Close
  • Look inside image 1
  • Look inside image 2
  • Look inside image 3
  • Look inside image 4
  • Look inside image 5
  • Look inside image 6
  • Look inside image 7
হিরে বসানো সোনার ফুল image

হিরে বসানো সোনার ফুল (হার্ডকভার)

সমরেশ মজুমদার

Total: TK. 720

down-arrow
হিরে বসানো সোনার ফুল

হিরে বসানো সোনার ফুল (হার্ডকভার)

14 Ratings  |  6 Reviews

"হিরে বসানাে সােনার ফুল" বইয়ের ফ্ল্যাপের লেখা:
একদিন মেট্রো স্টেশনে কলেজ জীবনের বন্ধু মসুবর্ণার সঙ্গে হঠাৎই দেখা হয়ে গেল তিতিরের। বহুদিন ওদের কোনও যােগাযােগ ছিল। এর মধ্যে টি... See more

TK. 720

বইটি বিদেশি প্রকাশনী বা সাপ্লাইয়ারের নিকট থেকে সংগ্রহ করে আনতে আমাদের ৩০ থেকে ৪০ কর্মদিবস সময় লেগে যেতে পারে।

পাঠকেরা একত্রে কিনে থাকেন

plus icon plus icon equal icon
Total Amount: TK. 1563

Save TK. 137

এই ই-বুক গুলোও দেখতে পারেন

বইটই

বইটির বিস্তারিত দেখুন

"হিরে বসানাে সােনার ফুল" বইয়ের ফ্ল্যাপের লেখা:
একদিন মেট্রো স্টেশনে কলেজ জীবনের বন্ধু মসুবর্ণার সঙ্গে হঠাৎই দেখা হয়ে গেল তিতিরের। বহুদিন ওদের কোনও যােগাযােগ ছিল। এর মধ্যে টিভি সিরিয়ালে অভিনয় করে। সুবর্ণার কিছুটা পরিচিতি হয়েছে। তিতির এম. এ. পাশ করে চাকরির চেষ্টায়। ওর বাবার ইচ্ছে, মেয়ের এবার বিয়ে দেবেন। তিতিরের তীব্র আপত্তি। নিজের পায়ে না-দাড়িয়ে ও বিয়ে করবে । সুবর্ণা ওকে প্রস্তাব দেয় টিভি সিরিয়ালে অভিনয় করার জন্য। তিতির রাজি হয়ে গেল। বাড়িতে কাউকে কিছু না জানিয়ে বিভাসদার সঙ্গে দেখা করে তিতির। সিরিয়ালের কাজে ওকে পছন্দ করল বিভাসদা। কিন্তু ওর এই বৃত্তিকে বাড়ির কেউ প্রথম ধাক্কায় মেনে নিতে পারল না। তবু স্বনির্ভরতায় বিশ্বাসী তিতির মাটিতে শক্ত পা.. রাখল। প্রায় একই সময়ে ওর বউদি রঞ্জনা, যে এতদিন মধ্যবিত্ত ঘরের ভাল বউমাটি হয়ে জীবন কাটিয়ে দিচ্ছিল, পুরনাে বন্ধু উপাসনার উৎসাহে ওরই ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানিতে চাকরি নিল। স্বাবলম্বী রঞ্জনা পেল অন্য জীবনের স্বাদ। কেননা এরই মধ্যে সুবীরের সঙ্গে দাম্পত্যজীবনে সে আবিষ্কার করেছে এক একটি দীর্ঘ অন্ধকারে ভরা টানেল। যে-সুড়ঙ্গ পথ ওকে কোথাও পৌঁছে দেবে না। রঞ্জনা চাকরি নেওয়ার পরপরই সুবীর মদ্যপান শুরু করল। অথচ একজনের স্বামী, একজনের দাদা এবং এক দম্পতির সন্তান হিসেবে সুবীর জীবনের কোথাও দাগ রাখতে পারেনি। নিজেকে চিরাচরিত মধ্যবিত্ততার ছকে বন্দি করে রেখেছে। এই শূন্যগর্ভ মানুষটি। রঞ্জনার শ্বশুর অত্যন্ত ভালমানুষ। কিন্তু শাশুড়ি, নিজের স্বামীর সম্পর্কে তার একরাশ অভিযােগ, মুখােশপরা পুত্রের প্রতি পক্ষপাতিত্ব আর পুত্রবধূ ও কন্যাকে নিয়ে তিনি যেন বিব্রত। অভিনেত্রী জীবনের নানা ঘটনার ঢেউয়ে ভাসতে ভাসতে তিতিরের জীবনতরী এসে একদিন পৌছল কৃশাণুর সঙ্গে তার পরিণয়-স্বপ্নের জগতে। অন্যদিকে সুবীরের সঙ্গে রঞ্জনার বিবাহবিচ্ছেদ অনিবার্য হয়ে উঠল। কিন্তু কেন? কোন পথে এবার যাবে রঞ্জনা? তিতির ও রঞ্জনার এই কাহিনী জীবনের দুটি ভিন্ন আঙিনায় আলাে ফেলেছে। আপাতদৃষ্টিতে মনে হতে পারে, সেই আলাে তির্যক, তীব্র, কিন্তু একটু তলিয়ে দেখলেই অনুভব করা যায় তিতিরের জীবনে যেমন জ্বলে উঠেছে উত্তরণের আলাে, তেমনই রঞ্জনার জীবনেও। সমরেশ মজুমদারের লেখা সম্পূর্ণ ভিন্ন স্বাদের এই উপন্যাস ‘হিরে বসানাে সােনার ফুল।
Title হিরে বসানো সোনার ফুল
Author
Publisher
ISBN 9788177563165
Edition 5th Edition, 2014
Number of Pages 310
Country ভারত
Language বাংলা

Sponsored Products Related To This Item

Reviews and Ratings

4.71

14 Ratings and 6 Reviews

sort icon

#রকমারি_রিভিউ_প্রতিযোগ_মার্চ
বইঃ হিরে বসানো সোনার ফুল
লেখক: সমরেশ মজুমদার
প্রকাশক: আনন্দ পাবলিশার্স
প্রথম প্রকাশ: ২০০৩
মূল্য: ৫৪০ টাকা

তিতির পড়াশোনা শেষ করে টিউশনি করছে, চাকরিও খুঁজছে। কলেজের বান্ধবী সিরিয়ালে কাজ করে, তিতিরকে নিয়ে গেলো পরিচালকের অফিসে। বাসায় জানাজানি হতে মা খুব আপত্তি করলেন, বাবাও চান মেয়ে বিয়ে করে থিতু হোক। নাটক পাড়া সম্পর্কে যে দ্বিধার ধারণা সবার, তাতে আত্মীয় স্বজনেরও চিন্তা তিতিরের ভবিষ্যৎ নিয়ে। কিন্তু সব প্রতিকূলতা ভেঙে এগিয়ে যায় তিতির।


একই সাথে তিতিরের বউদি রঞ্জনা, নিতান্ত আটপৌরে গৃহবধূর জীবন কাটিয়ে দিচ্ছিলো। কর্পোরেট কোম্পানিতে ভাগ্যক্রমে একটা ভালো চাকরি জুটে যায়। স্বাধীনতার স্বাদ পায় রঞ্জনা, অনুভব করে তার নিজেকেও অনেক কিছু দেওয়ার আছে। কিন্তু স্বামী সুবিরের একেবারেই পছন্দ নয় তার চাকরি করাটা। দিন দিন সুবিরের ভেতরের অন্ধকারগুলো প্রকট হয়ে উঠছে। চাকরি অথবা দাম্পত্য - যেকোনো একটা বেছে নেওয়াই নিয়তি রঞ্জনার।


পাঠপ্রতিক্রিয়া: সমরেশ মজুমদারের উপন্যাসটিতে কলকাতার নাট্য পাড়ার অনেক কিছু উঠে এসেছে। দুজন নারীর ভিন্ন ভিন্ন পরিস্থিতিতে লড়াই ফুটিয়ে তুলেছেন লেখক। মেয়েদের জীবনটা মানেই কি ছাড় দেওয়া? কখনো কর্মজীবনে কখনো সংসারের সূক্ষ্ণ দড়িতে ভারসাম্য রক্ষা করে চলার পিছনেই মনে হয় মেয়েদের এক জীবন কেটে যায়। চাকরিজীবি মেয়েদের এখনো কি সমাজে একটু ছোট চোখে দেখা হয়? এমন অনেক প্রশ্নই ভাসিয়ে তুলেছেন লেখক।


লেখক 'হিরে বসানো সোনার ফুল' ধারাবাহিকভাবে প্রথমে কোন পত্রিকার জন্য লিখেছিলেন কিনা আমার জানা নেই। কিন্তু অধ্যায়গুলোর মধ্যে অনেক রকম বিচ্ছিন্নতা আছে। এক অধ্যায়ে যা ঘটে গেছে, পরের অধ্যায়ে তা ঘটেছে ভুলে গিয়ে নতুন দৃশ্যপট সাজিয়েছেন লেখক। কেনো এমন হয়েছে জানি না, হয়তো ধারাবাহিক ভাবে দীর্ঘদিন যাবত লিখেছেন বইটি। আমার পড়া প্রিন্টটিতে বানান এবং বাক্যতে প্রচুর ভুলও ছিল।


চরিত্রায়নে কিছু অসঙ্গতি আছে। তিতিরের বউদি আর মা একটা সময় পর্যন্ত তিতিরের কাজ করা নিয়ে তীব্রভাবে আপত্তি করেছেন, কটু মন্তব্য করেছেন। পরবর্তীতে তাদের মন ১৮০ ডিগ্রিতে ঘুরে যাওয়ার সন্তোষজনক ব্যাখা পাওয়া যায় না। আবার সুবিরের চরিত্রটা নারীবাদের বিপরীতে দাঁড়া করাতে গিয়ে বড্ড একপেশে হয়ে গেছে। 


কিছু জিনিস আমার কাছে অতিরঞ্জিত মনে হয়েছে। হতে পারে কলকাতার প্রেক্ষিতে লেখক বইটি লিখেছেন, কিন্তু সমাজ কি সত্যি এখনো এতটা পিছিয়ে আছে? বইয়ে উল্লেখিত অনেক ধ্যান ধারণাই আমার হজম করতে বেশ কষ্ট হয়েছে।


মধ্যবিত্ত পরিবারের মেয়েদের জীবন আর ঘুরে দাঁড়ানোর গল্প 'হিরে বসানো সোনার ফুল'। সমরেশের সেরা কাজের মধ্যে রাখবো না, তবে এক বসায় পড়ার মতো সুখপাঠ্য।

Read More

Was this review helpful to you?

#রকমারি_বইপোকা_রিভিউ_প্রতিযোগিতা
রিভিউ__জুলাই/১৪

বই__হিরে বসানো সোনার ফুল
লেখক__সমরেশ মজুমদার
আনন্দ প্রকাশনী
পেইজ__৩১০
মুল্য__৫৪০

তিতির আর রঞ্জনা, একজন বাড়ির মেয়ে আরেকজন বউ। দুজনের জীবনযাপন পদ্ধতি ভিন্ন, এমনকি ভিন্ন ধারায় চলে। আর আছে তিতিরে মা বাবা আর দাদা। তিতিরের বান্ধবীর সাথে দেখা হয় ট্রাম স্টেশনে। দুজনের বন্ধুত্ব পুরোনো। কিন্তু আজ হঠাৎ তাকে চমকাতেই হলো, লোকজন তাদের দিকে চেয়ে আছে ড্যাবড্যাব করে। আরে বাবা তিতিরের বান্ধবী তখন রিতীমত পপুলার এক্ট্রেস। তারই সুবাদে অভিনয়ে কাজ পায় সে। কিন্তু ওদিকে ঘরে রায় বাঘিনী মা তার ওপর দাদা। তারা মানতে প্রস্তুত নয় যে সিনেমা লাইনটা আর আগের মতো নেই। প্রতিকুলতার শীর্ষে যখন সব দোদুল্যমান তখন, অন্ধকার আরো ঘনিয়ে এল বৌদি রঞ্জনার চাকরি করার জন্য। কিন্তু হায়, সেই সনাতন ধারার মা ছেলে। তাদের ভাবনার সুই সেই আদ্যিকালেই আটকে গেল।

বেশ প্রতিকূলতা কাটিয়ে দুজন নারী নেমে পড়ে কাজে। কিন্ত তা সহ্য হয় না দাদার। কিন্তু তিনি তা দমাতেও পাররছেনা । তাই হাতে তোলল মদের গ্লাস। তখন থেকে মাদদকতার সাথে সাথে লুকায়িত জঘন্য মানসিকতা নজরে পড়ল। মা তখনো নির্বিকার। ওদিকে নব জাগরনের প্রতীকী চরিত্র বাবা নিরন্তরভাবে সাহস জুগিয়ে যাচ্ছে নিষ্ঠাবান দুই নারীকে। কিন্তু তার প্রতিপত্তি কম। এরকম বিরুপ অবস্থায় তাদের মাথা কি ঠান্ডা রাখা উচিত? কিই বা হলো তাদের! তবে কি ঘটে পরাজয়?

প্রতিক্রিয়া___
বর্তমানধারায় সমাজকে যে ভিন্ন চোখে দেখে সমরেশ তারই প্রতিবিম্ব তার বইগুলো। প্রতিটাতেই থাকে চমক, থাকে নতুনত্ব। এরই ধারা এখানেও অক্ষুন্ন আছে। তবে কি দাদা চরিত্রটা নিতান্ত ব্যাক্তিত্বহীন, মাকাল ফলের মত অন্তঃসার শুন্য। ভালো লাগার প্রতিটি পরশ লাইনগুলো।

আমি পারলে এই বইটাকে ৫ এ ১০ দিয়ে দিই

রকমারি_লিঙ্ক___
https://www.rokomari.com/book/16533/%e0%a6%b9%e0%a6%bf%e0%a6%b0%e0%a7%87-%e0%a6%ac%e0%a6%b8%e0%a6%be%e0%a6%a8%e0%a7%8b-%e0%a6%b8%e0%a7%8b%e0%a6%a8%e0%a6%be%e0%a6%b0-%e0%a6%ab%e0%a7%81%e0%a6%b2

Read More

Was this review helpful to you?

গল্পের নায়িকার নাম তিতির। বাবা, মা, দাদা আর বউদিকে নিয়ে সংসার। তিতিরের পড়াশোনা শেষ। এম.এ শেষ করে এখন চাকরির খোজেঁ আছে। বাবা বিশেষ কিছু না বললেও মায়ের ইচ্ছা বিয়ে দিয়ে দেয়ার। কিন্তু তিতিরের ইচ্ছা আগে নিজের পায়ে দাড়ানো তারপর বিয়ে। এর আগে না।

একদিন সন্ধ্যায় বাড়ি ফেরার পথে দেখা হয় বন্ধু সুবর্ণার সাথে। সুবর্ণা তিতিরের কলেজ জীবনের বন্ধু। বহুদিন কোন যোগাযোগ নেই। সুবর্ণা এখন টিভিতে সিরিয়াল করে। ভালোই জনপ্রিয়।
তিতিরের চাকরি খোজাঁর কথা শুনে সুবর্ণা প্রস্তাব করে টিভি সিরিয়ালে অভিনয় করার কথা। তিতির বেশ কিছুসময় ভেবে রাজি হয়ে যায়। বাড়িতে প্রথমেই কাউকে কিছু না জানিয়ে পরিচালক বিভাসদার সাথে দেখাও করে। সবকিছু ফাইনাল হওয়ার পর বাড়িতে জানায়। বাবার তেমন আপত্তি না হলেও দাদার প্রবল আপত্তি। আর ছেলের কথা শুনে মাও তিতিরের বিপক্ষে। কিন্তু বাবা তিতিরের পক্ষে বিধায় আর নিজের অবস্থানের দৃঢ়তার কারণে বাধাঁ পেরোতে পারে তিতির।
এদিকে তিতিরের বউদি রঞ্জনা। এ বাড়িতে বউ হয়ে আসার পর থেকে ভাল বউমা হয়েই ছিলো। কিন্তু স্বামী সুবিরের কাছ থেকে কখনোই সে দাম পায় নি। সবসময় অবহেলাই পেয়েছে।
তিতিরের অভিনয় জগতে ঢুকতে দেখে নিজেকে নিয়ে ভাবতে শুরু করে রঞ্জনা। তার এক ডিভোর্সি বন্ধু উপাসনার উৎসাহে উপাসনারই এক কোম্পানিতে যোগ দেয়। রঞ্জনা খুজেঁ পায় জীবনের অন্য এক সাধ। রঞ্জনার চাকরির ব্যাপারে তার শাশুড়ি নিমরাজি। কিন্তু শ্বশুরের আর ননদ তিতিরের পূর্ণ সহযোগীতা ছিল।
কিন্তু তার স্বামী সুবির চাকরি করাটা মানতে পারছে না। রঞ্জনা চাকরিতে ঢুকার পরই শুরু হয় সুবিরের মদ খাওয়া আর রঞ্জনাকে, তিতিরকে অযথাই সন্দেহ করা। এখানে মা তার ছেলেকে নিয়ে ব্যস্ত এবং নিজের মেয়ে, পুত্রবধূকে নিয়ে বিব্রত।
এভাবে চলতে চলতেই বাধাঁ পড়ে তিতিরের জীবন কৃশাণুর সাথে। পরিচয় তারপর প্রণয়। আর রঞ্জনা-সুবিরের দাম্পত্য কলহ চলতে চলতে বিচ্ছেদের সম্মুখীন। সামনে এখন পথ নেই রঞ্জনার। কি হবে এখন রঞ্জনার? আর তিতির তারই বা কি হয় শেষ পর্যন্ত?

Read More

Was this review helpful to you?

বইয়ের নামঃহিরে বসানো সোনার ফুল
লেখকঃসমরেশ মজুমদা
প্রকাশনীঃ আনন্দ পাবলিশার্স
মূল্যঃ৭২০টাকা
লেখক সমরেশ মজুমদারের,মধ্যবিত্ত পরিবারের দুটি মেয়ের জীবনে ঘুরে দড়ানোর গল্প নিয়ে লেখা অসাধারণ এক উপন্যাস।উপন্যাসের কেন্দ্রীয় চরিত্র তিতির।তিতির পড়াশোনা শেষ করে টিউশনি করছে, চাকরিও খুঁজছে। কলেজের বান্ধবী সিরিয়ালে কাজ করে, তিতিরকে নিয়ে গেলো পরিচালকের অফিসে। বাসায় জানাজানি হতে মা খুব আপত্তি করলেন, বাবাও চান মেয়ে বিয়ে করে থিতু হোক। নাটক পাড়া সম্পর্কে যে দ্বিধার ধারণা সবার, তাতে আত্মীয় স্বজনেরও চিন্তা তিতিরের ভবিষ্যৎ নিয়ে। কিন্তু সব প্রতিকূলতা ভেঙে এগিয়ে যায় তিতির।একই সাথে তিতিরের বউদি রঞ্জনা, নিতান্ত আটপৌরে গৃহবধূর জীবন কাটিয়ে দিচ্ছিলো। কর্পোরেট কোম্পানিতে ভাগ্যক্রমে একটা ভালো চাকরি জুটে যায়। স্বাধীনতার স্বাদ পায় রঞ্জনা, অনুভব করে তার নিজেকেও অনেক কিছু দেওয়ার আছে।সমরেশ মজুমদারের উপন্যাসটিতে কলকাতার নাট্য পাড়ার অনেক কিছু উঠে এসেছে। দুজন নারীর ভিন্ন ভিন্ন পরিস্থিতিতে লড়াই ফুটিয়ে তুলেছেন লেখক। মেয়েদের জীবনটা মানেই কি ছাড় দেওয়া? কখনো কর্মজীবনে কখনো সংসারের সূক্ষ্ণ দড়িতে ভারসাম্য রক্ষা করে চলার পিছনেই মনে হয় মেয়েদের এক জীবন কেটে যায়। চাকরিজীবি মেয়েদের এখনো কি সমাজে একটু ছোট চোখে দেখা হয়। এমন অনেক প্রশ্নই ভাসিয়ে তুলেছেন লেখক।মধ্যবিত্ত পরিবারের মেয়েদের জীবন আর ঘুরে দাঁড়ানোর গল্প 'হিরে বসানো সোনার ফুল'। সমরেশের সেরা কাজের মধ্যে রাখবো না, তবে এক বসায় পড়ার মতো সুখপাঠ্য।

Read More

Was this review helpful to you?

This book is about women under different situation struggling to become independent and self reliant. They face adversities from society and family members. But in the end, Titir hastily chooses to marry someone she barely knows(although the philosophy behind that had been explained to her by her sister-in-law). But, there seems be no plan for getting a job and the potential in-laws are conservative as well. Then what were you fighting for this whole time? The romantic fate of Ranjana remains inconclusive. Overall, a good read but the ending could be more elaborative. Recommended.

Read More

Was this review helpful to you?

Show more Review(s)

Product Q/A

Have a question regarding the product? Ask Us

Customers Also Bought

loading

Similar Category Best Selling Books

prize book-reading point
Superstore
Up To 65% Off

Recently Viewed

cash

Cash on delivery

Pay cash at your doorstep

service

Delivery

All over Bangladesh

return

Happy return

7 days return facility

0 Item(s)

Subtotal:

Customers Also Bought

Are you sure to remove this from bookshelf?

Write a Review

হিরে বসানো সোনার ফুল

সমরেশ মজুমদার

৳ 720 ৳720.0

Please rate this product