নেভার স্টপ লার্নিং, রিচার্জ ইয়োর ডাউন ব্যাটারি, আরজ আলী সমীপে, অঙ্ক ভাইয়া, বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী ত্রাতিনা
'বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী ত্রাতিনা' বইয়ের ফ্ল্যাপের কথাঃ ত্রাতিনা চিৎকার করে জিজ্ঞেস করল, “আমি কোথায়?” তার কণ্ঠস্বর দূরে মিলিয়ে গেল তারপর প্রতিধ্বনিত হয়ে আবার ফিরে এল, আমি কোথা….. আমি কোথায়…. খুব ধীরে ধীরে প্রতিধ্বনিতগুলো মিলেয় যেতে থাকে। তারপর এক সময় আবার সেই নৈঃশব্দ্যের শূন্যতায় ডুবে যায়। ত্রাতিনা আবার চিৎকার করল, “আমি কোথায়?” তার চিৎকার বহু দূর থেকে প্রতিধ্বনিত হয়ে ফিরে আসে, প্রতিধ্বনিত শব্দগুলো ধীরে ধীরে মিলিয়ে যেতে থাকে। শব্দগুলো মিলেয়ে যেতে যেতে আবার নূতন করে অনুরণিত হয়, ত্রাতিনার মনে হয় সে বুঝি কারো কণ্ঠস্বর শুনতে পেয়েছে। স্পষ্ট বোঝা যায় না, কিন্তু কোনো এক ধরনের কণ্ঠস্বর। মনে হয় কেউ কিছু একটা বলছে।
"অঙ্ক ভাইয়া" টেনশন টিনা, যে তুচ্ছ কারণে দুশ্চিন্তা করতে করতে হতাশায় ডুবে যায়, বিটলা বান্টি, দুষ্টুমির আড়ালে যার প্রশ্নগুলো চিন্তার খোরাক জোগায়, তুখোড় তন্বী, যে পারদর্শী নানামুখী দক্ষতায়, আর অবাক পৃথ্বী, জগতের সবকিছুতে যে বিস্ময় খুঁজে পায় -ওরা সবাই আজ অসহায় নজিবুল্লাহ মাস্টারের দাপটে। ওদের মনে গণিত নিয়ে হাজারো প্রশ্ন, উত্তর মেলে না কিছুতেই! ওরা তখন আশ্রয় খোঁজে অংক ভাইয়ার কাছে।
কোত্থেকে এলো, কোথায় কাজে লাগে, এটা এমন কেন, অমন নয় কেন, এটা শিখে কী হয়, ওটার মূল ঘটনাটা কী- এমনসব প্রশ্নের উত্তর ‘অংক ভাইয়া’ দিয়ে যান পরম মমতায়।
বাংলাদেশের আয়তন নাকি ক্ষেত্রফল, পেঁয়াজকুচি পদ্ধতিতে গোলকের আয়তন, পিথাগোরাস দিয়ে আইনস্টাইন, ফাংশনের বৃত্তান্ত, পৃথিবীর সুন্দরতম সমীকরণ, ঋনাত্মক সংখ্যার লসাগু-গসাগু, গিটারের গণিত, হাতে কলমে ঘনমূল, সাইন কসের নামরহস্য, লগ এর ভিতরের কথা, অসমতার চিহ্ন – এমন চিন্তাগুলো যদি আপনার মনে কৌতূহল জাগায়, এই বইটি আপনার জন্য!
‘আরজ আলী সমীপে’ বইয়ের সূচিপত্রঃ* ভূমিকার বিশ্লেষণ- ১৫ * আত্নাবিষয়ক- ৩৩ * ঈশ্বর সংক্রান্ত- ৪২ * পরকাল বিষয়ক- ৭৪ * ধর্ম সংক্রান্ত- ৮৫ * প্রকৃতি বিষয়ক- ১০৩ * বিবিধ- ১১৭ * শেষ কথা- ১৪৭ * লেখক পরিচিতি- ১৪৯
ভূমিকার বিশ্লেষণ আরজ আলী মাতুব্বর উনার লেখা সত্যের সন্ধান বইয়ের শুরুর দিকে বলেছেন, “জগতে এমন অনেক বিষয় আছে, যেসব বিষয়ে দর্শন, বিজ্ঞান ও ধর্ম এক কথা বলে না।” প্রথমত, জগতের কোন কোন বিষয়ে দর্শন, বিজ্ঞান ও ধর্ম এক কথা বলে না তা আরজ আলী সাহেব উল্লেখ করেননি। দ্বিতীয়ত, জগতের কিছু কিছু বিষয়ে যে দর্শন, বিজ্ঞান আর ধর্ম এক কথা বলে না তা আসলে সত্য। সত্য এ কারণে যে, জগতের সকল বিষয়ে সমানভাবে দর্শন, বিজ্ঞান আর ধর্মকে কথা বলতে হয় না। আরজ আলী সাহেব যে ভুলটা শুরুতেই করে বসেছেন তা হলো, তিনি দর্শন, বিজ্ঞান আর ধর্মকে এক করে ফেলেছেন। অথচ, এ কথা স্বীকার্য যে, এই তিনটি বিষয়ের আলোচ্য বস্তু ভিন্ন ভিন্ন। পদার্থ কী কী দিয়ে গঠিত তা বিজ্ঞানের আলোচ্য বিষয়। ধর্মে পদার্থের গঠনের সরাসরি কোনো পাঠ নেই। আবার, ব্যভিচার করলে কেন শাস্তি পাওয়া উচিত সে পাঠ ধর্মের, কোনো কোনো দর্শনে কিছু বলা থাকলেও, বিজ্ঞানে তার উত্তর নেই…..
"রিচার্জ ইয়োর ডাউন ব্যাটারি" বইটি কাদের জন্য দিনে কয়বার মোবাইলের চার্জ চেক করো? চার্জের লাল বাত্তি জ্বলার আগেই লাফাইতে লাফাইতে চার্জার নিয়ে বসে পড়ো! অথচ কখনো কি চেক করেছো তোমার লাইফের চার্জ কতটুকু আছে? যারা লাইফের চার্জ কতটুকু আছে চেক করতে চায়। দরকার হলে নিজেকে রিচার্জ করে নিতে চায়। মরা ইঞ্জিন নিয়েও কেরামতি দেখাতে চায়। বন্ধুত্বের ভাইরাস, ছুতার জং, ভালো না লাগার রোগ সেরে ফেলতে চায়। তাদের জন্য এই বই। যাতে তারা সময়মতো কনফিডেন্সের বড়ি গিলতে পারে, কোপা শামসু স্টাইলে ফাইট দিয়ে জীবন ঝাক্কাস বানাতে পারে।
এই বইটির উদ্দেশ্য এই বইটির উদ্দেশ্য হচ্ছে তোমাকে লাইফের জন্য, স্বপ্নের জন্য, অর্জনের জন্য একটা চার্জার দেয়া। যাতে যখনই দরকার পড়বে তখনই রিচার্জ your ডাউন ব্যাটারি বই নিয়ে নিজেই নিজেকে রিচার্জ করে নিতে পারো।
এটা কি ধরনের বই এইটা জীবনের বিভিন্ন সিচুয়েশনে হাল কিভাবে ধরবে সেই গাইডলাইনের বই। একটু পিছিয়ে পড়ার পর, লাইফে কামব্যাক করার বই। স্কুল কলেজ ভার্সিটিতে গিয়ে কিছু ভুল করে ফেলার পর আবারো লাইনে ফেরত আসার উপায় নিয়ে আলোচনা করা বই।
বইয়ের ভূমিকায় লেখক লিখেছেন প্রায় সাড়ে তিন বছর ধরে, প্রায় সাড়ে পাঁচ ফুটের এই আমার; টুক টুক করে এই বই লিখতে মাথার ঘাম পায়ে পড়েছে। কারণ বেশিরভাগ সময় ফ্যান চালানোর জন্য কারেন্ট থাকতো না। তার উপরে আমি যে মোবাইলে লিখতাম সেটার প্রসেসর, মেমোরি, সিমকার্ডসহ সবকিছু ঠিক থাকলেও, কিছুদিন পর পর সেটা আর চলতে চাইতো না। কারণ চার্জ শেষ হয়ে যেতো। তাই সেই মোবাইল রিচার্জ করতে করতেই আমি আমার চিন্তাভাবনা, কাজের স্পৃহা আর চেষ্টার আগ্রহকেও রিচার্জ করার ট্রাই করতাম। আর তাতেই পয়দা হয়ে গেছে প্রায় চল্লিশখানা লেখা। এই লেখাগুলাতে একজন ঘনিষ্ঠ বড় ভাই তার ছোট ভাইকে বিভিন্ন সিচুয়েশনে গাইডলাইন দিচ্ছে। যেমনটা হয়ে থাকে চায়ের দোকানে, মেসের আড্ডাতে, পিকনিকের বাসে কিংবা ক্যাম্পাসের করিডোরে। -ঝংকার মাহবুব, মরা ইঞ্জিনের হেলপার www.JhankarMahbub.com
সূচি/বইতে যেসব গাইডলাইন দেয়া তার কয়েকটা আয়েশ আর অর্জন এক পথে চলে না শান্টিং না দিলে পানি উপরে উঠে না দু-একটা ল্যাং খাইলে ফিউচার ডাউন খায় না সাবজেক্ট ক্যারিয়ারের জন্য বেরিয়ার হয় না
লেগে থাকাই অর্জন অর্জনই গর্জন ছেড়ে দিলে হেরে যাবে কন্ট্রোল না করলে, কন্ট্রোলিত হবে
কনফিডেন্সের বড়ি গিলো অপেক্ষা না করে অপশন ধরো ভালো না লাগা- একটা জাতীয় সমস্যা রিস্ক নেয়াটা সফলদের তপস্যা
বন্ধুত্বের ভাইরাসে কামড়ালে জান হবে কয়লা বেশি ছুতা ধরলে ইঞ্জিনে ধরবে জং আর ময়লা পারফেক্ট টাইম, পারফেক্ট কন্ডিশন দিবে মুলা জীবন ঝাক্কাস বানাতে ফলো করো ৫স ফর্মূলা
বারে বারে লাথি দিলে তালা ঠিকই ভাঙ্গবে আত্মদিবসের ডোজ খেলে স্বপ্নগুলো জাগবে ভাইবো না, চাকরি করলেই হয়ে যাবে ধনী বিজনেস করতে নামলে খাইতে হবে কনি
মন খারাপ করা মরণ ব্যাধি রিচার্জ your ডাউন ব্যাটারি হীনমন্যতা নামের টাল্টিবাল্টি ছাড়ো লম্বা প্ল্যান ছেড়ে, ছোট প্ল্যানের তাবিজ ধরো
মরা ইঞ্জিনের কেরামতি লোনলিনেসে তেলেসমাতি কপি ইজ দ্য সিক্রেট অফ সাকসেস টার্গেট এচিভ করার মিশনে হইওনা মোখলেস
আগে পারতাম, এখন হালুয়া টাইট কাটপিস স্টাইলে কোপা শামসু দেয় ফাইট শুধু স্ট্রাগলে ভরবে না স্বপ্নের ট্যাঙ্কি ট্যালেন্ট দিয়ে মাইরো না হাঙ্কি-পাঙ্কি
“নেভার স্টপ লার্নিং” বই এর ফ্ল্যাপ: আমাদের অধিকাংশই বই বলতে মূলত দুরকমের বইকে বুঝি! একটা পাঠ্যবই অন্যটা গল্পের বই। হাজারো ফিকশনের ভীড়ে আমরা আজকাল অন্য কোনও বিষয় নিয়েও যে লেখা যেতে পারে তা ভুলতেই বসেছি। বই পড়ে আমরা আমাদের কল্পনাশক্তি সৃজনশীলতা ইত্যাদি গুণাবলির বিকাশ ঘটাতে পারি। কেমন হতো যদি বই পড়ে বদলে ফেলা যেত নিজেকে? শেখা যেতো হতাশা থেকে মুক্তি পাওয়ার, অপরিচিত কারও সাথে প্রথমবারের মতো ফোনে কথা বলার কিংবা সময়কে সঠিকভাবে কাজে লাগানোর মতো দারুণ এবং বাস্তব জীবনে অত্যন্ত প্রয়োজনীয় কিছু কৌশল। 'Never Stop Learning' বইটিতে সংক্ষেপে বর্ণিত আছে তেমনি কিছু আইডিয়া যেগুলো বর্তমান প্রজন্মের পাঠকদের কল্পনা আর সৃজনীশক্তির বিকাশের পাশাপাশি ব্যক্তিত্বের বিকাশ ও উন্নয়নে সহায়ত করবে!
“নেভার স্টপ লার্নিং” বই এর ভূমিকা: শেখার কোনো নির্দিষ্ট সময়, স্থান কিংবা সীমা-পরিসীমা নেই। আমরা প্রত্যেকেই প্রতিনিয়ত নতুন নতুন বিষয় সম্পর্কে জানছি ও শিখছি। প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার পাশাপাশি বাস্তব জীবন ও কর্মমুখী শিক্ষাও সমভাবে প্রয়োজনীয়। আর তাই, সমাজে ও কর্মক্ষেত্রে নিজের অবস্থানকে দৃঢ় করতে আমাদেরকে বেশিকিছু কৌশল রপ্ত করতে হবে। এ কৌশল বা আইডিয়াগুলোই আমাদের স্বপ্নগুলোকে বাস্তবে রূপ দেওয়ার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে। এ বইটিতে এমনই কিছু ছোট্ট ছোট্ট আইডিয়া, কৌশল, হ্যাক সম্পর্কে সংক্ষেপে আলোচনা করা হয়েছে যাতে করে বর্তমান প্রজন্মের শিক্ষার্থীরা লেখাপড়াকে প্রাধান্য দেয়ার পাশাপাশি নিজেদেরকে দক্ষ, অভিজ্ঞ, যোগ্য, কুশলী এবং আদর্শ মানুষ হিসেবে গড়ে তোলাটাকেও প্রাধান্য দেয় এবং প্রিয় বাংলাদেশের উন্নয়ন ও অগ্রগতিতে ভূমিকা পালন করতে পারে।
“নেভার স্টপ লার্নিং” বই এর সূচি: * ০১ আমাদের শিক্ষাব্যবস্থা ও কিছু স্বপ্নের কথা-১১ * ০২ দৃষ্টিভঙ্গী বদলালেই বদলে যাবে জীবন-১৪ * ০৩ চীনা বাঁশের গল্প -১৭ * ০৪ মাদিবা থেকে আমাদের অনুপ্রেরণা।- ২০ * ০৫ আমার ভর্তি যুদ্ধের গল্প।- ২৩ * ০৬ এবার মানসিক অশান্তিকে জানাও বিদায়- ২৬ * ০৭ একটি ভিডিও বাঁচাতে পারে লক্ষ প্ৰাণ।-২৯ * ০৮ দোষটা কি আসলে তেলাপোকার?- ৩২ * ০৯ গোলাপি হাতি থেকে রক্ষা পাওয়ার রহস্য- ৩৫ * ১০ পৃথিবীর সবথেকে ভালো আইডিয়াগুলো কোথায় পাওয়া যায়?-৩৮ * ১১ সুন্দর মানসিকতা গড়ে তোলার ৬টি উপায়।-৪০ * ১২ সিজিপিএ আসলে কতটা প্রয়োজন?- ৪৩ * ১৩ মন ভালো করার টোটকা -৪৬ * ১৪ একজন বৃক্ষমানবের গল্প। -৪৯ * ১৫ সময় বাঁচানোর শতভাগ কার্যকর কৌশল।-৫২ * ১৬ ফেসবুক সদ্ব্যবহারের ৩টি কার্যকরী আইডিয়া- ৫৫ * ১৭ ছাত্রজীবনে অর্থ উপার্জনের ১০টি উপায়।- ৫৮ * ১৮ ডিজিটাল ওরিয়েন্টেশন ও একটি স্বপ্নের কথকতা -৬২ * ১৯ শিক্ষাজীবনে যে ১০টি কাজ না করলেই নয়-৬৫ * ২০ প্রতিনিয়ত করে চলেছি যে ৪টি ভুল!- ৬৯ * ২১ বিনোদনের ফাঁকে ফোকাস করো নিজের উন্নতি- ৭২ * ২২ ভোকাবুলারি জয়ের ৫টি কৌশল- ৭৫ * ২৩ অপরিচিতের সাথে কিভাবে ফোনে কথা বলবে-৭৭ *২৪ সালাম দেয়া এবং ভালা গুণের প্রশংসা করা।-৮০ * ২৫ “তোকে দিয়ে কিছু হবে না” থেকে আত্মরক্ষার কৌশল -৮৩ * ২৬ একটি কমন অভ্যাস -৮৬ * ২৭ পরিশ্রমকে হ্যা বললা। -৮৯ * ২৮ প্ৰতিযোগিতায় যে গুণ গুলো থাকা প্রয়োজন। -৯১ * ২৯ আইডিয়াকে কাজে লাগাও, সাফল্যের পথে পা বাড়াও -৯৪ * ৩০ মার্শমেলো টেষ্ট ও দুরদর্শীতা -৯৬ * ৩১ নিজেকে জানো। -৯৮ * ৩২ কিন্তু সিজিপিএ? -১০০ * ৩৩ নিয়ন্ত্রণে রাখো নিজের সুখ -১০১ * ৩৪ হয়ে ওঠো পাওয়ার পয়েন্টের জাদুকর -১০৪ * ৩৫ টলারেন্স নিয়ে আমার অভিজ্ঞতা। -১০৭ * ৩৬ চ্যাটিং করা থেকে যদি দারুণ কিছু হয়, চ্যাটিং করা ভালো! -১০৮ * ৩৭ রাজার অসুখ আর দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন। -১১১ * ৩৮ আমার প্রথম পাবলিক পরীক্ষা আর ডোপামিন ইফেক্টের গল্প -১১৩ * ৩৯ বিশ্ববিদ্যালয় জীবন গড়ে তোলে এক্সট্রা কারিকুলার কার্যক্রম দিয়ে -১১৬ * ৪০ Sunk Cost-কে ‘না’ বলো, সাফল্যের পথে এগিয়ে চলো!- ১১৯ * ৪১ ইন্টারভিউয়ের কথকতা -১২১ * ৪২ এখনই লিখে ফেললা তোমার সিভি! -১২৪ * ৪৩ ফেসবুকের সঠিক ব্যবহার করে হয়ে ওঠো আদর্শ নাগরিক। -১২৭ * ৪৪ সময় নষ্টের মূলে যে ৮টি কারণ -১৩০ * ৪৫ সময় ব্যবস্থাপনার ৫টি কার্যকর কৌশল। -১৩৪ * ৪৬ সমালোচনা -১৩৭ * ৪৭ নিজেকে জানা, Elevator Pitch এবং আমাদের অবস্থান। -১৩৯
never stop learning and research your down battery is reaallly very good books for students.It will helps all students to acheive good goals in student life
Read More
Was this review helpful to you?
By Masud Rana,
09 Mar 2021
Verified Purchase
Inspired
Read More
Was this review helpful to you?
By Ahk Rony Jr.,
09 Mar 2021
Verified Purchase
bad
Read More
Was this review helpful to you?
By maruf morshed,
26 Feb 2018
Verified Purchase
ছোট ভাই এর এস এস সি পরীক্ষা শেষ। সামনে প্র্যাকটিকাল পরীক্ষা। যতই হোক একটু রিলাক্সড। ওকে প্রতিমাসে ১ হাজার টাকা আমাকে দিতে হয়, দুধ কলা ডিম খাবার জন্য। তবে বইমেলা আর পরীক্ষা উপলক্ষ্যে ওকে যে বই দিতে হবে-তার সবার উপরে থাকবে এই বই। NEVER STOP LEARNING. কর্মসুত্রে আমার পোস্টিং এখন বোচাগঞ্জ উপজেলা দিনাজপুর। এখানে লাইব্রেরি বা বইয়ের দোকানগুলিতে খালি নোট বই আর নোট বই। চাহিদা নেই বেচবে কি। কোন গল্পের বই নেই।; স্কুল গুলিতে লাইব্রেরী নেই। দুই একটা তে থাকলেও কার্যক্রম নেই। এমনকি উপজেলা পাঠাগার আছে সাইনবোর্ড এ। কি আর বলবো, উপজেলা তো দুরের কথা, এবারে জেলাতেও কোন বইমেলা হয় নি । নরসিংদী না কোথায় জানি বইমেলার জন্য আন্দোলন হয়েছিল। এখানে এত সময় কই। সকালে প্রাইভেট, বিকালে প্রাইভেট। সকালে রাস্তায় বের হলে, যতনা স্কুল কলেজ গামী ছাত্রছাত্রী দেখি, তারচেয়ে বেশি প্রাইভেট গামী। এত পড়িয়া দিনরাত খেটে এদের রেজাল্ট কি খুব ভালো? এটা একটা Vicious circle বলা চলে। এক্সট্রা কারিকুলার একটিভিটি না থাকলে যদি পড়া শুনা নাই হোত, তাহলে নটরডেম, ভিকারুন্নেসা এত ভালো রেজাল্ট করতো না। এদের জন্য এই বই বাধ্যতামূলক। NEVER STOP LEARNING. যারা ১০ মিনিট স্কুল ফলো করেন, তাদের কাছে হয়তো রিপিট। কিন্তু আমি যেহেতু এর সাথে তেমন পরিচিত ছিলাম না, তাই আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে। অনেক জরুরী কথা অল্প সময়ে বলে গিয়েছেন। তবে কি অনেক কিছু দিতে গিয়ে একটা জগাখিচুড়ি পাকিয়ে গিয়েছেও বলা চলে। যেন ১০ মিনিটে পাঠককে অনেক কিছু গেলানোর চেষ্টা। Norman Vincent peale ও পজিটিভ চিন্তা করার উৎসাহ দিয়ে থাকেন, আপনিও দিয়েছেন। একজন একটা পুরো বই লিখেছেন-আপনি ২ পৃষ্টায় সেই কাজ সেরেছেন। তাই মর্ম আর সারমর্মে পার্থক্য থাকবেই। সামনের বারে কাছাকাছি বিষয়গুলো পাশাপাশি রেখে, আরেকটু বিস্তারিত লিখলে অনেক ভালো হত। যাই হোক বইটি পড়ে একটা constructive সমালোচনা করলাম।
Read More
Was this review helpful to you?
By S N Polok,
06 Mar 2024
Verified Purchase
আয়মান সাদিক বরাবরই আমার পছন্দের একজন মানুষ। প্রতিনিয়ত ইউটিউবে তার ভিডিও দেখা হয়। তিনি অনেক কৌশল শেয়ার করেন। কিন্তু আমি একটা ব্যাপার খেয়াল করলাম যে, যেহেতু সোশ্যাল মিডিয়াতেই ভিডিওগুলা দেখি সেখানে অনেক ডিস্ট্রাক্শনের ফলে ভিডিওগুলো ভালোমত দেখতে পারি না কিংবা দেখলেও পরে টিপসগুলো ভুলে যাই। ”নেভার স্টপ লার্নিং” বইয়েও দৈনন্দিন জীবনে প্রয়োজনীয় অনেক টিপস আছে। এজন্য ভাবলাম অফলাইনে পড়লে অনেকটা সহজ হয়ে যাবে আমার জন্যে। এখন কিনে কয়েকদিন পড়ার পরে বুঝতেছি আমার ধারণাই ঠিক ছিল। অনেকগুলো টিপস এখন আমার একদম মাথায় বিঁধে থাকে। তো যাই হোক আমার মতে বইটা অনেক ভালো ,অনেক কিছু শেখার আছে।
Read More
Was this review helpful to you?
By Abir Hassan,
09 Nov 2019
Verified Purchase
বর্তমানে বাংলাদেশের যে কয়েকজন তরুণ লেখক রয়েছেন তারমধ্যে আয়মান সাদিক একজন। তার লেখা এই বইটি যথেষ্ট উপকারী একটি বই। বিশেষ করে স্কুল কলেজের শিক্ষার্থীদের জন্য এই বইটি সবচেয়ে বেশি কাজে দেবে। কিভাবে এবং কত রকম পদ্ধতিতে আমরা শিখতে পারি সুন্দর কিছু বর্ণনা দেয়া আছে বইটিতে। এই বইটি আমি আমার ছোট বোনকে তার জন্মদিন উপলক্ষে উপহার দিয়েছিলাম। আমার কাছে মনে হয় স্কুলে এবং কলেজে পড়ুয়া শিক্ষার্থীদের জন্য এই বইটি হতে পারে একটি সেরা উপহার যা তাদের শেখার জন্য একটা পরিপূর্ণ ধারণা দিতে সক্ষম।
Read More
Was this review helpful to you?
By Alamin,
11 Mar 2022
Verified Purchase
Ayman Sadiq মানেই অন্য রকম কিছু। বই ৩টা অসাধরন। মাঝে তার একটা ইন্টারভিউ তে দেখেছিলাম সে বলছিল তার নামে কিছু লেখক নাকি বলে সে সেলিব্রিটি হয়ে বই লেখে তাই সেটা বেস্ট সেলার হয়। আমি তাদের উদ্দেশ্য করে বলতে চাই, আপনি লেখক হওয়ার যোগ্যতা রাখেন না। একজন লেখক কখনও অন্য আর একজন লেখককে ছোট করতে পারে না। আয়মান সাদিকের বই বেস্ট সেলার হয় বইয়ের ভিতর ভাষার সৌন্দর্য এবং বাস্তবতা থেকে। এতো সুন্দর ভাবে লেখা যে পড়লে শুধু পড়তেই ইচ্ছা করে। যেমন টা স্যার জাফর ইকবাল এর বই পড়লে মনে হয়।
Read More
Was this review helpful to you?
By md.ali lingkon,
14 Sep 2019
Verified Purchase
প্রথমে বলি কেনো তিন স্টার দিলাম - যেহেতু এটি একটি বই এবং যেকোনো বই এক স্টার পাবে। লেখক চেষ্টা করেছেন ছাত্র ছাত্রীদেরকে কিছু শিখানোর তাই আরও এক স্টার। নিজের ইমেজকে কাজে লাগিয়ে কিভাবে মার্কেটিং করতে করতে হয় আর কিছু একটা লিখেও বেস্ট সেলারের খাতায় নাম উঠানো যায় তার প্রমান তিনি দিয়েছেন এবং এটা বইটির যে উদ্দেশ্য মানে মোটিভেট করা সেটা পূরণ করেছে। তাই সব মিলিয়ে তিন স্টার। আর, বিভিন্ন বই থেকে ধার করে লিখা তাই একটি স্টার কম।
Read More
Was this review helpful to you?
By Mehedi H.,
14 Feb 2018
Verified Purchase
বুক রিভিউঃ "রিচার্জ ইউর ডাউন ব্যাটারি" লেখকঃ ঝংকার মাহবুব প্রকাশকঃ আদর্শ মূল্যঃ ২০০ টাকা ==================================রকমারি থেকে গতকাল বইটা পেয়েছি। বইটির ভূমিকা লিখেছেন মুনির স্যার। বইটি পড়ে রীতিমতো অবাক হয়েছি। আমার কাছে মনে হয়েছে ঝংকার ভাইয়া মাসুম ভাইয়ার সাহায্যে আমার সাথে কথা বলছেন, পরামর্শ দিচ্ছেন এবং ভূলত্রুটিগুলো তুলে ধরছেন! বইটির কিছুকিছু বিষয় আমার কাভে খুব ভালো লেগেছে। বইয়ের নাম থেকে শুরু করে প্রচ্ছদ, নানা ছবি, লেখার গদ্যশৈলী, প্রাসঙ্গিক উক্তি ও সবশেষে লেখক পরিচিতি বইটিকে অনন্য করে তুলেছে। . সবচেয়ে ভালো লেগেছে লেখার ধরন। প্রচলিত ধারার বাইরে গিয়ে ভাইয়া যেরকম করে লিখেব্ছে তা বইটিকে জীবন্ত করে তুলেছে। বইটি পড়ার সময় হুমায়ূন আহমেদ স্যারের কথা মনে পড়ে যায়। তাঁর বই পড়ার সময় যেমন একপেইজ পড়ার পর নেক্সট পেইজ পড়তে ইচ্ছে এই বইটি পড়ার সময়ও এরকম মনে হয়েছে! এক ভার্সিটি পড়ুয়া স্টুডেন্ট আবির ও তার বড় ভাই মাসুম ভাইকে দিয়ে বইটা শুরু হয়েছে। . আমি এই বইটিকে অন্যরকম বলব কেননা গল্পের আকারে লেখা হয়েছে। একজন বড় ভাই তাঁর ছোট ভাইকে বিভিন্নভাবে পরামর্শ দিচ্ছেন, সেটা শুনে তার কী প্রবলেম হচ্ছে আবার সেটা কিভাবে সল্ভ করা যায় - এরকম ভাবে বইটি এগিয়েছে। আমার কাছে মনে হয়েছে আমার মতো যাদের কোনোকারণে ব্যাটারি ডাউন বা লো হয়ে গেছে তাদের আাবির উত্তম মডেল হতে পারে। ঝংকার ভাইয়া তাঁর আগের বইয়ের মতো কয়েক অধ্যায় পর পর প্রশ্ন করেছেন , অ্যানসার দেওয়ার জন্যে জায়গাও রাখা হয়েছে। . আরেকটি বিষয় আমার কাছে ভালো লেগেছে সেটা হলো সঠিক জায়গায় সঠিক ব্যক্তিদের উক্তি ব্যবহার। সর্বপ্রথম উক্তিটি আমার কাছে খুব উপযুক্ত মনে হয়েছে। . বইটির শেষে একটা চমত্কার জিনিস আছে। নিজের অবস্থানটা কোথায় সেটা মাপার জন্যে বিশেষ বিশেষ প্রশ্ন করা হয়েছে। যার মাধ্যমে নিজের ব্যাটারির কতটুকু চার্জ আছে সেটাও মাপা যাবে। এখানেই শেষ না, ব্যাটারি ডাউন হলে কিভাবে রিচার্জ করতে হবে সেটাও আছে। পড়লেই বইটির কেরামতি বোঝা যাবে! . বইটি প্রকাশ করেছে আদর্শ। এই প্রকাশনীকে আমি অনেক পছন্দ করি। কেননা এই প্রকাশনীর বইও ভালো, দামও খুব কম। . সবশেষে বলা যায় জীবনে পথ চলার সময় হোঁচটও খেতে হয়। হোঁচট খেলেই তার পরাজয় হয় না, তার জীবন থেমে থাকে না। চৈনিক প্রবাদেই তো আছে, "পতন কখনো পরাজয় নয়, পরাজয় তখন যখন কেউ উঠে দাড়াতে চায় না"। আমাদের সবারই কোনো না কোনো কারনে ব্যাটারি ডাউন হতে পারে। তাই বলে বসে থাকব? নিজেকে চেইঞ্জ করতে হবে, সামনে এগিয়ে যেতে হবে। যেরকম আমি একটু একটু করে এগোচ্ছি, আলহামদুলিল্লাহ। আমার মনে হয় সকল স্টুডেন্টদের বইটি পড়া উচিত। কারণ সবারই ব্যাটারি ডাউন হতে পারে। মুনির স্যারের মতো শেষ করছি, "সবার জীবনের সেকেন্ড ডিফারেনশিয়াল নেগেটিভ হোক"।
Read More
Was this review helpful to you?
By maruf morshed,
22 Feb 2018
Verified Purchase
বুক মিভিউ হিমু পরিবহনে কে জানি ক্ষমতা চায়, কি একটা পরীক্ষা দিয়ে। তার প্রতি উপদেশঃ প্রিমিয়ার লিগের খেলা, লম্বা লম্বা সিরিয়ালের সিজনগুলা, হিট খাওয়া মুভিগুলা এক একটা প্লাস্টিকের ফুল। এরা কখনোই মলিন হয়না। জিদান গেলে, রোনালদো আসে। রোনালদো গেলে, মেসি আসে। মেসি গেলে অন্য আরেক রোনালদো আসবে। সে গেলে আরেক রেকর্ড ব্রেকার আসবে। কিন্তু তোর জীবন থেকে যে সময় চলে যাচ্ছে, তা আর ফেরত আসবে না। জাস্ট ৫ স কাজ করলেই হবে। প্রথম স হচ্ছে সময়ঃ আড্ডা, মাস্তি, পার্টি, ঘোরাঘুরি, সব কমিয়ে লক্ষ্য অর্জনের পেছনে সময় দিতে হবে। তোর যেমন ২৪ ঘন্টায় এক দিন হয়, সফল মানুষদের ও ২৪ ঘন্টায় এক দিন হয়। তারপর ও তারা সফল। কারন সারা দিনের মধ্যে যতটুকু সময় পায় সেটা কাজের পেছনেই লাগায়। তোর মতো চৌত্রিশটা জিনিসে ঠুসা দেয় না। দ্বিতীয় স হচ্ছে স্কিল জীবনে যা ই করতে চাস না কেন তোকে স্কিল ডেভেলপ করতেই হবে। ইংরেজীতে কথা বলতে পারার স্কিল থাকবে সবচেয়ে উপরে। ইংরেজীতে রিপোর্ট এবং ইমেইল লিখতে পারা। অন্যের লেখা রিপোর্ট পড়তে পারা, বুঝতে পারা। তার পাশাপাশি বিভিন্ন মানুষের সাথে কথা বলার চেষ্টা করতে হবে। ভদ্র ভাষায় যাকে বলে নেটওয়ার্কিং। এক্সট্রা কারিকুলার একটিভিটিস এর সাথে যুক্ত থাকতে হবে। বিভিন্ন ওয়ার্কশপ,সেমিনার, কম্পিটিশনের পার্টিসিপেট করতে হবে। কোনো একটা অর্গানাইজেশনের দায়িত্ব নিতে হবে। তৃতীয় স হচ্ছে স্টেপঃ তুই এক লাফে আসমানে যেতে পারবিনা। একটা একটা করে সিড়ি পার হয়েই উঠতে হবে। চতুর্থ স হচ্ছে সাহসঃ শুরু করলেই হোচট খাবি, ব্যার্থ হবি। লোকজন নাক সিটকাবে, টিটকারি মারবে, ফ্যামিলি বাধা দিবে, গার্লফ্রেন্ড মন খারাপ করবে। তারপরেও স্বপ্নের পিছনে ছোটার সাহস রাখতে হবে। পঞ্চম স হচ্ছে সাধনাঃ একবার দুইবার খোচা দিয়ে দুই একটা চার ছয় পিটানো যায়, কিন্তু সেঞ্চুরি করা যায় না। সাধনা করতে হবে। শ্রম দিতে হবে। শ্রমের দম যত বেশি হবে, শ্রমের দাম তত বেশি হবে। তবে দুই একবার ব্যার্থ হলেই টিভি সিরিয়ালের পুরা সিজন আর বৃষ্টির দিনে ভুনা খিচুড়ি নিয়ে বসলে, অলিল খলিল হইতে পারবে, মাগার অনন্ত জলিল হইতে পারবিনা। সো ছোট ছোট স্টেপ বের করে, সময় নিয়ে সাহসের সাথে সাধনা করতে পারলেই, সফলতা আসবে। লাইফটা ঝাক্কাস হয়ে উঠবে। রিচার্জ your ডাউন ব্যাটারি। পুংটা পুংটা পোলাপাইনদের জন্য দারুন একটা বই। হয়তো কথাগুলোতে তেমন গভীরতা নেই, দিনশেষে হয়তো মস্তিষ্কে তেমন পাকাপোক্ত হবেনা। মনে হবে-কি সব হালকা কথা। কিন্তু ঝংকার তুলবে মনে। একটু সাহস জাগাবে।
Read More
Was this review helpful to you?
By EM Selim Ahmed,
13 Feb 2018
Verified Purchase
“ট্যালেন্ট বলতে কিচ্ছু নাই Only পরিশ্রম is Real”
জীবনের চাওয়াকে পাওয়া করতে না পেরে দিক হারিয়ে ফেলেছিলাম। ঠিক তখনি ঝংকার ভাইয়ার #রিচার্জ_Your_ডাউন_ব্যাটারি বইটা রকমারি থেকে অর্ডার করেছিলাম। বইটিতে ঝংকার ভাইয়া এক জন বড় ভাই রূপে জুনিয়ার ভাইদের উপদেশ দিতে তুই বলে সম্মোধন করেছে যেটা মনে হয়েছে একান্ত আপন কোনো বড় ভাই আমাকে উপদেশ দিচ্ছেন।
১১ নম্বর পৃষ্ঠায় ভাইয়ার একটা কথা কানে অনাবরত বেজে যাচ্ছে সেটা হলো “ আসলে দুনিয়াতে ট্যালেন্ট বলতে কিচ্ছু নেই। পরিশ্রমী পোলাপাইন দিনের পর দিন সাধনা করে যে দক্ষতা, যে জ্ঞান অর্জন করে, আইলসা পোলাপাইন সেটাকেই ট্যালেন্ট বলে।”
ইচ্ছে করলেই একদিনে বইটা পড়া শেষ করতে পারতাম। কিন্তু আমি সেটা না করে ধীরে ধীরে এবং বইয়ের বিষয়বস্তু নিজের জীবনে বাস্তবায়ন করার চেষ্টা করছি, ঠিক ভাইয়া আমার একটা কমেন্টে আমাকে বলেছিলেন নিজের জীবনে প্রয়োগ করতে।
আমরা প্রতিদিন বাসা থেকে বের হওয়ার সময় আমাদের বলে দেয়, সাবধানে থাকিস। কখনোই বলে দেয় না, আজকে দুইটা রিস্ক নিয়ে আসিস। নতুন কিছু ট্রাই করে আসিস। লেখাটা “রিস্ক নেওয়াটা সাফল্যদের তপস্যা” অধ্যায়ের। ঝংকার মাহবুবের লেখা বলে কথা তার লেখা পড়তে পড়তে কখনও আগ্রহ হারায়নি। তার লেখার রসে ডুবে থাকবেন সবসময়। বইটা পরে ফেলতে পারেন।
Read More
Was this review helpful to you?
By Syed Ashir Abrar,
01 Mar 2018
Verified Purchase
বই এর প্রথম কিছু পেইজ দেখে কি মনে হয়? কোন কবিতা? আমি আপনাকে দোষ দেব না। বই এর সূচীপত্র যে এমন অন্ত্যমিল নিয়ে লেখা যায় সেটা কে-ই আগে ভেবেছিল? ছাত্রজীবনে আমরা যতরকম সমস্যার সম্মুখীন হই, সব গুলোর কি সুন্দর সমাধান দেওয়া। যতক্ষণ বইটি পড়ছিলাম মনে হচ্ছিল মাসুম ভাই এর উপদেশ গুলো যেন আবির-সুমনদের জন্য নয়, আমার জন্যই লেখা। লেখক খুব সুন্দর করেই আমার মনের মধ্যে যেই প্রশ্ন গুলো উঁকিঝুঁকি মারে সেগুলোকে আবির ও তার বন্ধুদের মাধ্যমে প্রকাশ করেছেন। আপনার মনে হবে এই মাসুম ভাই আপনার স্কুল/কলেজ কিংবা ডিপার্টমেন্টেরই বড় ভাই। বইটি অনেকটা মোটিভেশনাল হলেও এতে একটা গল্পের বই এর স্বাদ পাওয়া যাবে। কিছুক্ষণ পরপর একেকটা টুইস্ট, কিংবা এরপর আবির কিংবা তাঁর বন্ধুরা কি প্রশ্ন করে সেটা জানার জন্য একটা কৌতূহল বোধ করবেন। মাসুম ভাই চলে যাওয়ার পর আবিরের নিজের দায়িত্ব নিজে নেওয়ার গল্প গুলোতে আপনিও মনে মনে চাইবেন এবার নিজেই নিজেকে কন্ট্রোল করতে। এক কথায় অনবদ্য এক বই। এমনে এমনে তোহ বইটি বেস্ট সেলার হয়নি। বইটি না পড়লে আসলেই মিস করবেন। নিজের ব্যাটারি ডাউন থাকলে, এবং যদি না জানেন কি করে তা রিচার্জ করতে হবে তবে বইটি আপনার জন্য। যারা জানেন তারাও বইটি পড়তে পারেন, কথা দিচ্ছি হতাশ হবেন না।
Read More
Was this review helpful to you?
By Abdur Rakib,
02 Mar 2018
Verified Purchase
বইটি আর আট দশটি মোটিভেশনাল বইয়ের মতো নয়। বইয়ের ভিতর লেখক খুব সুন্দর ভাবে তার পাঠকের সাথে ইন্টারকশনের চেষ্টা করয়েছে, যেটা বরাবর ই ঝংকার ভাই করে থাকেন। কিছু পৃষ্ঠা পর পর ই লেখক তার পাঠকের কাছে কিছু প্রশ্নের উত্তর চেয়েছে, যে প্রশ্নের উত্তরের মাধ্যমে পাঠক তার নিজেকে নতুন ভাবে চিন্তে পারবে। লেখক খুব সুন্দর ভাবে চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছেন, যে লাইফে ভাল কিছু করতে হলে সুপার হিউম্যান হতে হয় না এবং আমরা দৈনন্দিন জীবনের কিভাবে সময় নষ্ট করই। আমরা কিভাবে নিজেদের সমস্যা গুলো অতি সহজে সমাধান করতে পারি। খুব সুন্দর এবং সাবলীল ভাবে ছোট ছোট গল্পের মাধ্যমে পাঠককে উৎসাহিত করা হইয়েছে। এই জন্য বইটি পড়তে পাঠকের মোটেও বোরিং লাগবে না। আর বইয়ের সব শেষে ব্যাটারি এর ঘর পূরণ করে পাঠক তার জীবনের বর্তমান অবস্থা সর্ম্পকে জানতে পারবে, যাতে করে সে বুঝতে পারবে তার অন্য দের সাথে পেরে উঠতে গেলে আর কি পরিমাণ পরিশ্রম করতে হবে। পরিশেষে, পুরো বই জুড়ে লেখক একটা কথায় ভালভাবে বুঝাতে চেয়েছেন, যে লাইফে কোনও শটকার্ট নাই, ভাল কিছু করতে হলে পরিশ্রম করতেই হবে, একবার চেষ্টা করে না হলে আবার চেষ্টা করতে হবে, কোন কাজে সফল হওয়ার জন্য লেগে থাকতে হবে।
Read More
Was this review helpful to you?
By Maruf Ahmed,
24 Aug 2020
Verified Purchase
নাস্তিকতা মানে সকল ধর্মে অবিশ্বাস ও অস্বীকৃতি জানানো কিন্তু পরিতাপের বিষয় হলো, নাস্তিকরা বর্তমানে নিজেদের স্বার্থে কিংবা বিশেষ কোনো গোষ্ঠীর স্বার্থেয় হোক না কেনো তারা এখন নিজেদের নামের আগে নাস্তিকের ছাপ লাগিয়ে এন্টি মুসলিম। আর এটাই চরম সত্যি কারণ বর্তমানে এমন কোনো নাস্তিক পাওয়া যাবে না (পাওয়া গেলেও নিতান্তই সামান্য হাতে গোনা) যেকিনা ইসলাম ধর্ম ছাড়া আর অন্যকোনো ধর্মের বিরুদ্ধে কথা বলে। বর্তমানের আধুনিক যুগেও মানুষ পশুর মল-মূত্র খাই, মানুষের মাঝে ধর্মীয় শ্রেণী ব্যাবধান আরো কতো কি! এসব নিয়ে কোনোদিন কোনো নাস্তিক কথা বলে না,তাদের শরীরের পরতে পরতে চুলকানি শুধুমাত্র ইসলাম নিয়ে। ইসলামের বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগগুলো কতোটা ঠুনকো আর হাস্যকর যা কেবলমাত্র ইসলাম নিয়ে অজ্ঞতা আর বিদ্বেষ ই প্রকাশ করে থাকে। কমন কিছু প্রশ্ন আর যুক্তি নিয়েই তাদের বাহাদুরি, যা ইসলাম নয় সেটাকেই ইসলাম হিসেবে চালিয়ে সাধারণ মানুষের মনে বিভ্রান্ত সৃষ্টি করায় এদের মূল লক্ষ্য। অথচ এদের সঠিক ইসলাম সম্পর্কে জানার বিন্দুমাত্রও ইচ্ছা নাই। মূর্খতা ঝেড়ে ফেলে যদি একটু জানার জন্য কিংবা নিজেদের প্রশ্নের উপযুক্ত সোর্চগুলো কতটা মজবুত তা জানার চেষ্টা করতো তাহলে আর এসব প্রশ্ন করে নিজেকে বেকুব আর অজ্ঞ হিসেবে জাহির করতো না।
ইসলাম কখনোই আচারসর্বস্ব কোনো ধর্মের নাম নয় যে এটাকে কিছু তন্ত্র-মন্ত্র, কিছু দোয়া-দরুদ আর কিছু উৎসব-আনন্দের গন্ডির মধ্যে ফেলে বিচার করতে হবে। ইসলাম একটি দ্বীনের নাম। দ্বীন অর্থ যতখানি না ধর্ম, তারচেয়েও বেশি পরিপূর্ণ জীবনবিধান। ইসলামে এমন একটি নীতিও নেই, এমন একটি কথাও নেই যা একজন মানুষের কাছে অসম্ভব, অযৌক্তিক ঠেকতে পারে।
নাস্তিকদের একজন প্রিয় নাম হলো আরজ আলী মাতুব্বর সাহেব, যেকিনা ছিলো স্ব-শিক্ষায় শিক্ষিত। একাডেমিক পড়াশোনা না করলেও সে প্রচুর পড়াশোনা করেছেন এবং বইও লিখেছে। 'সত্যের সন্ধানে' বইয়ে ইসলাম নিয়ে আনিত অভিযোগগুলো পড়লে একজন বিবেক বুদ্ধি সম্পন্ন মানুষ হাসতে বাধ্য। ইসলামের বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগগুলোর উত্তর হিসেবেই আরিফ আজাদ 'আরজ আলী সমীপে' বইটি লিখেছেন। 'সত্যের সন্ধানে' বইটি পড়ে খুশি হওয়া প্রত্যক নাস্তিক তো বটেই সকল মুসলমানেরই বইটি পড়া উচিৎ নিজের মনের খটকাগুলো দূর করার জন্য। প্রত্যেক পৃষ্ঠায় নিহিত অসংখ্য তথ্য, যুক্তির পৃষ্ঠে যুক্তি সমৃদ্ধ বইটির বিবিধ অংশটুকু অর্থাৎ বস্তুবাদীদের বিবর্তনবাদ নিয়ে রচিত লিখাগুলো একজন বিজ্ঞানের ছাত্র হিসেবে আমার খুব ভালো লেগেছে। বস্তুবাদিদের অনেক ষড়যন্ত্র, গল্পের পিছনের গল্প সহ অনেক কিছুই জানা যাবে এই অংশে।
"সেদিন আমি তাদের মুখে সিলমোহর লাগিয়ে দিবো। তাদের হাত আমার সঙ্গে কথা বলবে। আর তারা যা করত, সে সম্পর্কে তাদের পাগুলো সাক্ষ্য দিবে।" ___সূরা ইয়াসীন (৩৬) : ৬৫
marufahmed01.wordpress.com
Read More
Was this review helpful to you?
By Sazzadur Rahman,
21 Feb 2021
Verified Purchase
যখন দেখি শুদ্ধ বিজ্ঞান চর্চার নামে দেশের প্রথম সারির বিভিন্ন বিজ্ঞান গ্রুপ থেকে নিয়মিত বিবর্তনবাদ নিয়ে ভন্ডামী শুরু হয়েছে এবং কোমলতী ও বিজ্ঞানের জন্য মুখিয়ে থাকা কিশোরেরা তা গোগ্রাসে হজম করে ফেলসে একবার চিন্তাও করে দেখছে না তাদের কী শেখানো হচ্ছে আর কেন শেখানো হচ্ছ, তখন যে কি মনে হয়, তা ভাষায় প্রকাশ করতে পারবো না। আরিফ আজাদ ভাইয়ের ভাষায়, "বিবর্তন তত্ত্বকে' কে গাছ থেকে আপেল পড়ার মতো সত্য হিসেবে ধরে নিয়ে আদম (আ.) কে আদি মানবের লিস্ট থেকে তাড়িয়ে দেওয়ার প্রয়াস পেয়েছেন, ঠিক সে রকম বিবর্তনবাদী দুনিয়াও বিজ্ঞানকে অপব্যাখ্যা, বিকৃত এবং অর্ধসত্য জিনিসকে প্রচার করে তাদের এজেন্ডা বাস্তবায়নে দৃট়প্রতিজ্ঞ। বিবর্তনবাদ আসলে স্বল্প আলোচনার কোনো বিষয় নয়। তবুও সৃল্প আলোচনার মধ্যে আমি দেখানোর চেষ্টা করেছি যে, বিবর্তনবাদীদের বলে বেড়ানো, প্রচার করা তথ্যগুলো আসলে কতটা সত্যি? তাদের আষাঢ়ে গল্পগুলো সাধারণ মানুষ জানতে পারে না। সাধারণ মানুষ তাদের দেবতা জ্ঞান করে। তারা যা বলে তা-ই বিশ্বীস করে নেয়। এই সুযোগেই তারা তাদের কাল্পনিক গল্পগুলো আমাদের মস্তিষ্কে ঢুকিয়ে দিতে সমর্থ হয়েছে।"
বইটি বিবর্তনবাদ কে অনেকটাই চুর্ণবিচুর্ণ করে দিয়েছে। তবে একটি কথা বলি। অনেকেই বলেন, আরিফ ভাই এখানে সায়েন্টিফিকভাবে সবকিছু উপস্থাপন করেন নাই, হ্যান হইছে ত্যান হইছে, এতই পারে তাইলে জার্নালে পাবলিশ করেন না কেন?
এদের জন্য একতা কথাই বলবো, আরিফ ভাই দেশের সাধারণ মানুষের কথা চিন্তা করেই বইটি লিখেছেন। তাই যতদূর সম্ভব, বইয়ের ভাষা বোধগোম্য ভাবেই লিখেছেন।
Read More
Was this review helpful to you?
By Md. Rakib,
01 Nov 2019
Verified Purchase
সময়ে দেখা যায় বাংলাদেশে 'মুক্তবুদ্ধি চর্চা' নামে ইসলামবিরোধী কথা প্রচারকারীদের সংখ্যা বেড়ে যাচ্ছিল। আসলে মূল কাজ যাই হোক না কেন নামের মোড়কে এবং বিজ্ঞান চর্চার মূলা দেখিয়েই এরা ইসলামের নামে আজেবাজে কথা ছাড়াচ্ছিল। কিছুদিন যাবার পর একেবারে দিনের আলোর মতই পরিস্কার হয়ে যায় যে তারা 'ইসলামের বিরুদ্ধে কথা বলাটাই মুক্তমনের চর্চা আর ইসলামের পক্ষে কথা বলাটাই মৌলবাদিতা' এই কথাটাই আসলে প্রচার করে যাচ্ছিল। কিন্তু ইসলামিক সোসাইটিতে এদের রিফিউট করে কাজ তেমন হচ্ছিলই না বলা চলে। এমন পরিস্থিতিতে আরিফ আজাদ ভাই কলম ধরলেন। মনে রাখতে হবে আরিফ আজাদ ভাই ওরা যেমন ইসলাম বিরোধিতা করছিল ঠিক তেমন ভাবে জাস্ট ওদের বিরোধিতা করে লেখা শুরু করেননি। বরং ওদের মিথ্যাচারের জবাবে শুধু ইসলামের প্রকৃত অবস্থানটা তুলে ধরছিলেন। আপাতদৃষ্টিতে মনে হওয়ার কথা এটা আসলে ওই দলের 'মুক্তবুদ্ধি চর্চা'রই মুসলিম ভার্সন হওয়ায় ওরা হয়ত খুশি হয়ে থাকবে। কিন্তু এবার দেখা গেল ওদের আসল রূপ। সর্বশক্তি দিয়ে এবার এই বই গুলার বিরোধিতা করা শুরু করল। 'মুক্তবুদ্ধি চর্চা' টার্ম টাই ছিল সকলেই মতক্স প্রকাশ করবে স্বাধীনভাবে। কিন্তু আস্তে আস্তে ওরা নিজেরাই নিজেদের অবস্থান থেকে উল্টাদিকে ঘুরে আরিফ আজাদ ভাইয়ের পিছে লাগা শুরু করল। এইখানের কিছু রিভিউ তেই দেখা যাচ্ছে ওদের চাপা ক্রন্দন। যারা ইসলাম নিয়ে সংশয়ে পড়েছেন বা ধর্মবিশ্বাস নিয়ে ওদের মিথ্যাচারের কবলে পড়েছেন তাদের সবাইকে বলব বইটি কিনুন।
Read More
Was this review helpful to you?
By Md. A. M. tarif,
31 Oct 2023
Verified Purchase
বইয়ের নাম:আরজ আলী সমীপে ক্যাটাগরি:ইসলামি মতবাদ ও আদর্শ লেখক:আরিফ আজাদ পৃষ্ঠা সংখ্যা:১৪৮ সম্প্রতি বইটা পড়ে শেষ করলাম।আরিফ আজাদ স্যারের অন্যান্য বইয়ের মতো এটাও দারুণ এক বই।বইটা মূলত দেশের এক নাস্তিকবাদী লেখক 'আরজ আলী মাতুব্বর' এর 'সত্যের সন্ধানে' বইয়ে উত্থাপিত বিভিন্ন ধরনের বিভ্রান্তিমূলক প্রশ্নের উত্তর। ব্যাক্তিগত মতামত:আরিফ আজাদ স্যারের বই ভালো লাগার অন্যতম কারণ হলো তিনি তার লেখার মাধ্যমে বোঝান যে, ইসলামের ছোটছোট বিষয়ও আমাদের জন্য শিক্ষণীয়।এই বইয়ের ক্ষেত্রেও তার ব্যতিক্রম ঘটেনি।বইটিতে তিনি আরজ আলী মাতুব্বর এর অনেক বিভ্রান্তিমূলক প্রশ্নের উত্তর উপযুক্ত উদাহরণ ও দলিলসহ বর্ণনা করছেন।সবচেয়ে বড় বিষয় হলো বিবর্তন বলতে আমাদের এখন যা শেখানো হয়, তার যেকোনো অস্তিত্ব নেই, সেটাও তিনি উপযুক্ত প্রমাণ ও ঘটনার মাধ্যমে বর্ণনা করেছেন।উল্লেখ্য, ১৪৮ পৃষ্ঠার বইয়ের ২৯ পৃষ্ঠাই তিনি বিবর্তন নিয়ে আলোচনা করেছেন৷ সর্বোপরি, বইটি পড়ে আমার যেমন ইসলামের জ্ঞান আরো বৃদ্ধি পেয়েছে, তেমনি অনেক অজানা প্রশ্নের উত্তর পেয়েছি,আলহামদুলিল্লাহ
Read More
Was this review helpful to you?
By Md. Istiak Ahmed,
23 Oct 2019
Verified Purchase
প্রমথ চৌধুরী বলেছিলেন,"সুশিক্ষিত লোক মাত্রই স্বশিক্ষিত।" তবে এটা নয় যে স্বশিক্ষিত মানুষ সুশিক্ষিত হবে। এবং এর সবচেয়ে বড় উদাহরণ আরজ আলী মাতুব্বর। একজন মৃত মানুষকে নিয়ে মন্তব্য করা কতটা যৌক্তিক সেটা আমার জানা নেই তবে নাস্তিক মহলে যে সে একজন পূজনীয় মানুষ তাতে সন্দেহ নেই। উপমহাদেশের প্রখ্যাত নাস্তিক আরজ আলী মাতুব্বর যে ইসলাম সম্পর্কে নূন্যতম জ্ঞান রাখতেন না সেটা তার বই পড়লে ই বোঝা যায়। না, আমি তার বই পড়িনি তবে তার বইয়ের কিছু উদ্ধৃতি পড়ে বুঝেছি যে ভদ্রলোক ইসলাম বলতে সমাজে চলা কুসংস্কার ই বুঝতেন। কখনো সঠিক ইসলামের সাথে তার পরিচয় হয়নি। তার অনুসারীদের উচিত জবাব দেওয়া ছিল সময়ের ব্যাপার মাত্র। সেই কাজটি ই করেছেন আরিফ আজাদ ভাই। আরজ আলী সম্পর্কে তার প্রথম লেখা ছিলো প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদে। তারপর এর সম্পূর্ণ প্রকাশ। বইটি সাবলীল ভাষায় লিখেছেন তিনি। উদাহরণগুলো এবং ব্যাখ্যা ছিল অত্যন্ত চমকপ্রদ। তবে ঈশ্বর সংক্রান্ত অধ্যায়ে তকদির এর ব্যাখ্যা একটু কঠিন লেগেছে আমার কাছে। এ ব্যতীত বইটি মাশাল্লাহ!
Read More
Was this review helpful to you?
By Muaz Abdullah,
16 Oct 2019
Verified Purchase
ধরুন আপনি গণিতের বিষয় গুলো আপনার কাছে অনেক কঠিন লাগে কি করবেন কি করবে
বলতে পারবেন এর কোন সমাধান আছে কেমন হয় যদি বলি তার প্রত্যেকটা বিষয় টপিক অনুসারে খুব সহজেই আপনি বুঝতে পারেন ফাংশন কি এটা কেন হয় এটার বেশ এটা কেন হয় পৃথিবীর ব্যাস কত বাংলাদেশের ভর কোশ্চেন গুলো মেডিকেল কোয়েশ্চেন অনেকেই পান না কোথাও এ ধরনের মাথা মেডিকেল কোশ্চেন পেতে হলে কি করা যায় আসলে একটা জিনিস করতে হবে সেটা হচ্ছে আপনাদেরকে পড়তে হবে অংক ভাইয়া ভাইয়া ভাইয়া অংক ভাইয়া আপনাদের শিখিয়ে দেবে এই ধরনের নেতা মেডিকেল কোশ্চন আসলে আপনি খুব সহজেই বুঝে যাবেন গণিতের বিষয় গুলো আপনার কাছে মনে হবে অংক বলে এত সহজ কেন প্রত্যেকটি টপিক আপনার কাছে খুব সহজ লাগে তাই দেরি না করে পড়ে ফেলুন অংক ভাইয়া বইটি এবং রিভিউ দিয়ে দিন আশা করি আল্লাহর কাছে খুবই ভালো লাগবে
Read More
Was this review helpful to you?
By md.ali lingkon,
15 Sep 2019
Verified Purchase
চমক হাসান ভাইয়ের সাথে পরিচয় কলেজে পড়ার সময়। সত্যিকারের মেধাবী একজন মানুষ। তিনি গণিত নিয়ে যে ইউটিউব ভিডিওগুলো তৈরি করেছেন বাংলাদেশের খুব ছাত্র ছাত্রীই আছে যারা সেগুলোর সাথে পরিচিত নয়। গণিতের রংগে হাশিখুশি গণিতের পরে অংক ভাইয়া দুটি বই-ই আপ টু দ্যা মার্ক। বইটির লেখার ধরন গতানুগতিক না হলেও বইটি পড়ে পাঠক গণিতের প্রতি আরও আগ্রহী হবে বলে আমি করি। কিছু কিছু প্রশ্ন আমাদের মাথায় আসে কিন্ত সঠিক উত্তরদাতা পাওয়া যায় না। অংক ভাইয়া বইটিতে এরকম কিছু প্রশ্নের সম্ভাব্য উত্তর খোজা হয়েছে।
Read More
Was this review helpful to you?
By Ishraq,
03 Dec 2019
Verified Purchase
গণিত পিপাসুদের জন্য বেশ ভাল বই | পড়তে গিয়ে আমার মনে হয়েছে প্রথমবার ফাংশন পড়ার সময় এ বইটা পড়লে ভাল করতাম | সার্বিক ফাংশন , পরমমান , বর্গমূল এর চিহ্ন , অনির্ণেয় আকার ইত্যাদি বিষয় সহজভাবে লেখা হয়েছে | অসমতা আর লগ এর অংশটুকু পড়লেও নাইন টেনের ছেলেমেয়েদের উপকার হবে | পড়ার বইয়ের সাথে সম্পর্ক নেই এমন টপিকগুলো পড়তেই বেশি ভাল লেগেছে | গণিত নিয়ে যাদের অনেক আগ্রহ তাদের এ বইয়ের সব টপিকই ভাল লাগবে | যে গল্পের ভেতর গণিত নিয়ে এতসব উত্তর সেই গল্পের কাহিনিটাও ভালই হয়েছে |
Read More
Was this review helpful to you?
By Md. Nishat Abid,
11 Nov 2020
Verified Purchase
আমার বইটি খুব ভাল লেগেছে। চমক হাসান ভাই খুব ভাল।তিনি বরাবরি চমক নিয়েই হাজির হন। তার ভিডিও গুলো খুব সুন্দর। তার লেখা এটাই আমার প্রথম বই।আমি রকমারি থেকে এই বইটাই প্রথম অডার করেছিলাম। আমি খুবি আনন্দিত ছিলাম যখন আমি বইটি হাতে পাই। আমি চমক হাসান ভাইকে ধন্যবাদ জানাই এইরকম বই লেখার জন্য। আমি খুবি উপকৃত। সবশেষে রকমারিকেউ ধন্যবাদ তাদের কাজের জন্য। আশা করি চমক ভাই আমাদের জন্য আরো ভালো বই লেখবেন আর আবার চমকে দোবেন।
Read More
Was this review helpful to you?
By Tasnimul Hasan Nashit,
02 Dec 2019
Verified Purchase
বইটি অনেক সুন্দর। বইটি প্রথম থেকে উপন্যাসের মত মনে হবে কিন্তু একটু পরে গণিত শেখার প্রতি মজা বেরে যাবে। চমক ভাই সবসময় নতুন নতুন চমক নিয়ে হাজির হন এবারও তা-ই করেছেন। গল্পে গল্পে গণিত শেখার জন্য এই বইয়ের বিকল্প আর কোন বই মনে হয় নেই। চমক হাসান ভাইয়ের এক নতুন চমক। আশাকরি বইটি সবার পড়া উচিত আমাদেরকে এই সুন্দর একটি বই উপহার দেয়ার জন্য চমক হাসান ভাইকে ধন্যবাদ। রকমারি পরিবারকে ধন্যবাদ
কাহিনী সংক্ষেপঃ ত্রাতিনা যখন কেবলই শিশু তখন তার মা নভোচারী রায়ীনা সমগ্র পৃথিবী রক্ষা করতে তার নিজের জীবন উৎসর্গ করে। রায়ীনার মৃত্যুর পর তার মেয়ে ত্রাতিনা বড় হতে থাকে অনাথ আশ্রমে। যখন সে বড় হয়, সে জানতে পারে তার মার কথা এবং কেন সে অনাথ আশ্রমে বড় হয়েছে। ত্রাতিনা ঠিক করে তার মার মত নভোচারী হবে। ত্রাতিনাকে এক সময় মহাকাশ ভ্রমনে যেতে হয়। এই অভিযানে গ্রাহা নামক এক লোককে পাওয়া যায়। এক সময় ত্রাতিনা এবং গ্রাহা উচ্চ বুদ্ধিমত্তাসম্পন্ন প্রানীর কাছে ধরা পরে। এরপর কি হয় জানতে হলে ত্রাতিনা সায়েন্স ফিকশান বইটি আপনাকে পড়তে হবে। কে এই গ্রাহা? শেষ পর্যন্ত ত্রাতিনা কি পেরেছিল তা জানতে বা তার মায়ের মৃত্যু রহস্য উদ্ঘাটন করতে?
পাঠ প্রতিক্রিয়াঃ ত্রাতিনা বইটি জাফর ইকবাল সারের যত গুলো সায়েন্স ফিকশান বই পড়েছি তার মধ্যে আমার সবচেয়ে কম পছন্দের। ত্রাতিনা চরিত্র এর উপর ভিত্তি করেই গল্পটি লেখা হয়েছে। প্রতিটি অধ্যায়ে অনেক গুলো বছর কেটে যায়। বইটির প্লট যদিও অসাধারণ নয়, কিন্তু তার চেয়ে আমার বেশী বিরক্তিকর লেগেছে এর টুইস্টগুলো। লেখনশৈলী, সংলাপ, কাহিনীর গতি মোটামুটি প্রশংসনীয়। আমাকে বইটি আসলেই মুগ্ধ করতে পারেনি অতটা। আমি জাফর ইকবাল সারের অসংখ্য সায়েন্স ফিকশান বই পড়েছি আর এই কারণে এই বইটি আমার কাছে বিশেষ কিছু নয়। তবে বইতে আছে অকৃত্রিম আবেগ, ইচ্ছাশক্তি ও মনুষ্যত্ব। এর সাথে দারুন দারুন সব এডভেঞ্চার। কিন্তু এই সায়েন্স ফিকশান বইটি গতানুগতিক একটি বই। লেখকের অন্য সায়েন্স ফিকশান বইয়ের সাথে এর ভীষণ মিল আছে। যেমন, টাইম ট্রাভেল, দানব, পৃথিবীকে বাঁচানো, স্লিপিং ক্যাপসুল, বাই ভার্বোল, মহামান্য বলে কাউকে সম্বোধন করা। এই টপিক গুলোই বার বার ঘুড়ে ফিরে উনার সায়েন্স ফিকশান বইতে আসে। এই জনরায় আর কোন বিষয়বস্তু কি নেই? প্লটের শেষটা অনেকটা অবহেলা করে লেখা হয়েছে বলে মনে হয়েছে। মূল কাহিনী থেকে এন্ডিংটাকে অনেক আলাদা লেগেছে। ত্রাতিনার মায়ের কি কারণে এমন পরিণতি হয়েছিল? বুদ্ধিমান প্রানীটার উদ্দেশই বা কি ছিল? এইসব বিষয় এড়িয়ে যাওয়া হয়েছে। যে কারণে বইটি লেখা হয়েছে সেটা থেকেই সরে আসা হয়েছে। তাড়াহুড়ো করে ও দায়সাড়া ভাবে এন্ডিংটা কোন রকম ভাবে লেখা হয়েছে। লেখকের লেখা পুরানো সায়েন্স ফিকশান গুলোর সাথে তার এখনকার সায়েন্স ফিকশান গুলোর কোন তুলনাই হয় না। কিন্তু অনেক লোভ করেই কিনেছিলাম বইটা। তাছাড়া জাফর ইকবাল সারের নতুন বই আসলে আমার সেটা তাড়াতাড়ি কিনে ফেলতেই হবে, পড়ি আর না পড়ি সেটা পরের কথা। এই জন্য এই বইটি রকমারি থেকে অর্ডার করেছিলাম। কিন্তু কিছুটা হতাশ হয়েছি বইটা পড়ে স্বীকার করছি। কিন্তু গুডরিডসে এই বইটির দারুন সমাদার রয়েছে, সাথে উঁচু রেটিং। গত কয়েক বছরে এই লেখকের লেখায় নতুন কিছু ছিলো না। সারের অনেক কালজয়ী সায়েন্স ফিকশান বই আছে যেমন ত্রাতুলের জগত, ইরন, অবনীল, ইকারাস, যারা বায়োবোট। এই গুলো বাদে লেখকের নতুন সায়েন্স ফিকশান গুলো আমাকে মোটেই টানে নি। সব গুলো বইই এবং চরিত্র কেমন যেন ওয়ান ডাইমেনসনাল লেগেছে। ত্রাতিনা বইতে গ্রাহা ছাড়া অন্য কোন চরিত্রতে কোন ডেভলাপমেন্ট পাইনি। লেখক চেয়েছেন যেন আরমাগেডন মুভির মত একটা রূপ দিতে প্লটে। গ্রহকণা ছুটে এসে পৃথিবী ধ্বংস করতে আসার গল্প খুবই clichéd লেগেছে। world building ছিল অপরিপক্ব। ত্রাতিনার ব্যাক স্টোরীকে আরও সুন্দরভাবে ও যত্ন নিয়ে ডেভেলাপ করা যেত। প্রায় পুরো গল্পটাই যেন খাপছাড়া মনে হয়েছে। প্লটের এক অংশ থেকে অন্য অংশের কানেকশান ছিলনা। কোন কারণ ছাড়া গল্পটাকে টেনে লম্বা করা হয়েছে। ৩০ / ৪০ পাতা কেটে ফেললেও কোন সমস্যা হত না মনে হয়। এগুলো ছিল দুর্বলতা। তবে গল্পটা বেশ মানবিক ছিল। মানুষের মূল বৈশিষ্ট্য যে তার মনুষ্যত্ব তা এই গল্পে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে ভাল ভাবেই। যা লেখকের সব সায়েন্স ফিকশান গল্পের signature style বলা যায়।
Read More
Was this review helpful to you?
By MOST.AFROZA KHATUN,
13 Jan 2020
Verified Purchase
This book is so good.I bought it this year and the book is totally worth it.The main story of this book is based on an astronaut named Tratina.She was the person to destroy a planet.I am finishing it here for no spoiler
Read More
Was this review helpful to you?
By Shahriar,
25 Jul 2021
Verified Purchase
খুব ভাল লেগেছে। আমি সবসময়ই জাফর ইকবাল স্যারের সায়েন্স ফিকশন এর ভক্ত।
Read More
Was this review helpful to you?
By Surovi Khatun,
10 Sep 2021
Verified Purchase
Good product. And also the delievery came after 1 day.
is it available now ?Questioned by Alvi Hasan Diproon 02 Dec, 2022
A:
Sorry, this book is unavailable. Please click on the "Request for reprint " option, when the publisher will reprint that book then you will be notified.
Answered by Al Amin Sarkeron 02 Dec, 2022
Q:
Is it white printed or nwes printed??Questioned by Shah Ahmed Saleheenon 05 Jul, 2021
A:
WhiteprintAnswered by Al Amin Sarkeron 05 Jul, 2021
Q:
টুনটুনি ও ছোটচাচ্চু এর ৪টা সিরিজ এর নামগুলো কি কি???Questioned by shihan rakibon 27 Feb, 2018
A:
https://www.rokomari.com/book/145383/ ধন্যবাদ, আপনি এই লিংক এ সকল বই পাবেন। Answered by Md. Mahmud Alamon 27 Feb, 2018