রেফ বন্ধু । ৮। চলে যাওয়া মানে প্রস্থান নয়। ৯। বেলা ফুরাবার আগে। ১০। মেঘের কোলে হেসেছে। ১১। বসন্ত এসে গেছে। ১২। সালাতে আমার মন বসেনা। ১৩। তোমায় হৃদ মাঝারে রাখবো...। ১৪। যুদ্ধ মানে শত্রু-শত্রু খেলা। ১৫। মেঘের অপারে বাড়ি।
Read More
Was this review helpful to you?
By Arif Mahamud,
29 Feb 2020
Verified Purchase
প্রতিটা খারাপ কাজ আরও অনেকগুলো খারাপ কাজের কারণ। প্রতিটা মিথ্যা কথা আরও অনেকগুলো মিথ্যা কথার জনক। প্রতিটা অসততা আরও অনেকগুলো অসততার সূত্রপাত। পাপ একপ্রকার সংক্রামক। সেটা ছড়িয়ে পড়ে ব্যক্তি থেকে ব্যক্তিতে। শয়তান আমাদের প্রকাশ্য শত্রু। শয়তান আমাদের খারাপ পথে নিয়ে যেতে বদ্ধপরিকর। কিন্তু আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে শয়তান থেকে আমাদেরকে বাঁচার পথ দেখিয়েছেন। সেই পথে আমাদের চলতে হবে, বেরিয়ে আসতে হবে জীবনের ইঁদুর দৌড় কাহিনী থেকে। দুআ করেন, বেশি বেশি দুআ করেন আল্লাহর কাছে। মন প্রাণ উজাড় করে দিয়ে আল্লাহর ইবাদত করেন,ক্ষমা চান। সম্পূর্ণ ইসলামকে নিজের মাঝে ধারণ করেন, সকল প্রকার হারাম থেকে দূরে থাকুন, পাপকাজ ঘৃণা করুন,রাসুল (সা:) কে জীবন দিয়ে ভালোবাসেন, তাঁর আদর্শ কে অনুসরণ করুন, সাহাবীদের মতো ঈমান শক্তিশালী করুন বেলা ফুরাবার আগেই দেখবেন পরম শান্তিতে জীবন ভরে গেছে,উভয় জগতেই সফলতা পাবেন সর্বোপরি আল্লাহ তায়ালার সন্তুষ্টি অর্জিত হবে।
এমনই কিছু পন্থা, কিছু ঈমান জাগানিয়া গল্প , বর্তমান মুসলমানদের শোচনীয় অবস্থা,সেখান থেকে ইসলামের সুশীতল ছায়াতলে আসার কিছু উপায়, উত্তমচরিত্র গঠনের পথ, আল্লাহ তায়ালার অশেষ রহমত,ক্ষমার দৃষ্টান্ত মূলক কিছু উদাহরণ নিয়ে সাহিত্য রস মিশিয়ে জমজমাট ভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে বেলা ফুরাবার আগে বইটিতে। আরিফ আজাদের লেখা এই বইয়ের প্রতিটি টপিকস পড়ে মনে হবে যেন আপনাকে উদ্দেশ্য করেই এটি লেখা হয়েছে। এই বইটি আপনার চিন্তা চেতনা, ঈমানকে বিশুদ্ধ,নির্মল করবে,নতুন করে আল্লাহ প্রেমী বানাবে। প্রত্যেক মুসলমানের নিজেকে খুঁজে নিতে এবং ঈমান শক্তিশালী করতে এই বইটা অবশ্যপাঠ্য।
Read More
Was this review helpful to you?
By MD. SAMSUR RAHMAN NAYEM,
01 Jan 2022
Verified Purchase
অদ্ভুত, ইসলামী সাহিত্য এবং সাধারণ বাংলা সাহিত্যের মধ্যে ব্যাপক তফাত। ইসলামী সাহিত্য পড়লে জীবনের বেবাক উদ্দেশ্য প্রতীয়মান হয়। আমি ভাবনার অতল গহ্বরে পতিত হই, জ্ঞাত হই নিজের কর্তব্যের ব্যাপারে এবং উপলদ্ধি করতে সমর্থ হই প্রবঞ্চনাময় ঠুনকো এই জীবনকে। এটি কোন গল্পের বই নয়, এটি একটি প্রবন্ধের বই। ১৭ টি প্রবন্ধ নিয়ে বইটি সাজানো হয়েছে। প্রতিটি প্রবন্ধই একজন মানুষকে ভাবিয়ে তুলবে। স্পষ্ট করে দেবে তার জীবনের অবস্থান ও উদ্দেশ্য। অনুভ‚ত হবে রাসূলের সুন্নাত ও আল্লাহর বিধান এবং তাদের প্রতি ভালোবাসার ভয়ংকর ঘাটতি। আহা! রাসূলের সুন্নাত থেকে আমরা আজ কতইনা দূরে আছি!
আমাদের চর্ম চক্ষুর বাইরেও একটা চক্ষু আছে, আর সেটা হলো মনের চক্ষু। এটা এমন চোখ, যা দিয়ে আমরা সেই জিনিসগুলো দেখতে পাই, যা চর্মচক্ষু দেখতে সমর্থ নয়। আর সেই চোখ দিয়ে আমরা সত্যকে দেখতে পাই, দেখতে পাই স্রষ্টার অপার মহিমা। ওই চক্ষু যদি অন্ধ থাকে, তাহলে চর্মচক্ষু দিয়ে মহাসত্যকে দেখা সম্ভব নয়।
এই বইটি সকলের পড়া উচিৎ বলে আমি মনে করি। দুনিয়ার জীবনের কিছুদিন পরেই আমরা প্রত্যেকেই চলে যাব অন্য এক জগতে; আর ওই দিন আমাদের অনুশোচনার সীমা থাকবে না, যখন দেখবো দুনিয়ার সফলতার জন্য আমরা সবকিছুই করেছি অথচ আজ আখেরাতের এই জীবনে আমরা নিঃস্ব। বইটি একবার হলেও পড়ুন। ইন শা আল্লাহ, প্রকৃত সফলতা অর্জন করার রাস্তা খুজেঁ পাবেন।
Read More
Was this review helpful to you?
By Shakil Khandokar,
21 Apr 2022
Verified Purchase
রিভিউ নং ০২ বেলা ফুরাবার আগে (আরিফ আজাদ) অন্ধকার কালো মেঘাচ্ছন্নে জীবন তলিয়ে গেছে। কোথাও নেই সুখের পরশ। জীবন যেন চলছেই না। কোথায় যেন আটকে পড়ে আছে। সময় যেন বেধে রেখেছে। চারিদিকে শুধু হতাশার হাতছানি। কেউ আশা দিয়ে পূরন করছে না। জীবনের কোনো মানেই খুজে পাচ্ছিনা। এমন অন্ধকার জীবনের জন্য কখনো ভেবেছেন কি? কেন এমন হচ্ছে? কোন সে কারনে এমন লাগে আপনার? যা কিছু করেন না কেন সবই আপনার ঠিক মনে হয়। নিজের কোনো ভূল ধরতে পারছেন না। তবুও আপনার জীবনে নেই কোনো প্রশান্তির ছোয়া। আসলে আপনার কাজগুলো আপনার কাছে ঠিক মনে হলেও প্রকৃতপক্ষে আপনি ঠিক পথে নেই। তাইত আপনার সকল কিছুতেই এক আধার কালো অনুভব হয়। স্নিগ্ধতা খুঁজে পাননা। তো আপনার জন্য আশার আলো হিসেবে একটি বই সাজেস্ট করব। এটা শুধু পরামর্শ নয় বরং একটি চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিচ্ছি আপনাকে, যে আপনার ভুল দৃষ্টিভঙ্গিকে পরিবর্তন করবে ইনশাল্লাহ। দৃষ্টিভঙ্গি গুলো আপনার নিজের প্রতি হতে পারে, পরিবারের প্রতি হতে পারে, বন্ধু বা বান্ধবির প্রতি হতে পারে আবার স্বয়ং আল্লাহর উপরো হতে পারে। বইটির সূচিপত্রসহ কিছু কিছু অংশ এর পিক দেওয়া হল। বইটি পড়ে রিয়েলাইজ করলে ইংশাল্লাহ আপনার মাঝে পরিবর্তন আসবে আর আধার কেটে যাবে ইংশাল্লাহ। বইটির দাম মাত্র ৩১৫ টাকা.। তবে আরও কিছু ছাড় পেয়ে যাবেন রকমারিতে।
Read More
Was this review helpful to you?
By Nayim Uddin,
26 Feb 2020
Verified Purchase
অসাধারণ।।। কিছু কথাঃঃ 'আপনার ভবিষ্যৎ স্বামীর জন্য আপনার রূপ-লাবণ্যকে হিফাযত করুন। কেবল তার জন্যই নাহয় সাজলেন। তার হাত ধরাধরি করেই বৃষ্টিবিলাস উপভোগ করলেন। বিশ্বাস করুন, আল্লাহর অবাধ্যতার মধ্যে কখনোই সুখ নেই, শান্তি নেই। আল্লাহর বিধান মেনে নিজেকে একটিবার পরিবর্তন করেই দেখুন না! যে নন-মাহরাম ছেলেটার হাত ধরে আছেন, সেই হাত আজকেই ছেড়ে দিন। এই মুহূর্ত থেকে। তাকে সাফ জানিয়ে দিন- তার আর আল্লাহর মাঝে আপনি সবসময় আল্লাহকেই বেছে নিবেন। তাকে আরো জানিয়ে দিন- কেবল আল্লাহর জন্যই আপনি আজ থেকে তার সাথে সমস্ত সম্পর্কের ইতি টেনে দিলেন। দেখবেন, আপনার জন্য আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা সবকিছু কত সহজ করে দিবেন!
যে মেয়েটাকে ক্যাম্পাসে না দেখলে আপনার হৃদস্পন্দন থেমে যাওয়ার উপক্রম হয়, তাকে আজকেই জানিয়ে দিন আপনার পরিবর্তনের কথা। তাকে বলে দিন, আজ থেকে আপনি আর তাকে নিয়ে ভাবছেন না। কাউকে নিয়েই আপনি আর ভাবেন না, আল্লাহ ছাড়া। তাকে আরো বলুন, আল্লাহর জন্যই আপনি তাকে ত্যাগ করলেন। তার সাথে কাটানো সকল স্মৃতি, সকল মুহূর্তকে আল্লাহর জন্যই মন থেকে মুছে দিলেন। আল্লাহর দিকে এক বিঘত আগান, তিনি আপনার দিকে এক বাহু অগ্রসর হবেন'।
'বেলা ফুরাবার আগে' বই থেকে নেওয়া একটুকরো ভ্যালেন্টাইন স্পেশাল ?
আরিফ আজাদ
Read More
Was this review helpful to you?
By Mahfuzar Rahman,
26 Mar 2022
Verified Purchase
আমার ব্যক্তিগত সংক্ষিপ্ত মূল্যায়ন- (বইটি যে আঙ্গিকে লেখা কিংবা কি পাবো বইতে-)
আমরা দৈনন্দিন জীবনযাপন করতে যে হতাশার সম্মুখিন হই, যে সব সমস্যা গুলোর সম্মুখীন হই, যেগুলো থেকে আমরা বের হয়ে আসতে চাই কিন্তু পারি না কিংবা আসা উচিত এই উপলব্ধিই আমাদের মধ্যে আসেনা, এই রকম পরিস্থিতি গুলো যেগুলোর আমরা সচরাচর প্রতিনিয়ত সম্মুখিন হই এবং সেগুলো থেকে বের হয়ে আসা অতি জরুরী, এইগুলো/এইসব ঘটনা গুলো তিনি উল্লেখ করেছেন এবং সেই ঘটনার সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ ঘটনা তিনি নবী রাসুলদের জীবনী ঘটে যাওয়ার উদাহরণ গুলো তুলে ধরেছেন। আমাদের জীবনে এখন যেগুলো ঘটছে এবং তার ফলে আমরা যে প্রতিক্রিয়া করছি পাশাপাশি নবী রাসুলদের জীবতে সেরকম ঘটনা ঘটার ফলে তারা যে রকম প্রতিক্রিয়া করছে এই বিষয়টি তিনি তুলনামূলক আলোচনা করেছেন ।
আপনার কর্ণধার আপনি নিজেই। নবীগন একটা ঘটনায় কেমন প্রতিকৃয়া করছেন এবং তার ফলে কেমন ফল পেয়েছেন সেটা জানার পর আপনার মানে ইতিবাচক পরিবরর্তন আসবে কিনা সেটা একান্ত আপনার মনোবল, মানোষিকতা, ব্যক্তিত্ব, পরিবেশ,পরিবার ইত্যাদির সামগ্রিক বিষয়। বইকে একটা ঔষুধ হিসাবে চিন্তা করলে আপনার শরীরে সেটা কার্যকর হবে কিনা সেটা আপনার শরীরে সামগ্রিক কন্ডিশন বলে দেবে ।
Read More
Was this review helpful to you?
By Md. Anisuzzaman Sifat ,
06 Jul 2020
Verified Purchase
ফেসবুকে অনেক আগ থেকেই আরিফ আজাদ ভাইকে ফলো করতাম। মাঝেমধ্যে টাইম্লাইনে উনার লেখা আসলে পড়তাম, ভালো লাগতো আর জাস্ট পড়তাম আরকি । কিন্তু প্যারাডক্সিকাল সাজিদ ১ ও ২ পড়ার পর রিতীমত উনার ফ্যান হয়ে গেলাম। যা আগের দুই বই পড়ে এখানেই রিভিউ দিয়েছি। তো বেলা ফুরোবার আগে বইটা বের হওয়ার সাথে সাথেই কেনার পরিকল্পনা করি। তারপর একদিন সময় সুযোগ বুঝে দিয়ে দিলাম ওরডার রকমারিতে। নানা কারনে বইটা পড়া হয়ে উঠেনি। তবে এই করোনার প্রাদুর্ভাবকালীন পড়ে ফেললাম। আলহামদুলিল্লাহ বলার অপেক্ষা রাখে না অসাধারণ লেখনীতে তিনি আমাদের নিত্যকার জীবনের চিন্তা ফুটিয়ে তুলেছেন। আমাদের জেনারেশন যে সমস্যার মাঝে প্রতিদিন কাটাচ্ছে তার সুন্দর সমাধান যুক্তিদিয়ে দিয়েছেন। মাশা আল্লাহ, বাকি আমাদের আমলের উপর। আর আলাদা করে এই প্লাটফর্মের কথা না বললেই নয় , যথাযথভাবে আমাদের নিকট সাশ্রয়ীমূল্যে আমাদের প্রিয় বইগুলো পৌছে দেওয়ার জন্য রকমারির সাথে জড়িত সকল ভাইদের জানাই আন্তরিক অভিনন্দন। এই অস্থিতিশীল পরিস্থিতিতে আপনারা সুস্থ থাকুন এই কামনা করি ?।
Read More
Was this review helpful to you?
By Ashikur Rahman,
01 Mar 2022
Verified Purchase
গত ২মাস আগেও জানতাম না, আরিফ আজাদ কে.!
বই পড়ার প্রতিও তেমন কোনো আগ্রহ ছিলো না,, শুধুমাত্র একাডেমিক বই ছাড়া অন্য বই পড়া কেবলই সময় নস্ট বলে মনে হতো।।
হঠাৎ এক ওয়াজ মাহফিলের পাশে বইয়ের দোকানে গিয়ে বই দেখতে দেখতে মূলত বইয়ের কালার এবং বইয়ের কভার দেখেই শখের বসে বইটি হাতে নিলাম,,
জানতাম না যে কালার এবং কভারের মাঝে লুকিয়ে আছে নিজেকে বদলানোর এবং ইমানি শক্তি বৃদ্ধির অনেক অনুপ্রেরণা।
বইটির নামঃ "বেলা ফুরাবার আগে"
ভাবছিলাম নেবো নাকি নেবো না,, হঠাৎ আমার এক বন্ধু এসে বললো আরিফ আজাদের বই নিশ্চিন্তে কিনে নিতে পারিস,,বললো অনেক কিছু জানতে পারবি এবং নিজেকে বদলাতে কাজে লাগতে পারে।।
প্রথম কিনে নিলাম প্রিয় লেখকের লেখনি বই।।
তারপর থেকে হয়ে গেলাম আরিফ আজাদের ক্ষুদ্র একজন ভক্ত..!
এখন অপেক্ষায় থাকি কখন প্রিয় লেখকের নতুন বই প্রকাশ পাবে।
এবার ভিন্ন কিছু হোক.. জাগরণের এই জগ্রত জোয়ারে.!!
Read More
Was this review helpful to you?
By সৈয়দা ফাতিমা বানু,
27 Mar 2019
Verified Purchase
#রকমারি_রিভিউ_প্রতিযোগ_মার্চ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সাজিদ। সবকিছুকেই যুক্তি এবং বিজ্ঞান দিয়ে ব্যাখা করতে ভালোবাসে। একসময় নিজে অবিশ্বাসী ছিল৷ বন্ধুর সংস্পর্শে এসে আলোর পথ খুঁজে পেয়েছে। প্রচুর পড়ালেখা করে সে, গুছিয়ে চিন্তা করে, একজন সুবক্তাও। সহপাঠী এবং আশেপাশের আরো অনেকের ধর্ম নিয়ে যে সংশয় তার সদুত্তর দেয় সাজিদ। এই বইয়ে সাজিদ উত্তর দিয়েছে কুরআনের আয়াত নিয়ে সংশয়বাদীদের অপব্যাখার, বিজ্ঞানের বিভিন্ন তত্ত্বের সাথে ইসলামের সম্পর্কের এবং আরো অনেক কিছুর।
প্যারাডক্সিকাল সাজিদের প্রথম পর্বের ধারাবাহিকতায় প্রকাশ পেলো দ্বিতীয় পর্বটি আরো কিছু প্রশ্নের উত্তর নিয়ে।
পাঠপ্রতিক্রিয়া: এবারের বইমেলায় ফেসবুকের জনপ্রিয় ব্যক্তিদের লেখা বইয়ের বেশ জয়জয়কার। কেউ কেউ স্ট্যাটাস সমগ্র প্রকাশ করেছেন। রাবা খানও একটি বই লিখেছেন দেখছি। তা লিখতেই পারেন। কলম সবার জন্যে। কিন্তু ফেসবুকের বাংলিশ যখন বইয়ের পাতায় নেমে আসে, তা বড্ড অরুচিকর লাগে।
পড়ছিলাম প্যারাডক্সিকাল সাজিদ - ২। লেখকের পরিবেশনা ভালো, পাঠককে ধরে রাখার মত। কিন্তু বই লিখছেন যখন, ভাষার দিকে আরেকটু মনোযোগ দিতেই পারেন। সিচুয়েশন, সেইম ডিপার্টমেন্ট, পলিটিশিয়ান - শব্দগুলোর প্রচলিত বাংলা রয়েছে। মুখে মুখে আমরা হয়তো ডিজুস থেকে কোকাকোলা ভাষায় পৌঁছে যাচ্ছি। কিন্তু বইয়ের পাতায় ভাষার আভিজাত্য বজায় রাখলে পড়তে ভালো লাগে।
প্রথম পর্বের তুলনায় দ্বিতীয় পর্বের লেখা গুছানো মনে হয়েছে। ইংরেজি উদ্ধৃতিগুলোর বাংলা অনুবাদ ব্যবহার করতে পারতেন, যেহেতু বাংলাভাষী পাঠকদের কাছে সহজ ভাবে বিষয়গুলো উপস্থাপন করা মূল উদ্দেশ্য। আবার একই সাথে, ধর্মগ্রন্থের অনেক শব্দকে আরবি থেকে বাংলায় সরলীকরণ করা বেশ বিভ্রান্তিকর। ধারণা করছি লেখক এ ব্যাপারে বিশেষজ্ঞদের দ্বারস্থ হয়ে নিশ্চিত হয়েই লিখছেন।
প্যারাডক্সিকাল সাজিদ - ১ প্রকাশ হওয়ার পর এর প্রত্যুত্তরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমগুলোতে অনেক লেখালেখি হয়েছে। আমার বিশ্বাস ছিল সেগুলো খন্ডানোর জন্য লেখক একটা অধ্যায় যোগ করবেন দ্বিতীয় পর্বে। না থাকায় হতাশ হয়েছি। পরবর্তীকালে প্যারাডক্সিকাল সাজিদ ১ ও ২ নিয়ে সৃষ্ট বিতর্কগুলো নিয়ে লেখক লেখবেন নিশ্চয়ই। এমন স্পর্শকাতর বিষয়ের ক্ষেত্রে সমালোচনার উত্তর দেওয়াটাও জরুরি।
সব মিলিয়ে প্যারাডক্সিকাল সাজিদ ও তার লেখকের প্রতি শুভকামনা। এই ধারায় লেখালেখি করার ফলাফল কি হতে পারে তা নিয়ে ব্যক্তিগতভাবে আমার বেশ সংশয় আছে। আপনি যখন কাউকে আক্রমণ করবেন তখন পালটা আক্রমনের প্রস্তুতি নিয়েই মাঠে নামা উচিত। সব প্রতিক্রিয়া যে শালীন হবে তাও নয়, তার প্রমাণ কিছুদিন যাবত দেখছি। আল্লাহ, ইসলাম ও নবী মুহম্মদ (সা) নিয়ে নানারকম অসম্মানসূচক উক্তিতে ফেসবুক ছেয়ে গেছে, যেটায় এর আগে বেশ ভাটা পড়েছিল। সাজিদের কারনে যে ঝড় ও বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি হয়েছে, তা সামলানোর মত প্রস্তুতি আরিফ আজাদ ও তার পৃষ্ঠপোষকদের আছে বলেই আশা রাখছি।
নিকষ কালো অন্ধকার।সেই অন্ধকার হলো অবিশ্বাসের অন্ধকার,মিথ্যায় স্পষ্ট ছায়া পড়েছে সেই অন্ধকারে।এ অন্ধকার গ্রাস করছে শত মানব অন্তরকে।
তথ্য প্রযুক্তির এই যুগে নানা ভ্রান্ত মতবাদ দিয়ে ঈমানহারা করছে মুসলিম তরুন সমাজকে।নাস্তিকতার নামে মূলত কিছু ইসলাম বিদ্বেষী ইন্টারনেটে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রেখেছ সন্দেহের বীজ।এসব মিথ্যার জালে পা দিয়ে বিপথে হাটছে অনেকে।সেই সময় 'আরিফ আজাদ'দের মতো কিছু মানুষ নতুন প্রজন্মকে সঠিক পথে কাজ করে যাচ্ছে।তাঁর 'সাজিদ' চরিত্রের মাধ্যমে যুক্তিগুলোকে যেভাবে গল্পের ছলে তুলে এনেছেন তা প্রশংশনীয়।যুক্তি আর তর্কের মাধ্যমে ভেঙ্গে দিয়েছেন অবিশ্বাসের পাহাড়।
'সাজিদ' কিংবা 'আরিফ আজাদ' উভয়ের সাথে পরিচয় হয়েছিল 'প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ' এ।প্রথম প্রকাশেই ভালবাসায় সিক্ত হয়েছিল 'সাজিদ' চরিত্রটি।অসম্ভব জ্ঞানী সাজিদ একসময় নাস্তিক থাকলেও পরবর্তিতে সত্যের আলোর মশালের দিকে ফিরে আসে এবং আশেপাশের মানুষের বিভ্রান্তিকর বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেয়।'প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ' বইটি ২০১৭ বইমেলা চলাকালীন সময় প্রকাশিত হয় দুই বার।রকমারীতে ২০১৭ সালের বেস্ট সেলার হিসেবে নির্বাচিত হয়।
তেমনি ২০১৯ সালে হাজার হাজার পাঠকের অপেক্ষার প্রহর শেষ করে অমর একুশে বইমেলায় 'প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ-০২' হাজির হয়ে নতুনভাবে পাঠকের মন জয় করে নেয়।বইটি নতুন রেকর্ড গড়ে ফেলে প্রথম দিনেই।মেলার প্রথম দিনেই ৫০০০ কপি বিক্রি হয়ে যায়।পরবর্তীতে বিভিন্ন জটিলতায় মেলায় বইটি পাওয়া না গেলেও বিভিন্ন অনলাইন শপের দরজায় টোকা মেরে পাঠকসমাজ নিজেদের খোরাক মিঠিয়ে নেয়।
নতুন মুভি রিলিজ হওয়ার জন্য যেমন অধির আগ্রহে অপেক্ষা করতাম,তেমনি এই বইটার জন্য অনেকদিন ধরে অপেক্ষায় ছিলাম।রকমারিতে প্রি অর্ডার দিলেও আসতে দেরি হচ্ছিল বলে চট্টগ্রাম বইমেলা থেকে এক বন্ধুর মাধ্যমে সংগ্রহ করে নিই।বইটার জন্য এতো আগ্রহ ছিলো যে পদার্থবিজ্ঞান পরীক্ষার আগের দিনের বন্ধে পড়ে শেষ করে ফেলি।সাজিদ-০১ এর চেয়ে এতে কিছুটা নতুনত্ব এনেছেন লেখক আরিফ আজাদ।আগের বইয়ে নাস্তিকদের কিছু প্রশ্নের দাঁতভাঙ্গা উত্তর দিলেও এই বইয়ে ছিল নাস্তিকদের কিছু প্রশ্নের উত্তরের সাথে ছিলো খ্রিস্টান মিশনারিদের উত্থাপিত কিছু প্রশ্নের উত্তর।এছাড়াও ছিলো কুরআনের কিছু অলৌকিক ব্যাপার ও ভাষাতাত্ত্বিক মিরাকলের গল্প।তাই কিছুটা নতুনত্ব পেয়ে ভালো না অন্নেক ভালো লেগেছে বইটা।
মাঝে মাঝে মনে হয় সাজিদ চরিত্রটি হয়তো বাস্তবেই আছে।অনেকে নাকি লেখককে মেসেজ দিয়ে সাজিদের ঠিকানা খোঁজে।অনেকে আবার হলুদ হিমু ছেড়ে সাজিদ হতে চায়। এভাবেই আজীবন বেঁচে থাকুক সাজিদ এবং সাজিদরা।
Read More
Was this review helpful to you?
By apon,
20 Nov 2019
Verified Purchase
খুবই ভালো লেগেছে পড়ে।
এমনকি ১ম বইটার চেয়েও এই বইটার শব্দচয়ন, আলোচনার টপিক, যুক্তি-পাল্টা যুক্তি, বিভিন্ন বিষয়ের উদ্ধৃতি সমূহ ইত্যাদি বেশ পক্ব ছিলো।
বইটা পড়তে পড়তে ডা. শামসুল আরেফীন ভাইয়ের “ডাবল স্ট্যান্ডার্ড” বইয়ের কথা মনে আসছিলো।
এবার সাজিদ স্রেফ বিশ্ববিদ্যালয়ের গণ্ডিতে আটকে নেই, এবার তার আলোচনায় যুক্ত হয়েছে বিভিন্ন ধারার মানুষ।
(এখানে আমার একান্তই নিজস্ব একটা মতামত জুড়ে দিচ্ছি, তা হল, ডা. জাকির নায়েক এই উপমহাদেশে যে ধারার প্রবর্তন করেছিলেন, এতদিনে এসে তা আরও বেশী করে বাস্তবায়িত হচ্ছে। জানিনা, পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতে এর অগ্রযাত্রা কীরূপ! কিন্তু বাংলাদেশে মাশাল্লাহ, শ্রদ্ধেয় অনেক বড় ভাইয়েরা এই কাজটা এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন।)
এই সমস্ত বইয়ে যে শুধু ইসলাম বিদ্বেষী বা অমুসলিমদেরই ইসলাম সম্বন্ধে বিভিন্ন প্রশ্নের, অপবাদের জবাব দেওয়া থাকে এমনটা নয়, এমনকি একজন মুসলিম পরিবারের সন্তান হয়েও আমার নিজেরও অনেক প্রশ্ন ছিলো ইসলামের বিভিন্ন বিষয়ে, আলহামদুলিল্লাহ, আমি সেসবের জবাব পেয়েছি।
অপেক্ষায় রইলাম আরও ভালো কিছুর জন্য।
Read More
Was this review helpful to you?
By মোঃ নাহিদ হাসান (সজিব),
08 Mar 2019
Verified Purchase
খুবই ভালো লেগেছে পড়ে।
এমনকি ১ম বইটার চেয়েও এই বইটার শব্দচয়ন, আলোচনার টপিক, যুক্তি-পাল্টা যুক্তি, বিভিন্ন বিষয়ের উদ্ধৃতি সমূহ ইত্যাদি বেশ পক্ব ছিলো।
বইটা পড়তে পড়তে ডা. শামসুল আরেফীন ভাইয়ের “ডাবল স্ট্যান্ডার্ড” বইয়ের কথা মনে আসছিলো।
এবার সাজিদ স্রেফ বিশ্ববিদ্যালয়ের গণ্ডিতে আটকে নেই, এবার তার আলোচনায় যুক্ত হয়েছে বিভিন্ন ধারার মানুষ।
(এখানে আমার একান্তই নিজস্ব একটা মতামত জুড়ে দিচ্ছি, তা হল, ডা. জাকির নায়েক এই উপমহাদেশে যে ধারার প্রবর্তন করেছিলেন, এতদিনে এসে তা আরও বেশী করে বাস্তবায়িত হচ্ছে। জানিনা, পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতে এর অগ্রযাত্রা কীরূপ! কিন্তু বাংলাদেশে মাশাল্লাহ, শ্রদ্ধেয় অনেক বড় ভাইয়েরা এই কাজটা এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন।)
এই সমস্ত বইয়ে যে শুধু ইসলাম বিদ্বেষী বা অমুসলিমদেরই ইসলাম সম্বন্ধে বিভিন্ন প্রশ্নের, অপবাদের জবাব দেওয়া থাকে এমনটা নয়, এমনকি একজন মুসলিম পরিবারের সন্তান হয়েও আমার নিজেরও অনেক প্রশ্ন ছিলো ইসলামের বিভিন্ন বিষয়ে, আলহামদুলিল্লাহ, আমি সেসবের জবাব পেয়েছি।
অপেক্ষায় রইলাম আরও ভালো কিছুর জন্য।
Read More
Was this review helpful to you?
By ifthakher,
22 Jan 2020
Verified Purchase
বই ভালো লেগেছে পড়ে।
এমনকি ১ম বইটার চেয়েও এই বইটার শব্দচয়ন, আলোচনার টপিক, যুক্তি-পাল্টা যুক্তি, বিভিন্ন বিষয়ের উদ্ধৃতি সমূহ ইত্যাদি বেশ পক্ব ছিলো।
বইটা পড়তে পড়তে ডা. শামসুল আরেফীন ভাইয়ের “ডাবল স্ট্যান্ডার্ড” বইয়ের কথা মনে আসছিলো।
এবার সাজিদ স্রেফ বিশ্ববিদ্যালয়ের গণ্ডিতে আটকে নেই, এবার তার আলোচনায় যুক্ত হয়েছে বিভিন্ন ধারার মানুষ।
(এখানে আমার একান্তই নিজস্ব একটা মতামত জুড়ে দিচ্ছি, তা হল, ডা. জাকির নায়েক এই উপমহাদেশে যে ধারার প্রবর্তন করেছিলেন, এতদিনে এসে তা আরও বেশী করে বাস্তবায়িত হচ্ছে। জানিনা, পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতে এর অগ্রযাত্রা কীরূপ! কিন্তু বাংলাদেশে মাশাল্লাহ, শ্রদ্ধেয় অনেক বড় ভাইয়েরা এই কাজটা এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন।)
এই সমস্ত বইয়ে যে শুধু ইসলাম বিদ্বেষী বা অমুসলিমদেরই ইসলাম সম্বন্ধে বিভিন্ন প্রশ্নের, অপবাদের জবাব দেওয়া থাকে এমনটা নয়, এমনকি একজন মুসলিম পরিবারের সন্তান হয়েও আমার নিজেরও অনেক প্রশ্ন ছিলো ইসলামের বিভিন্ন বিষয়ে, আলহামদুলিল্লাহ, আমি সেসবের জবাব পেয়েছি।
Read More
Was this review helpful to you?
By Aman Ullah Nirob,
19 Dec 2019
Verified Purchase
বই রিভিউ- প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ-২ লেখক- আরিফ আজাদ প্রকাশনী- সমকালীন প্রকাশনী আরিফ আজাদের লেখা প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ বইটা ছিলো আমার পড়া প্রথম বই। যেখানে লেখক নাস্তিকদের বিভিন্ন অযৌক্তিক/মিথ্যা ধারণার বিরুদ্ধে লিখেছেন। তাদের কোথায় কেমন ধরনের ভুল হচ্ছে বা তারা করে তা ধরিয়ে দিয়েছে। তারই ধারাবাহিকতায় প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ-২ বইটা পড়া। এই বইতে লেখক শুধু নাস্তিক্তার বিরুদ্ধে লিখেন নি সাথে লিখেছেন খ্রিষ্টান মিশনারীদের উত্থাপিত প্রশ্নের জবাব, কোরানের অলৌকিক কিছু ব্যাপার আর ভাষাতাত্ত্বিক কিছু মিরাকলও৷ যেন পাঠক সমাজে একঘেয়েমি সৃষ্টি না হয়৷ বইটার মাঝে আসলেই নাস্তিকতা যে আসলেই একটা অপ্রাসঙ্গিক বিষয় তার প্রমাণ সরূপ। তাছাড়া বই এর কভার পেইজ আর ভিতরের পাতাগুলোও খুব ভালো মানের যা আপনাকে মুগ্ধ করবে। লেখকের লেখনী, প্রকাশক দের শ্রম সত্যিই আপনার মন জয় হতে বাধ্য। লেখকের দীর্ঘায়িত জীবন কামনা করি। আপনার এ কলম চলুক নাস্তিকতার বিরুদ্ধে।
Read More
Was this review helpful to you?
By Laxmi Akter,
22 Jul 2020
Verified Purchase
প্যারাডক্সিকাল সাজিদ-১ পড়ে কোন পাঠক যে ২ পড়বে না এটা মেনে নেয়া যায়না। আমরা ছোটবেলায় একটি কবিতা পড়তাম খুব সম্ভবত কবি নজরুল যিনি বলেছেন “আমাদের দেশে হবে সেই ছেলে কবে, কথায় না বড় হয়ে কাজে বড় হবে” বাংলাদেশে এই প্রথম এমন কোন প্রতিভাবান মানুষকে আল্লাহ রহমত হিসাবে পাঠিয়েছেন যিনি অতিরিক্ত পন্ডিত নাস্তিক গর্ধবগুলোকে আবার আস্তিকে রুপান্তরিত করছেন খুবই হাই কোয়ালিটির লজিক এবং রেফারেন্সসহ ব্যাখ্যা দ্বারা। পার্ট ১ পড়ে পাঠকরা যখন অনেক বেশী আশাবাদী হয়ে পার্ট ২ তে যাবেন তখন কেউ যেন নিরাশ না হন সেইদিকে লেখক খুব ভালই নজর দিয়েছেন। বইটি পড়ার পর অনায়াসেই বলা যায় পার্ট ১ থেকে পার্ট ২ এর প্রেজেন্টেশন এবং রিসার্চ দুটোই অনেক বেশী ডেভেলপ করা হয়েছে। এখন অপেক্ষায় আছি প্যারাডক্সিকাল সাজিদ ৩ এর জন্য। ধন্যবাদ লেখক আরিফ আজাদকে যিনি পাঠকদের এত সুন্দর বই উপহার দিয়েছেন।
Read More
Was this review helpful to you?
By Shirajul Islam,
28 Nov 2020
Verified Purchase
প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ-২ বইটি লেখকের লেখা ২০১৭ সালের একুশে বইমেলায় প্রকাশিত বই "প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ (১)" এর দ্বিতীয় কিস্তি। বইটি ২০১৯ একুশে বইমেলায় বেস্টসেলার ছিল এবং বইটির প্রকাশ ২০১৯ বইমেলায় কয়েক দফায় সরকারি নির্দেশে বন্ধ করার পর আবার পুনরায় তা প্রকাশের অনুমতি দেওয়া হয়।
গল্পের মূল চরিত্রের নাম ‘সাজিদ’। বইটিতে পার্শ্বচরিত্র হিসেবে আছেন লেখক নিজে। লেখক সাজিদের বন্ধু, রুমমেট। সাজিদ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অণুজীব বিজ্ঞানের ছাত্র। এই বইয়ে বিভিন্ন জায়গায়, বিভিন্ন ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে সাজিদকে ইসলাম ধর্মের উত্তমতা, সঠিকতা ও প্রামাণ্যতা তুলে ধরার বিষয়ে একজন অভিজ্ঞ বক্তা, যুক্তিবাদী এবং বাস্তববাদী হিসেবে দেখা যায়।
Read More
Was this review helpful to you?
By A. M. Rafinul Huq,
11 Oct 2019
Verified Purchase
নাস্তিকরার বেড়াজালে পড়ে হয়তো আপনিও প্রায়ই আমার মতো দ্বিধাদ্বন্দে পড়ে যান।অনেক সময় হয়তো মনে খোড়াক থেকে জন্ম নেওয়া কিছু প্রশ্নের উত্তর পান,অনেক সময় হয়তো কোন যুক্তিসংগত উত্তর পান না।প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ-২ আপনাকে প্রশ্নের উত্তরের অনেক গভীর পর্যায়ে নিবে যাবে এবং সময়সাময়িক বিভিন্ন প্রশ্নের যুক্তিসঙ্গত উত্তর দিবে একই সাথে গল্পের মাধ্যমে নাস্তিকদের মুখে কড়া চড় কষিয়ে দিবে।বইটি পড়তে পড়তে চিন্তার অনেক গভীর সাগরে আপনি ডুব দিবেন যে সাগর আপনাকে জ্ঞ্যান অজর্নে আপনাকে আরো আকর্ষিত করবে।মহান সৃষ্টিকর্তা সম্পর্কে এবং অন্যান্য ধর্মের বিভিন্ন বিতর্কিত প্রশ্নের উত্তর দিবে বইটি,আশা করি সবার ভালো লাগবে।বইটি অবশ্যই পাঠ্য।
Read More
Was this review helpful to you?
By মোঃ আশিকুল ইসলাম ,
28 Feb 2020
Verified Purchase
প্যারাডক্সিকাল সাজিদ বইটি পড়ব পড়ব করেও অনেকটা সময় চলে গিয়েছিল! কিন্তু বইটি পড়ার পরে এতটাই ভালো লেগেছিল এবং গতানুগতিক মনে হয়েছিল যে, আরিফ আজাদ সাহেবের বাকী বইগুলোর সন্ধান করেছিলাম এবং আরেকটি প্যারাডক্সিকাল সাজিদের জন্য অপেক্ষায় ছিলাম! এটিও আরেকটি অনবদ্য সৃষ্টি! সাজিদের যুক্তিতর্কে ইসলামের প্রতি বিধর্মীদের অপ্রাসঙ্গিক প্রশ্নগুলোর উত্তরসমূহ অত্যন্ত সহজবোধ্যভাবে সবার কাছে উপস্থাপিত হয়েছে। কিন্তু আগের প্যারাডক্সিকাল সাজিদকে ছাপিয়ে যেতে পারে নি এ কিস্তি। পাঠকমনের আকাশছোঁয়া প্রত্যাশাই হয়ত এ কিস্তিকে কিছুটা মলিন করেছে। প্রত্যাশায় আছি, নতুন কিস্তি আগের দুই কিস্তিকে ছাপিয়ে পাঠক হ্রদয়ের জ্ঞান পিপাসাকে দূর করতে পারবে।
Read More
Was this review helpful to you?
By Nusrat Sultana,
05 Jan 2022
Verified Purchase
বর্তমান বিশ্বে সব থেকে খারাপ পর্যায়ে আছে আমাদের যুবসমাজ আর কুসংস্কারে বিশ্বাস করা কিছু মানুষ। দুনিয়া ও আখিরাতে এদের দ্বারাই অধঃপতনের স্বীকার হয় আরও মানুষ। আর এদের আল্লাহর পথে ফেরানোর জন্য, অন্যায়, খারাপ কাজ,গুনাহের কাজগুলোকে চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেওয়া এবং আল্লাহর রহমতের ছায়া তলে ফিরিয়ে আনার জন্যই প্যারাডক্সিকাল সাজিদের সৃষ্টি। আর সাজিদ চরিত্রই যুব সমাজের অনুপ্রেরণা। এই বই দু'টো এমন কথামালা দিয়ে সাজানো যে পাঠকরা এই বই পড়ার পর এর প্রধান চরিত্র সাজিদকে নিজেদের মাঝে ধরে রাখার চেষ্টা করে। পাপের অন্ধকারে ছেয়ে যাওয়া এই যুগটাকে পূন্যের আলোয় আলোকিত করার জন্য নিঃসন্দেহে এটা ভীষণই ভালো একটা বই।
Read More
Was this review helpful to you?
By Abul Bashar Md,
01 Dec 2019
Verified Purchase
আরজ আলী মাতব্বর, এন্টনী ফ্লিউ, কার্ল মার্কসদের লেখনীর ধারে আর প্রোপাগান্ডার ভারে হাজার হাজার ছেলে মেয়ে নাস্কিতার স্রোতে ভেসে যাচ্ছিল যে সময়ে, ঠিক সেই সময়ে এই ভাটির দেশের এক তরুণ লেখক উল্টো স্রোত নিয়ে আসলেন। হুমায়ুন আর হিমু পড়া পাঠক সমাজকে তীব্র এক ধাক্ক দিয়ে নাড়িয়ে দিলেন এক নতুন চরিত্র। না সে হিমুর মতো কোন আজগুবী কাজে পারদর্শী নয় বরং ইসলামের শ্বাশত বিধানের অনুসারী এবং ইসলামের বিরুদ্ধে উথ্থাপিত বিভিন্ন প্রশ্নের সরল ও যুক্তিভিত্তিক উত্তর নিয়ে তৈরী। প্যাড়াডক্সিক্যাল সাজিদ -২ নাস্কিতার বিরুদ্ধে এক প্রচন্ড প্রতিবাদ, এক যুক্তির ঘুর্ণিঝড়।
Read More
Was this review helpful to you?
By Md. Meraz Hasan,
30 Aug 2019
Verified Purchase
কোনো এক বন্ধুর কথায় প্রথম প্যারাডক্সিকাল সাজিত বইটি কিনেছিলাম। বইটি একবার পড়ার পর মনে হলো অনেক কিছু জানতে পারলাম। আর তাই ২য় খন্ডও কিনলাম। এই বইটি ও সাজিদ-০১ এর মত সুন্দর করে সাজিয়ে গুছিয়ে এবং বিভিন্ন ধরনের যুক্তি উপস্থাপন করে সব বিষয়ে আলোচনা করা হয়েছে। নারীর মর্যাদা নিয়ে কোরআন শরীফে বর্ণিত কথায় অপব্যাখ্যাকারীদের কথার যুক্তি যুক্ত উত্তর উপস্থাপন করা হয়েছে এই বইটিতে। এক কথায় অসাধারণ একটি বই এবং আশা করছি আরিফ আজাদ ভাই এই বইটির আরো খন্ড বের করে আমাদের মনের মধ্যে থাকা স্বংসয় দুর করবেন এবং নাস্তিকদের কথার উপযুক্ত জবাব দিবেন।
Read More
Was this review helpful to you?
By Tanvir Hasan Tanim,
12 Sep 2021
Verified Purchase
আমি প্রায় অনেক দিন ধরেই চিন্তা করছি রিভিউ দিবো একটা। পরীক্ষা শুরু হবার পর আমার আর মনেই ছিল না। আমি প্যারাডক্সিকাল সাজিদ পরার পর আমার এটা পড়তে পারবো। খুব ভালো এবং তত্ত্ব সমৃদ্ধ একটা বই। আমি সচরাচর রিভিউ দেই না। আমার পড়া অন্যতম বেষ্ট একটা বই। নাস্তিকদের মতবাদকে যে সঠিক জ্ঞানের মাধ্যমে যে উপযুক্ত জবাব দেয়া যায় তা এই বই পড়লে জানতে পারবেন। লেখাটা বেশি বড় করবো না। শুধু এটাই চাই সাজিদের মত জ্ঞানী যেন ঘরে ঘরে থাকে তাহলে আমাদের মুসলমানদের কেউ কখনো পথভ্রষ্টতার দিকে নিতে পারবেনা। আল্লাহ আমাদের হেফাজত করুন আমীন
Read More
Was this review helpful to you?
By Junaed Hossain Tosher,
19 Nov 2019
Verified Purchase
আলহামদুলিল্লাহ্ আরিফ আজাদ ভাইয়ার প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ ২ আমি পরেছি অনেক সুন্দর বই, এই বইটা থেকে অনেক কিছু শিখার আছে। সাজিদ সিরিজ সত্যিই এক অনন্য সৃষ্টি ৷ সাজিদ ১ ও সাজিদ ২ বইগুলো যে কাউকে উপহার দেওয়ার মত বই ৷ অসাধারন এই বইটি আমাদের দেওয়ার জন্য আরিফ আজাদ ভাইকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ৷ নাস্তিকের যুক্তিকে খণ্ডন করার মত অনেক শিক্ষনীয় বিষয় আছে। আলহামদুলিল্লাহ্, আমি দোয়া করি আরিফ আজাদ ভাই আরও অনেক বই লিখবে ইনশাআল্লাহ্। আল্লাহ উনাকে নেক হায়াত দান করুন.
Read More
Was this review helpful to you?
By Shakib,
25 Jun 2021
Verified Purchase
#Rokomari_Book_Club_Review_Competition
নাম: এ.কে.এম শাদমান শাকিব বইয়ের নাম :"জীবন যেখানে যেমন " ""~কখনো জীবন শান্ত নদী, কখনো সে বেগবান, কখনো জোয়ার ভাটায় রইছে চলমান। কখনো আবার কালবৈশাখী ঝরে ভেংগে খানখান, আবার কখনো ভালবাসার ডোরে বেধে রাখে সব প্রাণ ভীষণ আলাদা তার বয়ে চলার ধরন, তেমনি সে জীবন যেখানে যেমন!""
"জীবন" খুব ছোট্ট একটি শব্দ। অথচ তার বিকাশের পথটা কিন্তু নানান রঙ্গে রাঙ্গা, নানান রূপের সমাহার, কতই না বৈচিত্র্যময় !আর তার এই বৈচিত্র্যতার উপর যদি সাহিত্য শিল্পীর রং-তুলির পরশ লাগে, সুখপাঠের জগতে হারিয়ে যাবার জন্য তাইই যথেষ্ট। দৈনন্দিন জীবনে হাজারো ব্যস্ততার মাঝে একবার ভুলেও মাথায় আসেনি, এই যে এমন অনবদ্য একটা বিদেশী আধুনিক প্রযুক্তির মাঝে এত্ত সহজে মাতৃভাষায় নিজের জমানো কথা প্রকাশ করে যাচ্ছি ,এমনকি আজকের এই বুক রিভিউটাও,বাংলা লেখাটাকে যিনি আমাদের জন্য সহজ করে দিলেন সেই "মেহেদি হাসান" ভাইয়াকে আমরা অনেকেই চিনি না।বইয়ের শুরুতে তার প্রতি লেখকের পক্ষ থেকে এমন surprizingly কৃতজ্ঞতা এবং ভালোবাসা প্রকাশের মাধ্যমটা আমার কাছে একান্তই অনন্য লেগেছে ।প্রিয় লেখক এর পরে আমিও মেহেদী হাসান ভাইয়াকে অন্তর থেকে জানাই একরাশ ভালোবাসা এবং শ্রদ্ধা।
লেখক: লেখালেখির জগতে,তরুণদের মাঝে "আরিফ আজাদ" এক অনবদ্য নাম। বেস্টসেলার বই "প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ" দিয়ে তার এই কলম-কালির জগতে পদার্পণ। সত্যি বলতে আল্লাহর রহমতে দ্বীনের সঠিক বুঝটা পেয়েছি তাঁর লেখনীর মধ্য দিয়েই ;আলহামদুলিল্লাহ।
লেখার পটভূমি: দুনিয়ার চোরাবালি থেকে বেরিয়ে আসতে, জীবনের প্রকৃত ট্র্যাকটা চেনার জন্য একটা বইই সবচেয়ে ভাল মাধ্যম হতে পারে। কিন্তু আজকের সিটিজেনরা তো নেটিজেন হিসেবে থাকতেই স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে ।আমাদের বাংলা সাহিত্যের মোটামুটি সিংহভাগই প্রেম-ভালোবাসা, দুঃখ ,গোয়েন্দা ,কল্পকাহিনী- এসব দিয়েই ভরপুর ! অথচ সাহিত্যের মূল চালিকাশক্তি যে মানুষের জীবন আচার, তার কথা যেন সাহিত্যিকগণ বেমালুম ভুলেই গেলেন। মূলত তাদের কথাকে ডিফেন্ড করার জন্যই এভাবে আবির্ভাব হয়েছে এই বইয়ের।
পাঠ্যকথন ও শিখনফল: বইটিতে মূল পাঠ্য হিসেবে রয়েছে ভিন্ন ভিন্ন আঙ্গিকের ১৪টি গল্প। মরীচিকাময় দুনিয়ার এই রঙ্গমঞ্চে মানুষকে কতই না রঙে রঙিন হতে হয়,কত চরিত্রে সাজতে হয় তাকে! কখনো পিতা, কখনো সন্তান ,কখনো বা স্বামী !লেখক আমাদের জীবনের নানান দিকে সুন্দর সুন্দর গল্পে গেঁথে বইটাকে করে তুলেছেন অনবদ্য প্রতিটি গল্পেই যেন জীবনের বিভিন্ন পর্যায় খুঁজে পাই। প্রারম্ভের গল্পটা পড়ার সময়ে বুঝতে পারলাম, যে দুনিয়ার কষ্ট আর ত্যাগ বিশ্বাসীদের জন্য আশা এবং প্রাপ্তিরই নামান্তর।কিন্তু কেউ তা উপলব্ধি করতে পারে আর কেউ পারে না। এর পাশাপাশি প্রচলিত কুসংস্কার এর একটা দৃশ্যপটও ফুটে উঠেছে। সবচেয়ে বড় ধাক্কা খেয়েছি চতুর্থ গল্প অর্থাৎ "বৃষ্টিভেজা সন্ধ্যায়" ফাতিমার কথা শুনে। তার উদারতা এবং আত্মত্যাগ সত্যিই বিরল। অন্যদিকে "বাবাদের গল্প" পড়তে গিয়ে আপ্লুত হতে হয়েছে । নিজেকে কেমন যেন অপরাধী বলে মনে হচ্ছিল! আবিরের এমন বোধোদয়ে নিজেকে অনেক লজ্জিত বলে মনে হল এই ভেবে- ঈশ! ওই সময়টায় যদি জেদ ধরে না থেকে যদি আবিরের মত আমারও বোধোদয় হতো?এরপর ৮ নম্বর গল্পটির নাম "বিশ্বাস" হলেও মূলত এখানে "অন্ধবিশ্বাস" এর কুফল সম্পর্কে ধারণা দেয়া হয়েছে। আবার মায়ের প্রতি ভালোবাসা,ভক্তি এবং কৃতজ্ঞতার বোধোদয় ঘটেছে ১০ম(বোধ) এবং ১৩শ (মহীয়সী) গল্পে। এছাড়াও ১৩শ গল্পে তথাকথিত নারীবাদীদের জীবনচরিত ফুটে উঠেছে , যারা বাইরে নারী স্বাধীনতার বুলি আওড়াতে-আওড়াতে নারীকে "ভোগের পণ্য" হিসেবে গড়ছে তথা "objectification" করছে। অথচ বাড়ির ভেতরে কাজের মেয়েটাকে যেন তার নারীই মনে হয় না। ইতিগল্পটা যেন আমাদের তরুণ সমাজের জন্য একটি বিশেষ বার্তা পাঠায়.. আসলে সফলতার সংজ্ঞা কি? বড় বড় ডিগ্রী, মাটির এই পৃথিবীতে ক্ষণিকেরনীড়ের পরিবর্তে বড় বড় ফ্ল্যাট ,6 ডিজিট স্যালারির জব--এগুলোই কি সফলতার নামান্তর? না।মরীচিকাময় ধূসর পৃথিবীর ছোট্ট জীবনের কিছু কষ্ট এবং ত্যাগের পুঁজির মাধ্যমে পুলসিরাত পার করে অনন্ত জীবনের ব্যবসায়ে জান্নাত লাভ করা টাই তো হচ্ছে প্রকৃত সফলতা। এভাবে শুরু থেকে নিয়ে শেষ পর্যন্ত প্রতিটি গল্পই যেন আমাকে নতুন কোন বার্তা দিয়ে গেছে।
ব্যক্তিগত পর্যালোচনাঃ বইটা আমাকে নতুন ভাবে ভাবতে শিখিয়েছে। জেনেছি জীবনের বিভিন্ন পর্যায় সম্পর্কে । কিন্তু আমার কাছে মনে হয়েছে লেখকের সর্বোচ্চটা পাইনি। পূর্ববর্তী বই যেমন "প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ " কিংবা "বেলা ফুরাবার আগে" এর প্রতিটি অধ্যায়ের প্রতিটি কথা ছিল অনেক বেশি হৃদয়গ্রাহী এবং অন্তরে আঘাতকারী , যা এই বইয়ে ততটা পাইনি। সম্পূর্ণ বইটিতে শুধুমাত্র একটি জায়গায় 'প্রিন্টিং মিসটেক ' পেয়েছি। এছাড়া লেখক কেন একটা নাম বার বার ব্যবহার করেছেন বেশ কিছু গল্পে,, তা অবশ্য আমাদের অজানা। তবে বইটিতে এমন কিছু লাইন আছে যা পড়লে চোখ দিয়ে অনবরত অশ্রু গড়াবে,তার মধ্যে থেকে গুটিকয়েক কথা শেয়ার করি-
? লাভ কি চোখে দেহন যা গো মিয়া ভাই!
?যে রিজিক আসমান থেইকা আসে,তার লাগি এতো পেরেশানি কিসের?জমিরুদ্দিন সরদারের এই ঈমান ও তাওয়াক্কুলের জন্য আল্লাহ কিভাবে কিভাবে তাকে কবুল করে নিলেন!
?জলন্ত চুলোর পাশে দাঁড়িয়ে থাকা রেবেকার মন থেকে চাওয়া স্বামীর জন্য ছোট্ট একটি দোয়া কতো সহজেই কবুল করে নিলেন রব্ব!
?একজন সন্তানহারা নিঃস্ব মা এর প্রতি সকলের তীব্র অপমান ও অবহেলার পর তার রেখে যাওয়া হৃদয় শীতলকারী সেই চিরকুট!
?মা দেখো,আমি আমার বাবার মতোন হইনি!
?ফাতিমার মতোন এতো বড় আত্নত্যাগ করার মতোন বড় হৃদয় আছে কিনা আমার, নিজেকে প্রশ্ন করতেও ভয় করেছিলো!
?আহারে মানুষ!কচুপাতার ওপর জমে থাকা শিশিরবিন্দুর মতোই ঠুনকো মানুষের জীবন।হালকা বাতাসে পাতা দুল্লেই গড়িয়ে পড়ে নিঃশেষ হয়ে যায়!
?মুয়াজ্জিন বলছে, "হাইয়্যা আলাল ফালাহ"। মানে হলো-সফলতার পথে এসো ।জীবনে সফল হতে চাইলে চলো আমরা সালাতে যাই।
জীবনকথনের অসাধারণ এই বাক্যগুলো এ বইয়ের অলংকার, যা সত্যিই মুগ্ধ করে,কাঁদায়, ভাবায়! বইটা সবার জন্য হলেও আমার মতে বর্তমানের হারাম রিলেশনশিপে থাকা "young stars" দের জন্য effective হবে ইনশাআল্লাহ।
আসসালামু আলাইকুম। গল্প পড়তে আমরা সবাই পছন্দ করি। শিশু, বালক-বালিকা, তরুণ-তরুণী, প্রাপ্ত বয়স্ক পুরুষ-মহিলা, বৃদ্ধ-বৃদ্ধা সবাই গল্প পড়তে ভালোবাসে। গল্পটা যদি ইসলামিক হয় এবং গল্পের মাধ্যমে যদি কিছু শিখা যায় তাহলে গল্পের গুরুত্বটা ও গল্পের প্রতি ভালোবাসাটা আরও বেড়ে যায়। এটা আমার ব্যক্তিগত অভিমত। আমাদের মধ্যে অনেকেই ইসলামিক গল্প পড়তে ও শুনতে পছন্দ করে। জীবন যেখানে যেমন বইটিকে ইসলামিক গল্পের বই বললেও ভুল বলা হবে না। প্রিয় লেখক আরিফ আজাদ এই বইটিতে ১৫ টি গল্প লিখেছেন। প্রতিটি গল্পই মানব জীবনের সাথে ওতোপ্রোতভাবে জড়িত। আমার কাছে এই বইয়ের প্রতিটি গল্পই বাস্তবমুখী মনে হয়েছে। প্রিয় লেখক প্রতিটি গল্পের সূচনা করেছেন খুব সাধারণভাবে। কিন্তু যত গল্পের গভীরে যাওয়া যায় ততই গল্পের ভাবার্থ ও মর্মার্থ বোঝা যায়। যদি গল্পের কোনো চরিত্রের সাথে নিজের চরিত্রের কোনো দিক মিলে যায় তাহলে নিজের মধ্যে একটা উপলব্ধি আসে। প্রতিটি গল্পই হ্রদয়কে স্পর্শ করে। কোনো গল্প পড়তে গিয়ে চোখ অশ্রুসিক্ত হয় আবার কোনো গল্প পড়ে নিজেকে পরিবর্তন করতে ইচ্ছা হয়। কোনো গল্পে লেখক তুলে ধরেছেন সন্তানের প্রতি বাবা-মায়ের অকৃত্রিম ভালোবাসা। সন্তানের শখ আহ্লাদ পূরণ করতে গিয়ে বাবা ভুলেই যান তার আর্থিক অভাব-অনটনের কথা। কোনো গল্পে লেখক তুলে ধরেছেন টাকা-পয়সা, যশ-খ্যাতি এইসবের বিনিময়েও যুবক একজন নারীকে মহীয়সী করার জন্যে মিথ্যা গল্প পত্রিকাতে লিখে নি। এইরকম আরও অনেক বাস্তব জীবনের সাথে সাদৃস্যপূর্ণ বিষয় লেখক এই বইটিতে গল্পের মাধ্যমে তুলে ধরেছেন। প্রতিটি গল্পের মধ্যেই লেখক কিছু কথা বলেছেন যেগুলো আমাদের হৃদয়কে স্পর্শ করে এবং চিন্তাধারার পরিবর্তন আনতে পারে। আমার যে কথাটা সবচেয়ে বেশি ভালো লেগেছে তা হলো " যে রিযিক আসমান থেইকা আসে তার লাগি এত পেরেশানি কিসের?" সত্যিই তো আমাদের রিযিক তো নির্দিষ্ট করাই আছে তাহলে কেন আমার অতিরিক্ত পাওয়ার আশায় অবৈধ পথে পা বাড়াবো আর কেনই বা দ্বীনের পথে ব্যয় করা হতে বিরত থাকব? আবার এই বইয়ের একটি গল্পে লেখক বলেছেন " ফ্যানের নিচে বসে হাওয়া গিলতে থাকা তোমার অস্বস্তি কাটাতে বৃষ্টির জন্য দোয়া করছে জলন্ত চুলোর পাশে থাকা এক রমণী কি অবিশ্বাস্য ভালোবাসা, কি অনুপম মায়ার বাধঁন।" মৃত্যুর মাধ্যমে মানুষ এই পৃথিবীর মায়া ত্যাগ করে। হিন্দু, মুসলিম, খ্রিস্টান, বৌদ্ধ, বিশ্বাসী, অবিশ্বাসী পৃথিবীর সকল মানুষ জানে মৃত্যু এক অবিশ্বাস্য সত্য। মৃত্যু নিয়ে লেখক বইটিতে বলেছেন, " মৃত্যু বিশ্বাস- অবিশ্বাসের ধার ধারে না সে তার দম্ভের মতো অমোঘ, সে তার শক্তির মতো অবশ্যম্ভাবী।" লেখক বইটিতে মানব জীবনকে শিশিরবিন্দুর সাথে তুলনা করেছেন। তিনি বলেছেন, " কচুপাতার ওপর জমে থাকা শিশিরবিন্দুর মতোই ঠুনকো মানুষের জীবন হালকা বাতাসে পাতা দুললেই গড়িয়ে পড়ে নিঃশেষ হয়ে যায়।" বইটিতে লেখক মানব জীবনের কিছু দিক খুব সুন্দর ও সাবলীলভাবে গল্পের মাধ্যমে তুলে ধরেছেন। কেউ যদি বইটি খুব মনোযোগের সাথে পড়ে এবং লেখক যা বোঝাতে চেয়েছেন সেটা উপলব্ধি করতে পারে তবে ইনশাআল্লাহ তার মধ্যে কিছুটা পরিবর্তন আসতে পারে বলে আমার মনে হয়। হে আল্লাহ বইটির লেখক, যারা বইটি প্রকাশ করার জন্য অকৃত্রিম পরিশ্রম করেছেন এবং পাঠকদের সুস্থতা দান করুন, হেদায়েত দান করুন। হে রব্বুল আলামীন লেখক আরিফ আজাদ ভাইকে আপনি দ্বীনের পথে কবুল করুন। আমিন। আসসালামু আলাইকুম।
Read More
Was this review helpful to you?
By Mishal Mollah,
07 Jun 2021
Verified Purchase
#Rokomari_Book_Club_Review_Competition রিভিউ নং:২ বইয়ের নাম:জীবন যেখানে যেমন লেখকের নাম: আরিফ আজাদ প্রকাশনী:সমকালীন প্রকাশন প্রকাশকাল:২০২১ পাঠকের নাম:মিশাল মোল্লা
বাংলা সাহিত্যের একটা সম্পদ হিসেবে আরিফ আজাদ এইবার হাজির করেছে তার শব্দের বুননে করা অনবদ্য শিল্পকর্ম "জীবন যেখানে যেমন"। বাংলা সাহিত্যে বর্তমান সময়ে সাধারণত ইসলাম বিদ্বেষীদের একক রাজত্ব দেখা যাচ্ছে কয়েক বছর ধরে। বাংলা সাহিত্য জুড়ে ফ্রি মিক্সিং, হারাম রিলেশন এর মত গর্হিত কাজ গুলোকে এমন ভাবে উপস্থাপন করা হচ্ছে যেন এটিই আমাদের সংস্কৃতি। পাশ্চাত্য সংস্কৃতির জাতাকলে দিন দিন হারিয়ে যাচ্ছিল বাংলা সাহিত্যের রূপ,রস,গন্ধ। বিশ্বাসি সমাজের দারুন জনপ্রিয় লেখক আরিফ আজাদ সেই সংকটময় পরিস্থিতি থেকে কিছুটা হলেও আমাদের রেহাই দিচ্ছে। জনপ্রিয় সব সাহিত্যিকরা ইসলামের বিভিন্ন রুকন নিয়ে উস্কানি মূলক লেখা লেখছে সেখানে তিনি এইসব রুকনের সৌন্দর্য দিয়েছেন। নাস্তিক,সেক্যুলার,ইসলাম বিদ্বেষীদের জবাব দিয়ে তুমুল আলোচিত এই লেখক এইবার ভিন্ন পদ্ধতিতে,সাহিত্যের মাধ্যমে এদের জবাব দিয়েছে।গ্রাম বাংলার সাধারণ মানুষ নিয়ে সাহিত্য চর্চা করা যখন মানুষ এক প্রকার ভুলেই গেছে তখন তিনি গ্রামের বিশ্বাসী মহল থেকে তুলে এনেছেন এই গল্পগুলো। দেখিয়েছেন নারী আন্দোলন এর ভাঁওতাবাজি। আশিক্ষিত,সাধারণ,গরিব, খেটে খাওয়া মানুষ জমির চাচার আল্লাহর উপর ভরসার জোর তিনি শব্দের গাঁথুনি দিয়ে গেথেছেন।মনে হয় লেখা গুলো দ্বারা তিনি বিশ্বাসীদের বিশ্বাস মজবুত করার উপকরণ জোগাড় করার পদ্ধতি শিখিয়েছেন। বহুবিবাহ যেখানে বর্বর, মধ্য যুগীয় এবং নোংরা হিসেবে গণ্য করা হয় সেখানে তিনি এর সৌন্দর্য দেখিয়েছেন।
প্রতিটি গল্পের সারাংশের উপর আলোক পাত করা হলো:
অশ্রু ঝরার দিনে: এই গল্পটিতে গ্রামে প্রচলিত একটি কুসংস্কার ও এর ক্ষতিকর প্রভাব এর প্রতি আলোকপাত করা হয়েছে।মিনু নামের এক নারীর সন্তান হারানোর পরেও অপরিসীম ধৈর্য ও আল্লাহর প্রতি আস্থার একটি গল্প এখানে দেখানো হয়েছে।
এই প্রেম এই ভালোবাসা: স্বামী-স্ত্রীর পবিত্র প্রেম এর সুন্দর উপমা দেওয়া হয়েছে।
আসমানের আয়োজন: জমির চাচার আল্লাহর উপর আস্থা ও আল্লাহর রিজিকের উপর ভরসার গল্প এখানে দেওয়া হয়েছে।
চাওয়া না চাওয়া: মেয়ে সন্তান পালনের ফজিলত বর্ণনা করা হয়েছে।
এক বৃষ্টভেজা সন্ধা: বহুবিবাহের সৌন্দর্য তুলে ধরা হয়েছে।
জীবনের রকমফের: স্ত্রীর প্রতি স্বামীর কর্তব্য তুলে ধরা হয়েছে।
হিজল বনের গান: মায়ের স্মৃতিকাতরতা প্রকাশ পেয়েছে।
বিশ্বাস: পীরের ভাওতাবাজি এবং গ্রাম বাংলার কুসংস্কার দেখানো হয়েছে।
সুখ: আল্লাহর জন্য কিছু ত্যাগ করাটা যে প্রকৃত সুখ সেটি বোঝানো হয়েছে।
বোধ: একটি ঘটনার মাধ্যমে শুধরানো যুবকের গল্প।
বাবাদের গল্প: বাবার সাংসারিক জীবনে ত্যাগের নিদর্শন।
টু-লেট: গ্রাম বাংলার স্বপ্ন ভাঙা এক যুবকের গল্প।
মহীয়সী: নারী আন্দোলনের ভাঁওতাবাজি এবং প্রকৃত মহীয়সীর গল্প। সফলতা সমাচার: সফল হওয়ার প্রকৃত ও একমাত্র উপায় ইসলামে সম্পূর্ণরূপে আত্নসমর্পন করা এবং এর বিধি-বিধান মেনে চলা।
প্রিয় চরিত্র:জমির চাচা, আলাদিন, রেবেকা, ফাতিমা।
Read More
Was this review helpful to you?
By Parvej Hasan,
16 May 2024
Verified Purchase
আমার পড়া প্রথম বই এটা । আমি জানতাম বইটা একবার পড়া শুরু করলে পুরোপুরি না শেষ করা পর্যন্ত শান্তি আসবে না । বইয়ের কিছু লাইন যা আমাকে মুগ্ধ করেছে । এখনো বইটি শেষ করা হয়নি আর বইটি শেষ পর্যন্ত অনেকগুলো লাইন দিয়ে আমাকে মুগ্ধ করবে ।
∆ শোক আর শখের লড়াইয়ে আজ শোকটাই জয়ী ।
∆ দুপুর থেকে বাইরে কয়লা পড়া রোধ । রোদের তেজ আর তাপে ঘরের ভেতরটাও উনুনের মত গরম হয়ে আছে । মাথার ওপর অবিরাম অবিশ্রান্তভাবে ঘুরতে থাকা সিলিং ফ্যানের হাওয়াগুলো যেন বিদ্রোহ করে বসেছে । গায়ে হাওয়া লাগছে না অগ্নিগিরির তাপ লাগছে বোঝা মুশকিল ।
∆ আমাদের ঘরে টিমটিমে একটি আলো জ্বলছে । বাতাসের ঝাপটাই নিভু নিভু অবস্থা ; বাতাস একটু কমলেই সজরে ভীষণ বিস্ফোরণে সমস্ত শক্তিসমেত সেটা দপ করে জ্বলে উঠে । বাতাস আর কুপি - বাতির মধ্যে যেন অলিখিত কোন যুদ্ধ লেগেছে ; কার শক্তি বেশি তা প্রমাণে উভয়পক্ষ বিলকুল মরিয়া
∆ আরেকটু অপেক্ষা ? ঠিক কতক্ষণ অপেক্ষা করে থাকলে মিটে যাবে আরেকটু অপেক্ষার প্রহর ?
∆ ভয় আশা আর আনন্দের ত্রিমুখী সংঘর্ষে আমি বিধ্বস্ত ।
∆ ফেসবুকের গভীর থেকে গভীরে গিয়ে তুলে আনছি মিস হয়ে যাওয়া ঘটনাগুলোকে সময়ের সঙ্গতির সঙ্গে নিজেকে যুক্ত রাখছি দুর্দান্তভাবে ; কে জানে , আগামীকাল অফিসে গিয়ে যদি দেখা যায় আজকের কোন ঘটনা নিয়ে খুব শোরগোল পরে গেছে কিন্তু তার বিন্দু বিসর্গও আমার জানা নেই তখন আমার নাকউঁচু কলিগেরা আমার দিকে কি অদ্ভুত ভাবেই না তাকাবে ! সূর্যের নিকটতম গ্রহ বৃহস্পতিতে প্রাণের সন্ধান মিলবার সংবাদেও তারা এতখানি চমকাবে না যতখানি চমকাবে আমাকে দেখে । বিস্মিত ধরে রাখতে না পেরে কেউ কেউ বলেও বসতে পারে , ' একটা ঘটনা ঘটার ২৪ ঘন্টা পার হয়ে গেল আর আপনি তার কিছুই জানেন না ? কোন দুনিয়ায় বাস করেন আপনি ?
∆ মস্তিষ্কের কোষ গুলোতে যেন দারুন এক বিক্ষোভ শুরু হয়েছে ।
∆ এই জঘন্য গল্পটা না শুনলে যদিও মনটা শান্ত থাকতো , তবুও সেটা আমাকে জানানোর জন্য আপনাকে ধন্যবাদ
∆ পকেটের আমার সকরুণ অবস্থা ! ফুলের মালা নিলে গাড়ি ভাড়া দিতে পারবো না , গাড়ি ভাড়ার কথা ভাবলে ফুল নেওয়া হবে না । চরম দোটানাই শেষ পর্যন্ত ফুলের মালারি জিত হলো । আজ না হয় ল্যাম্পপোস্টের আলো ধরে হাঁটতে হাঁটতে পৌঁছে যাব ঘরে ।
∆ আমার স্ত্রী রে এসে দাঁড়াবে, আলতো করে একটা মালা আমি তার খোঁপায় গুঁজে দেবো। আমি জানি সে খুব খুশি হবে। আনন্দ আর আহ্লাদে দৌড়ে সে আয়নার কাছে গিয়ে জানতে চাইবে, ‘আমাকে সুন্দর লাগছে না?” আমি বলব, ‘একটা ফুলের গায়ে চড়েছে অন্য একটা ফুল। কোন ফুলটাকে যে বেশি সুন্দর লাগছে সেটা নির্ণয় করা কঠিন। বিভ্রান্ত হয়ে যাচ্ছি।’ আমার কথায় লজ্জা পেয়ে সে একেবারে কুঁকড়ে যাবে। আমি তো ভীষণ সুখে আছি। একজীবনে সুখী হতে আর কী লাগে?
Read More
Was this review helpful to you?
By Kazi Nishat Aunjum,
15 Jun 2021
Verified Purchase
বই : জীবন যেখানে যেমন। লেখক : আরিফ আজাদ
লেখক আরিফ আজাদকে সবাই ইসলামি লেখালেখির জন্য চিনলেও সাহিত্যিক হিসেবেও যে তিনি বেশ প্রশংসার দাবি রাখেন তা লেখকের 'জীবন যেখানে যেমন' বইটি পড়ে অনুভব হল।
লেখক শব্দে শব্দে ফুটিয়ে তুলেছেন জীবনের বাস্তব গল্প গুলোকে। এই গল্প গুলো শুধু গল্প না হয়ে যেন মুসলিম আদর্শ জীবনধারা ধারণ করেছে। . পুরো বইজুড়ে ১৪ টি গল্পে ফুটে উঠেছে লেখকের সাহিত্যিক প্রতিভা। বইয়ের শুরুতেই কুসংস্কারের বেড়াজালে আটকা পড়ে ছিন্ন বাঁধনের গল্পে মনে খানিকটা বিষাদ জমলেও, পরের গল্পেই কথক আর কথকের স্ত্রীর অদ্ভুত ভালোবাসার বন্ধন সেই বিষাদকে দূরীভূত করে। এরপর আসে এক হৃদয়স্পর্শী গল্প। গল্পটা এক পাড়াগাঁয়ের জমিরুদ্দিন চাচার ভরসার গল্প। পুরো গল্পে তার বিশ্বাস ও তার ফল মন ছুঁয়ে যায়।
এর ঠিক পরেই স্থান পেয়েছে 'চাওয়া না চাওয়ার' সুখ-বিষাদের এক অদ্ভুত গল্প। শিক্ষার সঠিক দ্যুতির বর্ণচ্ছটা মন ভরিয়ে দেয় শেষে। তারপর স্যাক্রিফাইসের এক অনন্য উদাহরণ দিয়ে লেখক সাঝিয়েছেন এক বৃষ্টিভেজা সন্ধ্যার গল্প। যে গল্প হয়তো সাধারণ জীবনের কিন্তু ভাবাবে। জীবনের রকমফেরের বর্ণনায় পরের গল্পে লেখক দেখিয়েছেন আমাদের চেনা কিন্তু অবহেলিত এক বাস্তবতাকে। হয়ত নিজের ঘরেও এই বাস্তবতা কিন্তু পরিবর্তনের সুরটা সুখের ভাব আনে। এরপর হিজল বনের গান, যার পরিবেশ মনকে শীতল করবে। এর পরে বিশ্বাস নিয়ে খেলা করা সোনারচরের পীর, মানুষের অজ্ঞতা ও অন্ধবিশ্বাসের পরিণামের এক গল্প। একেক মানুষের সুখের সংজ্ঞা আর বোধ ফেরা এক সন্তানের গল্প এসেছে ধারাবাহিকভাবে।
বাবাদের না দেখা গল্পটার সুন্দর উপস্থাপন, ভাবতে শেখাবে প্রতিটা সন্তানকেই। করোনা যুদ্ধে হেরে যাওয়া এক শফিক সাহেবের গল্প শেষে লেখক লিখেছেন এই বইয়ের অন্যতম সুন্দর গল্প 'মহীয়সী'। সফলতা সমাচারে লেখক ধর্মীয় শিক্ষার ফলাফলকে বেশ ইউনিক ভাবে তুলে ধরেছেন।
অধিকাংশ গল্পে হাদিসের বিভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে ধারা প্রবাহ বাংলা সাহিত্যে বেশ অনন্য লেগেছে। মুসলিম হিসেবে এটা বেশ নজড়কাড়া লেগেছে।
কিন্তু একজন পাঠক হিসেবে আমার মনে হয়েছে লেখক গল্পের শুরুতে যেভাবে মুগ্ধ করেছেন অনেক ক্ষেত্রে শেষটায় তেমন আকর্ষণ ধরে রাখতে পারেননি। কয়েকটা গল্পের শেষে এ গিয়ে লেখকের প্লট দুর্বল মনে হয়েছে।
ছবিতে মোট দশটি বই দেওয়া আছে, কিন্তু details অপশনে ৯ টি বই দেওয়া আছে,অর্থাৎ 'গল্পগুলো অন্যরকম ' বইটি নেই.এক্ষেত্রে কি অর্ডার করলে ১০ টি বই পাওয়া যাবে??Questioned by Muhammad Omar Faruk Jidan on 25 Dec, 2023
A:
প্রিয় গ্রাহক, জি, অর্ডার করলে ১০টি বই পাবেন। ধন্যবাদ। Answered by Zakariya Arifon 25 Dec, 2023
Q:
এটা কি উপন্যাসের বই?Questioned by IBRAHIM on 06 Feb, 2025
A:
প্রিয় গ্রাহক, না, এটি ইসলামি আত্ম-উন্নয়ন বিষয়ের বই।Answered by Rafid Ahmedon 06 Feb, 2025
Q:
বইটিতে কি রকমারি র লোগো থাকবে ?Questioned by sumon ahmedon 26 Dec, 2024
A:
প্রিয় গ্রাহক, না, বইটিতে রকমারির লোগো থাকবেনা।Answered by Rafid Ahmedon 26 Dec, 2024
Q:
এই বই কি স্টক এ আছে??Questioned by Obaidul Hoqueon 27 Jun, 2024
ata ki hardcover??Questioned by MAMUNUR ROSHIDon 05 Nov, 2022
A:
জি, বইটি পেপারব্যাক।Answered by Al Amin Sarkeron 05 Nov, 2022
Q:
Hardcover কি একটু যদি বলতেন আর পেপারব্যাকই বাহ কি ২ টা কি ভিন্ন কিছু??Questioned by Rahat Rahamanon 16 Mar, 2022
A:
হার্ডকভার বই বলতে সাধারণত অনমনীয় প্রতিরক্ষামূলক মলাটে আবদ্ধ বইকে বোঝানো হয়। এক্ষেত্রে বাকরাম বা অন্যান্য কাপড়, বা ভারি কাগজ, মাঝে মাঝে চামড়া দিয়ে আবৃত বাধাই বোর্ড বা শক্ত কাগজের বোর্ড ব্যবহৃত হয়ে থাকে। এবং পেপারব্যাক বইয়ের কভারে বোর্ড বা শক্ত কাগজের বাধাই থাকে না।Answered by Al Amin Sarkeron 16 Mar, 2022
Q:
ভাই এইটা কোন প্রকাশনী বের করেছে জানতে পারি।?Questioned by Rana Khalilon 12 Mar, 2022
A:
সমকালীন প্রকাশনAnswered by Al Amin Sarkeron 12 Mar, 2022
Q:
এটার কি দ্বিতীয় খন্ড হয়? না একটাই?Questioned by Md. Humaiun Kabiron 06 Mar, 2022
বইটি কোন প্রকাশনীর? ?Questioned by Juned Mohammadon 05 Feb, 2024
A:
প্রিয় গ্রাহক, বইটি সমকালীন প্রকাশন এর ধন্যবাদ।Answered by SG Shamim Ahmedon 05 Feb, 2024
Q:
প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ ২ বইটা কি পরবর্তী প্রকাশনার সময় আবডেট হয়েছে মানে আরো লেখা যুক্ত হয়েছে নাকি যেরকম সে রকমই??Questioned by Nazmul Hasan Niloyon 01 Nov, 2023
A:
প্রিয় গ্রাহক, পরবর্তী প্রকাশনায় নতুন কিছু সংযোজন করা হয়নি। ধন্যবাদ। Answered by Zakariya Arifon 01 Nov, 2023
Q:
প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ 2 কি হার্ড কভার,,,,? নাকি পেপারব্যাক,,,??Questioned by Showrov Islamon 21 Oct, 2022
A:
বইটি পেপারব্যাক।Answered by Al Amin Sarkeron 21 Oct, 2022
Q:
Is this original copy??Questioned by Hosneara Alion 19 Oct, 2021
A:
Yes, Ofcourse.Answered by Al Amin Sarkeron 19 Oct, 2021
Q:
হার্ডকভার হবে কি???Questioned by Md Motiur Rahmanon 19 Jun, 2021
A:
দুঃখিত, প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ-২ হার্ডকভার হয় না।Answered by Al Amin Sarkeron 19 Jun, 2021
Q:
হার্ড কভার হবে না??Questioned by MD Golam Akbaron 23 May, 2021
A:
দুঃখিত, না। Answered by Md. Mahmud Alamon 23 May, 2021
Q:
akhon ki boi ta available ace?Questioned by i88****comon 17 May, 2024
A:
প্রিয় গ্রাহক, জি, বইটি স্টকে এভেইলেবল। স্টক আউট হওয়ার আগেই অর্ডার করুন। ধন্যবাদ।
Answered by Rafid Ahmedon 17 May, 2024
Q:
বইটি কত পৃষ্ঠা ?Questioned by 880****631on 29 Mar, 2024
A:
প্রিয় গ্রাহক, বইটির পৃষ্ঠা সংখ্যা ১৫২। ধন্যবাদ।Answered by Rafid Ahmedon 29 Mar, 2024
কত পেইজের এই বইটা??Questioned by Tridib Biswason 28 Jul, 2024
A:
প্রিয় গ্রাহক, বইটির মোট ১৭৮ পৃষ্ঠা, ধন্যবাদ।
Answered by SG Shamim Ahmedon 28 Jul, 2024
Q:
Is this book available??Questioned by Kaniz fatemaon 22 Sep, 2022
A:
Yes, This book is availableAnswered by Entry Teamon 22 Sep, 2022
Q:
boook gula online theke podte parbo??jodi pari ki kore podbo pls janaben?Questioned by Md Amiron 07 Nov, 2020
A:
দুঃখিত কয়েক পাতার পড়ার সুযোগ আছে, আপনি বইটির ইমেজের উপর ক্লিক করলে পড়তে পারবেন। Answered by Md. Mahmud Alamon 07 Nov, 2020
Q:
এটার প্রিন্ট কপি কবে আসবে??Questioned by Mehobub Islam on 08 Oct, 2024
A:
প্রিয় গ্রাহক, প্রি-অর্ডারের এই পণ্যটি 15 Oct 2024 তারিখে প্রকাশ পেতে পারে বলে প্রকাশনী থেকে জানানো হয়েছে। তবে বিশেষ কোন কারণে প্রকাশিত হওয়ার তারিখ পরিবর্তন হতেও পারে। আপনি প্রি-অর্ডার করে রাখলে এ্যাড টু কার্ড হওয়ার পর বইটি পাবেন। ধন্যবাদ।
Answered by Rafid Ahmedon 08 Oct, 2024
Q:
বইটি কিনতে আসে ছিলাম কিন্তু শুধু 'buy ebook' লেখা আসে । প্রিন্ট কপি কিনতে পারবো কিনা??Questioned by Md Siyamon 07 Oct, 2024
পেপারব্যাক।Answered by Al Amin Sarkeron 21 Feb, 2022
Q:
হার্ড কভার আর পেপার ব্যাক এর মধ্যে পার্থক্য কি??Questioned by Ishraqon 19 Sep, 2022
A:
হার্ডকভার বই বলতে সাধারণত অনমনীয় প্রতিরক্ষামূলক মলাটে আবদ্ধ বইকে বোঝানো হয়। এক্ষেত্রে বাকরাম বা অন্যান্য কাপড়, বা ভারি কাগজ, মাঝে মাঝে চামড়া দিয়ে আবৃত বাধাই বোর্ড বা শক্ত কাগজের বোর্ড ব্যবহৃত হয়ে থাকে। এবং পেপারব্যাক বইয়ের কভারে বোর্ড বা শক্ত কাগজের বাধাই থাকে না।
Answered by Al Amin Sarkeron 19 Sep, 2022
Q:
hard cover hobe na??Questioned by Meherin Akteron 19 Feb, 2022
A:
দুঃখিত, এই বইটি শুধুমাত্র পেপারব্যাক ভার্সনে পাওয়া যায়।Answered by Al Amin Sarkeron 19 Feb, 2022
Q:
আমি এবার hsc exam দিছি,আমার জন্য কোন বইটা পরলে ভালো হবে আরিফ আজাদ এর????Questioned by M H Shimul Chowdhuryon 09 Nov, 2021
A:
”বেলা ফুরাবার আগে” বইটি দিয়ে শুরু করতে পারেন।Answered by Al Amin Sarkeron 09 Nov, 2021
Q:
How many pages??Questioned by Akash Islamon 07 Dec, 2021
A:
Number of Pages 149.Answered by Al Amin Sarkeron 07 Dec, 2021
Q:
বইটি কত পেজের? ?Questioned by Amit Hasan Somraton 18 Dec, 2024
A:
প্রিয় গ্রাহক, বইটির মোট ১৮৬ পৃষ্ঠা, ধন্যবাদ।
Answered by SG Shamim Ahmedon 18 Dec, 2024
Q:
পেপারব্যাক কি? ?Questioned by nujhat nakibaon 05 Dec, 2024
A:
প্রিয় গ্রাহক, পেপারব্যাক (Paperback) হলো একটি বইয়ের ধরনের বাইন্ডিং, যেখানে বইয়ের কভার নরম কাগজ বা পাতলা কার্ডবোর্ড দিয়ে তৈরি হয়।Answered by Rafid Ahmedon 05 Dec, 2024
Q:
হার্ডকাভার হবে?
?Questioned by Md.Enamul Hoque Emonon 05 Dec, 2024
A:
জি না, এটি শুধুমাত্র পেপ্যারব্যাক ভার্সনে পাওয়া যায়Answered by Al Amin Sarkeron 02 Aug, 2021
Q:
বইটা কি এভ্যেলএবল আছে ?Questioned by 880****742on 04 Dec, 2024