Close
  • Look inside image 1
  • Look inside image 2
  • Look inside image 3
  • Look inside image 4
  • Look inside image 5
  • Look inside image 6
  • Look inside image 7
শক্তি চট্টোপাধ্যায়-এর গদ্যসংগ্রহ ৪র্থ খন্ড image

শক্তি চট্টোপাধ্যায়-এর গদ্যসংগ্রহ ৪র্থ খন্ড (হার্ডকভার)

শক্তি চট্টোপাধ্যায়

Total: TK. 300

down-arrow
শক্তি চট্টোপাধ্যায়-এর গদ্যসংগ্রহ ৪র্থ খন্ড

শক্তি চট্টোপাধ্যায়-এর গদ্যসংগ্রহ ৪র্থ খন্ড (হার্ডকভার)

বইটি বিদেশি প্রকাশনী বা সাপ্লাইয়ারের নিকট থেকে সংগ্রহ করে আনতে আমাদের ৩০ থেকে ৪০ কর্মদিবস সময় লেগে যেতে পারে।

পাঠকেরা একত্রে কিনে থাকেন

এই ই-বুক গুলোও দেখতে পারেন

বইটই

বইটির বিস্তারিত দেখুন

শক্তি চট্টোপাধ্যায়-এর গদ্যসংগ্রহ ৪র্থ খন্ড
(কিছু অংশ)

শক্তি চট্টোপাধ্যায়ের গদ্য তাঁর পদ্যেরই সাঁকো
‘কৃত্তিবাস' পত্রিকাকে কেন্দ্র করে বাংলা কাব্যজগতে যে কয়েকজন তরুণ কবি নতুন উদ্যমে, নতুন ভাবে-ভাবনায় এমনকি এক ভিন্ন প্রকৃতির জটিল জীবনযাপনে হৈ-চৈ বাঁধিয়ে তদানীন্তন পাঠকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছিলেন, শক্তি চট্টোপাধ্যায় (১৯৩৩-৯৫) তাঁদের মধ্যে অন্যতম। যদিও আবির্ভাব মুহূর্তে শক্তি ‘কৃত্তিবাস' (প্রথম প্রকাশ শ্রাবণ ১৩৬০ ) পত্রিকার সঙ্গে ছিলেন না, কিন্তু অচিরকালের মধ্যে নিজস্ব স্বভাবে কৃত্তিবাসের সঙ্গে নিজেকে সংযুক্ত করেন। প্রেসিডেন্সি কলেজের ছাত্র শক্তি, কবিতার চেয়ে গদ্য রচনায় অধিক আগ্রহী, যেজন্য তরুণ কবিদের মুখপত্র ‘কৃত্তিবাস’ পত্রিকার সঙ্গে তাঁর সংযোগ বিলম্বিত হয়েছিল। ‘কৃত্তিবাস' পত্রিকার ষষ্ঠ সংকলনে (১৩৬২) স্ফুলিঙ্গ সমাদ্দার ছদ্মনামে, বরেন গঙ্গোপাধ্যায় রচিত ‘বর্গী এলো দেশে’ শীর্ষক একটি ছড়ার বই সমালোচনা করেন। সেই সমালোচনার সূত্রেই এক বন্ধুর সঙ্গে বিতর্কের ফলে তিনি চ্যালেঞ্জবশত কবিতালেখায় হাত দেন। দীর্ঘকাল ব্যাপী সকলেই জানতেন ‘কবিতা' পত্রিকায় প্রকাশিত (চৈত্র ১৩৬২), ‘যম’ই তাঁর প্রথম কবিতা, কিন্তু তাঁর মৃত্যুর পরে প্রকাশিত ‘দেশ' (২০ মে, ১৯৯৫) পত্রিকায় তাঁর দুটি বিস্তৃত কবিতা সংকলিত হয়েছে; ‘অস্ফুট যৌবনাকে’ এবং ‘পথের ধারের কোন মেয়েকে' শিরোনামে সে দুটি রচনা বাগবাজারের বহ্নিশিখা সঙ্ঘের মুখপত্র ‘বহ্নিশিখা’ পত্রিকায় (৩ : ২, পৌষ ১৩৫৯) প্রকাশিত হয়, যেটির মুদ্রাকর ছিলেন শক্তি, কিন্তু কবিতাদুটির লেখক একই ব্যক্তি যথাক্রমে শক্তি চট্টোপাধ্যায় এবং ছদ্মনামধারী স্ফুলিঙ্গ সমাদ্দার। প্রকৃতপক্ষে শেষোক্ত ছদ্মনামটি গ্রহণ করেছিলেন আরো তিন-চার বছর পূর্বে, যখন তিনি বাগবাজারের মহারাজা কাশিমবাজার পলিটেকনিক স্কুলে নবম শ্রেণীর ছাত্র। বন্ধুদের নিয়ে, ৬০ গোপীমোহন দত্ত লেনের মামাবাড়িতে সে সময় তিনি প্রগতি নামে একটি পাঠাগার চালু করেছিলেন। তাঁর আবাল্য সহচর মামাতো ভাই অমল গঙ্গোপাধ্যায় লিখেছেন : ‘লাইব্রেরি থেকে ‘প্রগতি' নামে হাতে লেখা পত্রিকাও বের হল শক্তির সম্পাদনায়। পরে ‘প্রগতি'র নাম পাল্টে ‘নবোদয়' রাখা হয়। শক্তি এই নবোদয়-এ আমাদের সকলকে দিয়েও লেখাতো। তাতেও পাতা না ভরার দরুণ ও বিভিন্ন নামে বিভিন্ন ধাঁচের তিন-চারটে লেখা লিখত। এ সময়ই ও স্ফুলিঙ্গ সমাদ্দার ছদ্মনামটা প্রথম ব্যবহার করে।' মাতুলালয়ের নিচতলায় প্রেসঘর থেকে ‘মাঝরাতে আধো ঘুমে ফ্লাট মেশিনের কাতর ক্রন্দনধ্বনি' শুনে মনে মনে শক্তি ভাবতেন হয়তো বা তাদের হাতে লেখা কাগজগুলি অত্যন্ত সুদৃশ্য টাইপে ছাপা হয়ে যাচ্ছে, কাল প্রত্যুষে সেগুলি বাঁধাই ঘরে দেখা যাবে। তার বালককালের সেই স্বপ্ন বাস্তবায়িত হয়েছিল খুব শীঘ্রই। আলোচ্য স্মৃতিচারণে অমল আরো জানিয়েছেন : ‘বোধহয় শুধু হাতে লেখা পত্রিকা আর লাইব্রেরির মধ্যে শক্তি তৃপ্তি পাচ্ছিল না।
Title শক্তি চট্টোপাধ্যায়-এর গদ্যসংগ্রহ ৪র্থ খন্ড
Author
Publisher
ISBN 8176121711
Edition 1st Published, 1997
Number of Pages 414
Country ভারত
Language বাংলা

Sponsored Products Related To This Item

Reviews and Ratings

5.0

2 Ratings and 0 Review

sort icon

Product Q/A

Have a question regarding the product? Ask Us

Show more Question(s)

Customers Also Bought

loading

Similar Category Best Selling Books

prize book-reading point
Superstore
Up To 65% Off

Recently Viewed

cash

Cash on delivery

Pay cash at your doorstep

service

Delivery

All over Bangladesh

return

Happy return

7 days return facility

0 Item(s)

Subtotal:

Customers Also Bought

Are you sure to remove this from bookshelf?

Write a Review

শক্তি চট্টোপাধ্যায়-এর গদ্যসংগ্রহ ৪র্থ খন্ড

শক্তি চট্টোপাধ্যায়

৳ 300 ৳300.0

Please rate this product